Bartaman Patrika
বিকিকিনি
 

মংপুতে রবীন্দ্রনাথ

রবীন্দ্রতীর্থ বলা যায় মংপু-কে। নির্জনতায় ঘেরা এই পাহাড়ি গ্রামের বর্ণনায় প্রীতম সরকার।

‘এ পথে আমি-যে গেছি বার বার, ভুলি নি তো একদিনও...।’ বাস্তবিকই কবি একবার দু’বার নয়, পর পর চারবার মংপুর পথে পাড়ি দিয়েছেন। এরকম একটি জায়গায় যাওয়ার ইচ্ছা আমার মনে বেশ কিছুদিন সযত্নে লালিত ছিল। কালিম্পং যাওয়ার পথে, সেই সুযোগ আসতেই একদম চোখ কান বুজে আত্মসমর্পণ করলাম মংপুর কোলে।
শিলিগুড়ি থেকে আমাদের গাড়ি সিকিমের পথে চলেছে রিম্বি হয়ে। রিম্বি বাজার থেকে মংপু পাহাড়টি স্পষ্ট দেখা যায়। মংপুর উচ্চতা প্রায় কার্শিয়াংয়ের কাছাকাছি। দু’পাশের নিসর্গ বর্ণনার জন্য বরং ফিরে যাওয়াই যায় মৈত্রেয়ী দেবীর বেশ কিছু লেখায়। 
মংপুতে পা দিয়ে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর অনুভূতি জানিয়েছিলেন মৈত্রেয়ী দেবীকে। পাহাড়ের সৌন্দর্য বর্ণনা করে তিনি বলেছেন, আকাশের কোল থেকে সবুজ বন্যা নেমে এসেছে। মৈত্রেয়ী দেবীর সময়ের মংপুর সঙ্গে আজকের মংপুর যে বিরাট পরিবর্তন হয়েছে, তা বোধহয় নয়। মংপু আজও বড়ই নিরিবিলি। পাহাড় এখানে খোলামেলা, মেঘ, কুয়াশা, রোদ্দুর পালাক্রমে খেলা করে চলেছে পরস্পরের সঙ্গে।
মংপুর বড় আকর্ষণ একদিকে সিঙ্কোনা বাগান, অন্যদিকে রবীন্দ্রনাথ। কবিগুরুর স্মৃতিবিজড়িত বাড়িটি এখন রবীন্দ্রভবন। এই বাড়িতেই একসময় মৈত্রেয়ী দেবী বাস করতেন। তাঁর স্বামী ডঃ মনোমোহন সেন ছিলেন কুইনোলজিস্ট অর্থাৎ কুইনাইন বিশেষজ্ঞ, পরবর্তীকালে তিনি কুইনাইন ফ্যাক্টরির ডিরেক্টর হন। মংপুর সঙ্গে সিঙ্কোনা চাষ নিবিড়ভাবে যুক্ত। অনেকের ধারণা চা গাছের পাতার মতো বোধহয় সিঙ্কোনার পাতা দিয়ে কুইনাইন তৈরি হয়। আসলে কুইনাইন তৈরি হয় সিঙ্কোনা গাছের ছাল দিয়ে। এই কুইনাইনের ফ্যাক্টরিটি রবীন্দ্রভবনের বিপরীত দিকে রয়েছে। কিন্তু সেখানে আমাদের প্রবেশ অধিকার নেই। রবীন্দ্র সংগ্রহশালায় প্রবেশ করতে টিকিট কাটতে হল। জনপ্রতি টিকিটের দাম ২৫ টাকা। 
আমরা তিনজন, মানে সস্ত্রীক আমি এবং আমাদের একমাত্র কন্যা এসে দাঁড়ালাম রবীন্দ্রভবন, বা বলা ভালো রবীন্দ্র সংগ্রহশালার সামনে। কাচের দরজা-জানালা দেওয়া দুধ সাদা বাড়ি। সংগ্রহশালার প্রবেশপথের বাঁ দিকে রয়েছে কবির পাথরের আবক্ষ মূর্তি। বাংলোটির চারদিকে সবুজ গাছপালা, রঙিন ফুলে সজ্জিত। সুন্দর পাহাড়ে ঘেরা প্রাকৃতিক পরিবেশটি এক লহমায় মনকে বিহ্বল করে তুলেছে। সবুজ ঘাসের লন পেরিয়ে লম্বা টানা বারান্দা। বারান্দাতেই একটি চেয়ারে সাদা চাদরের উপর কবিগুরুর ছবি। সামনে ফুলের অর্ঘ্য, জ্বলছে সুগন্ধি ধূপ। এই জায়গাটিতে কবি প্রতিদিন ভোরবেলা একমনে বসে ধ্যানে করতেন। ওই জায়গার দেওয়ালে একটি তিন ফুট লম্বা ও আড়াই ফুট চওড়া তাম্রফলক লাগানো রয়েছে।  ফলকটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন শ্রীযুক্ত মনোমোহন সেন, কবির এই বাড়িতে আগমনের স্মৃতিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য।
বাড়িটিকে ধুয়ে মুছে যত্ন করে অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে কবির স্মৃতিগুলিকে পর্যটকদের কাছে যিনি ঘুরিয়ে দেখান, তিনি হলেন নেপালি কেয়ারটেকার শিশির রাউত। আমাদেরও দেখালেন। শিশিরবাবুর নিজের মুখেই শুনলাম, ওঁর ঠাকুরদা ভীমনাথ রাউত এক সময় ছিলেন কবির পালকিবাহকদের একজন। ঠাকুরদার কাছে থেকেই কবিগুরুর সম্পর্কে শুনে গুরুদেবকে নিজের অস্থিমজ্জায় মিশিয়ে নিয়েছেন এই পাহাড়ি মানুষ শিশিরবাবু। ওঁদের ব্যক্তিগত উদ্যোগে ভবনটির রক্ষণাবেক্ষণ চলছে। শিশির রাউতের সঙ্গে পরিচয় না হলে বুঝতেই পারতাম না কবির প্রতি এই মানুষটির ভক্তি বা অনুরাগ কতটা!
শিশিরবাবু আমাদের নিয়ে বিভিন্ন ঘরে রাখা কবির ব্যবহৃত জিনিসগুলি দেখাচ্ছেন আর বর্ণনা করে চলেছেন। কখনও চোখ বুজে রবীন্দ্র কবিতা আউড়ে যাচ্ছেন, কখনও বা গেয়ে উঠছেন পাহাড়ি টানে পাহাড়ি উচ্চারণে রবীন্দ্রসঙ্গীতের কয়েক লাইন। একটি পেপার ওয়েট আমাদের হাতে দিয়ে নিখুঁতভাবে গেয়ে উঠলেন ‘একটুকু ছোঁয়া লাগে’, দু’-চার কলি গাওয়ার পর বললেন কবির স্পর্শ রয়েছে এই পেপার ওয়েটটিতে। তিনি ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে আমাদের দেখালেন বাঁ দিকের ছোট ঘরটি। কাচ দিয়ে ঘেরা ঘরে রয়েছে লেখার টেবিল, চেয়ার, এখানে বসে লেখালিখি, ছবি আঁকা, পড়াশোনা করতেন। তন্ময় হয়ে বসে চেয়ে থাকতেন দূরে মৌনীস্তব্ধ পাহাড়ের দিকে।
রয়েছে কবির ব্যবহৃত খাট যেটি আধশোয়া বা শোয়া দুই অবস্থাতেই ব্যবহার করা যেত। রয়েছে বায়োকেমিক্সের বাক্স, রং তুলি। সেসময়ের সংবাদপত্র, পাণ্ডুলিপি, অসংখ্য চিত্র, চিঠিপত্র ইত্যাদি। দেখলাম, পাহাড়ি ঠান্ডায় কবিগুরুর স্নান করার জন্য তৈরি অদ্ভুত স্নানের জায়গাটি। সুন্দরভাবে গরম জল ঠান্ডা জল আসা যাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। আধুনিক চিন্তাভাবনায় তৈরি একটি বাথটব। শিশিরবাবুর গলায় আবার শুনলাম, ‘দাঁড়িয়ে আছো তুমি আমার গানের ওপারে।’ দেখলাম, রবীন্দ্রনাথের প্রিয় ক্যামেলিয়া গাছটি। ‘সপ্তপর্ণী’ (যে ছাতিম 
গাছের নাম দিয়েছিলেন কবিগুরু) দেখালেন শিশিরবাবু। এখনও রয়েছে গাছটি। 
কবির বড় প্রিয় ছিল এই মংপু। প্রথমবার যখন তিনি মংপুতে এসেছিলেন, তখন প্রায় পনেরো দিন কাটিয়েছিলেন মংপুর ‘সুরেল বাংলো’তে। পরে মৈত্রেয়ীদেবীর এই বাড়িতে এসে ওঠেন। এরপর থেকে কবিগুরু যতবার মংপুতে এসেছেন, এখানেই উঠেছেন। সুরেল বাংলো মংপু থেকে তিন কিলোমিটার উপরে। যদিও এখন সেই বাংলোর ভগ্নদশা। আমাদের সেখানে যাওয়ার ইচ্ছা হয়নি। ১৯৪০-এর এপ্রিলে চতুর্থবার মংপুতে আসেন। সেবার ২৫ বৈশাখের জন্মোৎসব পাহাড়ি প্রতিবেশীদের সাহায্যে এই বাড়িতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। প্রায় তিনশো পাহাড়ি মানুষ সেদিন কবিগুরুর জন্মদিনের উৎসবে যোগ দিয়েছিলেন। ‘জন্মদিন’ নামক তিনটি কবিতা সেইদিন রচনা করেছিলেন। সেদিনই মংপুতে এই বাড়িতে বসে লেখা কবিতা ‘জন্মদিন’ সরাসরি থেকে রেডিও মারফত আকাশবাণী সম্প্রচার করেছিল। সেকথাও দেখলাম একটি পাথরে খোদাই করে লেখা রয়েছে। শিশিরবাবু বললেন, ‘গুরুদেব মংপুতে এই বাড়িতে বসেই অনেকগুলো কবিতা লিখেছিলেন। যেমন ক্যামেলিয়া, নবজাতক, সানাই, আকাশপ্রদীপ এবং ছেলেবেলা-র মতো বেশ কয়েকটি কবিতা লিখেছিলেন’। যে চেয়ারে বসে মংপুর পাহাড়ি শোভা দেখতে দেখতে রবীন্দ্রনাথ তাঁর জন্য নির্দিষ্ট করা ঘরে কবিতা লিখতেন, সেই চেয়ারটিও দেখলাম বিশেষ ডিজাইনে তৈরি করা কাঠের চেয়ার। চেয়ারের হাতলগুলো গোল ধরনের। যেসব প্রাকৃতিক রং দিয়ে রবীন্দ্রনাথ ছবি আঁকতেন, এখনও সেগুলো ঘরের মধ্যেই সাজিয়ে রাখা রয়েছে। 
আজ যে মংপু তীর্থস্থানে পরিণত হয়েছে সেটি বোঝা যায় রবীন্দ্রনাথের লেখার টেবিলের উপর যে স্মারক খাতাখানি রয়েছে তার পাতা ওল্টালেই। খাতাটি চীনা, জাপানি, জার্মান ও ফরাসি নানা ভাষার পর্যটকদের লেখায় ভর্তি হয়ে রয়েছে। তবুও একটা বড় প্রশ্ন থেকে যায়। যতটা পাদপ্রদীপের আলোয় মংপুর আসার কথা ছিল ততটা কি আসতে পেরেছে? মংপুকে ছেড়ে যেতে যেতে ভাবি, অরণ্যনিসর্গ পাহাড়ি ঢালে ছোট ছোট বাড়ি, মেঘ কুয়াশা, রংবেরঙের ফুল, নিটোল নির্জনতা সব নিয়ে মংপু কিন্তু যে কোনও জনপ্রিয় পাহাড়ি অঞ্চলকে টক্কর দিতে পারে অথচ পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তোলার কোনও প্রচেষ্টাই এখনও পর্যন্ত গ্রহণ করা হয়নি। তাই অন্যান্য পাহাড়ি শহরের তুলনায় মংপু কিছুটা ব্রাত্যই থেকে গিয়েছে। 
কীভাবে যাবেন: হাওড়া বা শিয়ালদা থেকে বেশ কিছু উত্তরবঙ্গে যাওয়ার ট্রেন প্রতিদিন সকাল, দুপুর, রাতে ছাড়ে। সেই ট্রেনে চেপে নিউ জলপাইগুড়ি রেলস্টেশন থেকে সড়কপথে মংপু আসা যায়। আকাশপথে বাগডোগরা হয়েও মংপুতে আসা যায়। 
কোথায় থাকবেন: মংপুতে থাকতে পারেন সিঙ্কোনা প্লানটেশন বাংলোতে। এছাড়া যোগীঘাট, সিটং, ঘালেটার বা কালিম্পং প্রভৃতি জায়গায় থেকে মংপু ঘুরে দেখে নেওয়া যায়।
                               ছবি: লেখক
04th  May, 2024
জঙ্গলমহলের ডুয়ার্স

সপ্তাহান্তের ভ্রমণের জন্য দুয়ারসিনির জঙ্গল আদর্শ। বর্ণনায় অমর নন্দী। বিশদ

18th  May, 2024
টুকরো খবর

কলকাতার ‘আলোর দিশা’ ও আগরতলার ‘সান্ধ্যনীড়’। নামেই বৃদ্ধাবাস, আসলে বহু মায়ের শেষ বয়সের ঠাঁই। মাতৃদিবসে ‘শ্রীচরণেষু মা’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে এই দুই সংস্থার হাতে মোট ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকার চেক তুলে দিল শ্যামসুন্দর কোং জুয়েলার্স। বিশদ

18th  May, 2024
নিরাময়ের ঠিকানা

পেইন ম্যানেজমেন্ট হোক বা লাইফস্টাইল সংক্রান্ত অন্য রোগ, বৈদিক ভিলেজ-এ আছে উপশমের পথ। লিখছেন অন্বেষা দত্ত।   বিশদ

11th  May, 2024
অপরূপ খারদুংলা

বন্ধুর এই পথে বাইকে করে যাওয়া যেন অনন্য এক অভিজ্ঞতা। এখানে বিপদ আর সৌন্দর্যের কোলাকুলি হয় সারাক্ষণ। রোমাঞ্চকর বর্ণনায় রঞ্জন চৌধুরী। বিশদ

11th  May, 2024
প্রসাধনীর হাত ধরে স্বনির্ভর

কীভাবে সম্ভব নিজে হাতে নেলপালিশ তৈরি করা? প্রস্তুতিই বা কেমন?  বিশদ

11th  May, 2024
 টুকরো  খবর

মাদার্স ডে উপলক্ষ্যে ৫ মে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা সখী একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। মহিলারা ওই দিন হলুদ পোশাকে সজ্জিত হয়ে উপস্থিত হন অনুষ্ঠানে। হলুদ বসন্তের রং। বিশদ

11th  May, 2024
সানরাইজ-এর পয়লা বরণ

পয়লা বৈশাখ উদযাপন করল আইটিসি-র সানরাইজ পিওর মশলা। বাঙালির ঘরে একশো বছর ধরে সানরাইজ মশলার সমাদর। গত ৪ এপ্রিল থেকে ‘শাহী নববর্ষের শুভেচ্ছা’ উৎসব শুরু হয়। চলে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত। এই উপলক্ষ্যে একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। বিশদ

04th  May, 2024
টুকরো  খবর

কিশোর ছেলেটি চেনে না তাঁকে। এমনকী, দীর্ঘকায়, ব্যারিটোন ভয়েসের মানুষটি যে ‘ফেলুদা’ নামের চরিত্রটি তৈরি করেছেন, তা পড়া তো দূর, নামই শোনেনি ছেলেটি। এদিকে সেই ঋজু ব্যক্তিত্বের মানুষটি তাঁকে সিনেমা করতে বলছেন! বিশদ

04th  May, 2024
হাতে তৈরি নোটবুক

পকেট থেকে চিরকুটটা বের করে আলতো ধরল সুমন। নীল কালিতে লেখা চার লাইনের চিঠি। এই এসএমএস, হোয়াটসঅ্যাপের যুগে এমন চিঠি সচরাচর দেখা যায় না।
বিশদ

27th  April, 2024
টুকরো খবর

ম্যানগ্রোভ, রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার, নোনা জল — এই শব্দবন্ধগুলির সঙ্গে সুন্দরবন যেন ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে। চিত্র-ভাস্কর্যেও সুন্দরবনের জুড়ি মেলা ভার। তবে সময়ের নিয়মে হারিয়ে যেতে বসেছে সুন্দরবনের এক অনবদ্য চিত্রশিল্প
বিশদ

27th  April, 2024
প্রকৃতির টানে মুক্তেশ্বর

নৈঃশব্দ্যই এখানে আপনার সঙ্গী। পাহাড় আর প্রকৃতির মাঝে কয়েকটা দিন কাটিয়ে আসতে পারেন। উত্তরাখণ্ডের পাহাড়ি সৌন্দর্যের বর্ণনায় কমলিনী চক্রবর্তী।  
বিশদ

27th  April, 2024
ওড়িশায় একফালি তিব্বত

প্রচারের আলো নেই ওড়িশার এই গ্রামে। আছে শুধু শান্ত স্নিগ্ধ পরিবেশ। জিরাং থেকে ঘুরে এসে লিখলেন নন্দিতা মিত্র। বিশদ

20th  April, 2024
শরবতে শীতল শরীর

লু বইছে চারদিকে। এই সময় সুস্থ থাকার অঙ্ক, মেপে খাওয়া ও শরীরকে ঠান্ডা রাখা। কী কী পানীয় থাকবে রুটিনে? হদিশ দিলেন মনীষা মুখোপাধ্যায়। বিশদ

20th  April, 2024
 টুকরো  খবর

পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হল পাথুরিয়াঘাটা রাজবাড়ি। পুরনো বনেদি এই বাড়িকে বরাবর সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছিল। কলকাতার প্রাচীন ঐতিহ্যকে আজও বহন করে আসছে পাথুরিয়াঘাটার খিলাত ভবন। বিশদ

20th  April, 2024
একনজরে
পশ্চিমবঙ্গে কাজ রয়েছে। রয়েছে সুষ্ঠু পরিবেশ। এখানে খুঁজলেই কাজ পাওয়া যায়। ভিন রাজ্য থেকে আসা শ্রমিকদের বক্তব্য স্পষ্ট। যা এক কথায় নস্যাৎ করে দিচ্ছে বিরোধীদের ...

আগামী ১২ জুন শুরু হচ্ছে ট্রান্সফার উইন্ডো। দলবদলের মরশুমে উৎকণ্ঠায় দিন কাটাচ্ছেন অসংখ্য লাল-হলুদ সমর্থক। সোশাল সাইটে তারকা ফুটবলারদের নাম নিয়ে জোরদার চর্চা। কোন পথে এগচ্ছে মশালবাহিনী? খোলামেলা নানা প্রশ্নের উত্তর দিলেন শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার। ...

কলকাতা ও দুই ২৪ পরগনার ২১টি থানা, জিআরপি এবং হাসপাতালে অস্বাভাবিকভাবে মৃতদের দেহ ময়নাতদন্তের জন্য নতুন জায়গা নির্দিষ্ট করে দিল স্বাস্থ্যভবন। এর মধ্যে পাঁচটি হাসপাতাল, ১২টি জিআরপি থানা এবং কলকাতা পুলিস এলাকার চারটি থানা রয়েছে। ...

ছোট শিল্প সংস্থাগুলি যাতে শেয়ার বাজার থেকে পুঁজি সংগ্রহ করতে পারে, তার জন্য ‘এসএমই আইপিও’ চালু হয় ২০১২ সালে। বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ এবং ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ এই সুবিধা করে দেয়। ছোট শিল্প সংস্থাগুলি যাতে প্রথমবারের জন্য বাজারে শেয়ার ছাড়তে পারে, ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব কচ্ছপ দিবস
১৪৯৮ - পর্তুগীজ নাবিক ভাস্কো-দা-গামা উত্তমাশা অন্তরীপ হয়ে ভারতের কালিকট বন্দরে এসেছিলেন
১৬০৯ - শেক্সপিয়ারের সনেট প্রথম প্রকাশিত হয় লন্ডনে
১৮১৮ - প্রথম বাংলা সংবাদপত্র সমাচার দর্পণ আজকের দিনে প্রথম প্রকাশিত হয়। সম্পাদক ছিলেন জন ক্লার্ক মার্শম্যান
১৮২৯- বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকার প্রতিষ্ঠাতা ও গণিতবিদ মাধবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম
১৮৯৪ - ভারতে ফলিত গণিতের জনক বিজ্ঞানী নিখিলরঞ্জন সেনের জন্ম 
১৯০২ - কিউবা একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে এবং এই দিনে সকল মার্কিন সেনা কিউবা ত্যাগ করে
১৯০৫ - বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকার প্রতিষ্ঠাতা ও গণিতবিদ মাধবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯০৬- নাট্যকার হেনরিক ইবসেনের মৃত্যু
১৯১৮- ইংরেজ ক্রিকেটার ডেনিস কম্পটনের জন্ম
১৯১৯- জয়পুরের রাজমাতা গায়ত্রী দেবীর জন্ম
১৯২৮- বিশিষ্ট তবলিয়া রাধাকান্ত নন্দীর জন্ম
১৯৩০ - বাঙালী প্রত্নতত্ত্ববিদ রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু 
১৯৩২ - ইয়ারহার্ট প্রথম মহিলা যিনি একক উড্ডয়নে আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দেন
১৯৫১- বিশিষ্ট দাবাড়ু আনাতোলি কারাপোভের জন্ম
১৯৮৩ - এইচআইভি ভাইরাস সম্পর্কে প্রথম প্রকাশিত হয় সায়েন্স ম্যাগাজিনে



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৪৯ টাকা ৮৪.২৩ টাকা
পাউন্ড ১০৪.২৪ টাকা ১০৭.৭২ টাকা
ইউরো ৮৮.৯২ টাকা ৯২.০৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৬০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৯৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,২৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯৩,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯৩,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৯ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪।  পূর্ণিমা ৩৬/৫ রাত্রি ৭/২৩। বিশাখা নক্ষত্র ১০/৪৫ দিবা ৯/১৫। সূর্যোদয় ৪/৫৭/৩৭, সূর্যাস্ত ৬/৯/৫। অমৃতযোগ দিবা ৩/৩১ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/৫২ গতে ৯/২ মধ্যে পুনঃ ১১/১৫ গতে ২/৪ মধ্যে পুনঃ ৩/৩১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/৫১ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৩৩ গতে ১২/৫৪ মধ্যে। 
৯ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪। পূর্ণিমা সন্ধ্যা ৬/৪৮। বিশাখা নক্ষত্র দিবা ৮/৫৮। সূর্যোদয় ৪/৫৭, সূর্যাস্ত ৬/১২। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪০ গতে ৬/১২ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/২ গতে ৯/১০ মধ্যে ও ১১/৫৮ গতে ২/৬ মধ্যে ও ৩/৩০ গতে ৪/৫৭ মধ্যে। কালবেলা ২/৫৩ গতে ৬/১২ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৩৪ গতে ১২/৫৫ মধ্যে। 
১৪ জেল্কদ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ভূপতিনগরে তৃণমূল নেতার উপর হামলা, কাঠগড়ায় বিজেপি
পূর্ব মেদিনীপুরের ভূপতিনগর থানার এক্তারপুরে তৃণমূলের ব্লক সভাপতি অম্বিকেশ মান্নার ...বিশদ

06:30:00 PM

ইডি-সিবিআইয়ের হাত থেকে বাঁচতে বিজেপিতে গিয়েছেন, নাম না করে তাপস রায় প্রসঙ্গে বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:21:55 PM

একবছর আগে থেকেই বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগ ছিল, নাম না করে তাপস রায় প্রসঙ্গে বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:19:19 PM

মোদি জিতলে এটাই ভারতবর্ষে শেষ নির্বাচন: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:11:43 PM

সবার সার্টিফিকেট বহাল থাকবে: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:09:11 PM

সারাদেশে বিজেপিকে মদত দিচ্ছে বামেরা: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:07:47 PM