Bartaman Patrika
বিকিকিনি
 

প্রকৃতির টানে মুক্তেশ্বর

কমলিনী চক্রবর্তী: নৈনিতালের পাহাড়ি কোলাহল আর পর্যটকের ভিড় এড়িয়ে আমাদের গাড়ি চলেছে সোজা। বেশ খানিকটা চড়াই পথে ওঠার পর নিস্তব্ধ প্রকৃতির সন্ধান মিলল। ভারি মনোরম রাস্তা। চারদিকে পাইনের ঘন বন, তারই মাঝে পিচের মসৃণ পথ। আমরা চলেছি মুক্তেশ্বর। সেখানে কোলাহল তেমন নেই। আছে শুধু নিস্তরঙ্গ প্রকৃতির মাঝে অবসরযাপনের আনন্দ। 
পাহাড় যাঁরা ভালোবাসেন তাঁদের পক্ষে মুক্তেশ্বর ছুটি কাটানোর আদর্শ ঠিকানা। রোদ ঝলমলে সকালে এখান থেকে সারিবদ্ধ তুষারশৃঙ্গ দেখতে পাবেন। আর পড়ন্ত বিকেলে পাহাড়ের কোলে সূর্যাস্তের শোভা দেখলে তার রূপলাবণ্যে মুগ্ধ হবেন। সোনালি থেকে কমলা, তা থেকে গোলাপি হয়ে চুঁইয়ে পড়ে সূর্যের শেষ কিরণ শ্বেতশুভ্র পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে। আকাশে মেঘের গায়েও সেই রঙের বিচ্ছুরণ ঘটে। রক্তিম হয় সাদা মেঘ। তারপর ঝুপ করে সন্ধে নামে। নিকষ কালো অন্ধকারে গা ঢাকা দেয় পাহাড়শৃঙ্গ। আর সেই অন্ধকারে আলোর মালা পরে সেজে ওঠে মুক্তেশ্বর গ্রাম। বাড়ির ছোট-বড় আলো জ্বলে উঠলে মনে হয় অজস্র জোনাকি যেন পাহাড়ময় আগুনে পাখা মেলে নেচে বেড়াচ্ছে অবিরাম। সূর্যাস্তের এই অপরূপ রূপ দেখার জন্য চৌলি কি জালি ভিউ পয়েন্ট আদর্শ। পাহাড়ের উপর একটা উঁচু টিলার মতো জায়গা। চারদিকে খোলা আকাশ আর পশ্চাতে পাইনের বন। এমন জায়গায় শুধু বসে থাকতেই ভালো লাগে। 
আমরা এবার রোড ট্রিপে কলকাতা থেকে গাড়ি নিয়ে চলেছি উত্তরাখণ্ড। সমতল পেরিয়ে গাড়ি পাহাড়ি পথ ধরতেই আকাশে বাতাসে এক ভিন্ন সুর বেজে উঠল। সেই সুরের তরঙ্গ ছড়িয়ে পড়ল হৃদয় জুড়ে। বাতাসের হলকা ক্রমশ হিমেল হতে শুরু করলে পথও বাঁকে বাঁকে উঠতে লাগল সমতল ছেড়ে পাহাড়ে। মুক্তেশ্বর পর্যন্ত পাহাড়ি পথ কোথাও চওড়া কোথাও বা বেশ সরু। তবে মোটামুটি মসৃণ। নৈনিতালের জলে বোটিংয়ের শোভা দেখতে দেখতে চলেছি আমরা। হাওয়ায় তিরতির করে কাঁপছে হ্রদের জল। তারই বুকে লাল, নীল, হলুদ, সবুজ — কত রঙের নৌকো। জলের উপর রঙের তরঙ্গ তুলে ভেসে বেড়ায় তারা। পর্যটকদের কোলাহলে মুখরিত হয় নৈনিতাল। পাড়ে বসে লেকের জলে উচ্ছ্বাসের ওঠানামা দেখতেও মন্দ লাগে না। আবার অনেকেই লেকের জল ও নৌকার ইতিউতি ভেসে বেড়ানোকে ব্যাকড্রপ করে সেলফি তুলতে মগ্ন হয়ে পড়েন।  
মুক্তেশ্বর পৌঁছতে দুপুর গড়িয়ে গেল। সরকারি হোটেলে চেক ইন করে দ্রুত লাঞ্চ সেরে পায়ে হেঁটে বেরিয়ে পড়লাম আশপাশের গ্রাম্য সৌন্দর্যের খোঁজে। কিলোমিটার খানেক চলার পর একটা ছোটখাট বাজার পড়ল। হাতে গোনা কয়েকটা রেস্তরাঁ, শপিং কমপ্লেক্স, কাঁচা বাজার ইত্যাদি জুড়ে লোকের ভিড় জমে রয়েছে। উত্তরাখণ্ডের লোকদের সহজ হাসি আর অলস দিনযাপন দেখতে বেশ লাগছিল। কোথাও কোনও তাড়াহুড়ো নেই। জীবন এখানে আপন খেয়ালে বয়ে চলেছে। তারই মাঝে দোকানিরা সাজসরঞ্জামের পসরা সাজিয়ে বিকিকিনিতে মেতে উঠেছেন কোথাও। হাতে তৈরি উলের পোশাক বিকোচ্ছে পর্যটকদের হাতে হাতে। গ্রামের মেয়েদের হাতে বোনা শাল, স্টোল, টুপি, মোজায় তাদের নাম লাগানো ট্যাগ। গ্রামীণ শিল্প উন্নয়নের প্রচেষ্টা।
জিম করবেট তাঁর ‘টেম্পল টাইগার’ বইতে মুক্তেশ্বরের উল্লেখ করেন। তাঁর কথায় এই গ্রামের বৈচিত্র্য লুকিয়ে রয়েছে ঘন পাইনের বনে। সেই বনের অন্দরে কন্দরে প্রকৃতির সঙ্গে আলাপ জমে উঠবে। মুক্তেশ্বরের গোল চৌকি বা মোড় থেকে কিলোমিটার দেড়েক নেমে গেলে বাঁ হাতে একটা কাঁচা রাস্তা নেমে গিয়েছে তরতর করে। মোটামুটি দশ কিলোমিটার ভাঙাচোড়া কাঁচা রাস্তা পেরিয়ে সেই পথ উঠেছে আলমোড়া হাইওয়ে-তে গিয়ে। কিন্তু অতদূর পায়ে হেঁটে যাওয়া অসম্ভব। তবে খানিক দূর ওই কাঁচা রাস্তা ধরে বন্য পথে পাইন, ওক, বার্চ গাছের সঙ্গী হতে পারেন। অনবদ্য এক অভিজ্ঞতার সাক্ষী থাকবেন। কাঁচা এই রাস্তার গায়ে রোদ লাগে না। নাম তাই ‘শীতলা’। একদিকে ঘন পাহাড়ি বন আর অন্য দিকে গভীর খাদ। তারই মাঝে কোনওক্রমে যেন শীতলা পথ নিজের জায়গা করে এগিয়ে চলেছে। পাইন আর ওক গাছের সূচের মতো পাতার ছিদ্র দেখে আপন মনে বনের সঙ্গে লুকোচুরি খেলছেন সূর্যদেব। পথ চলতে গিয়ে গায়ে হয়তো বা এক চিলতে রোদ এসে পড়বে হঠাৎ। আবার যে কে সেই ছায়াচ্ছন্ন অন্ধকারে ঘেরা বনপথ। সন্ধে নামলে এই পথেই তেন্দুয়া বের হয়। ‘বেশি দূর যাবেন না, সন্ধে ঘন হলে পথ ঠাহর করা মুশকিল হবে।’ পর্যটক দেখে সতর্ক করে দিলেন এক পাহাড়ি কাঠুরে। তারপর বনের পথে কাঠের বোঝা মাথায় কোথায় যে হারিয়ে গেলেন আর দেখতে পেলাম না।
মুক্তেশ্বরের হাওয়ার দাপট আগে বহুবার অনেকের কাছেই শুনেছিলাম। বেলা গড়িয়ে আসতেই তা মালুম হতে লাগল। তীব্র গতিতে ছুটে চলেছে হিমেল হাওয়া। রোদ ঝলমলে মুক্তেশ্বরের গায়ে হাওয়ার আঁচড় পড়ছে সারাক্ষণ। হাওয়ার শনশন শব্দের সঙ্গে বন্য পথের শুকনো পাতার খসখস মিলেমিশে এক অদ্ভুত অর্কেস্ট্রার সৃষ্টি করছে আমাদের কানে। ঘরের বন্ধ দরজা ছাপিয়ে সেই হাওয়া আমাদের মরমে এসে কড়া নাড়ছে। ইতিমধ্যে সন্ধে গাঢ় হয়েছে। রাস্তার মায়া কাটিয়ে কুমায়ুন বিকাশ নিগমের আস্তানায় ঘরবন্দি আমরা। নিস্তব্ধ প্রকৃতির মাঝে সঙ্গী শুধুই দমকা হাওয়ার দোলা। বারান্দার দরজায় কড়া নেড়ে নিজের অস্তিত্ব জানান দিয়ে যাচ্ছে সে। অনুভূতি প্রত্যক্ষ করতে এক ঝলক বাইরে বেরিয়েছিলাম, ও মা! আমাদের বারান্দার পাঁচিলের উপর জ্বলজ্বল করছে ও কার চোখ? তেন্দুয়া কি পাইন গাছ বেয়ে বারান্দায় এসে উঠল নাকি? এইসব সাত পাঁচ ভাবতে ভাবতেই আগন্তুক আমাদের উপস্থিতি টেরে পেয়ে উড়ে গাছের ডালে মিলিয়ে গেল। খয়েরি রোমশ লেজবিশিষ্ট আগুন্তুকটি তেন্দুয়া নয়, হিমালয়ান জায়েন্ট স্কুইরেল! দৈর্ঘ্যে একটা বিড়ালের চেয়ে অল্পই ছোট। ডিনারের সময় লজের ম্যানেজারের কাছে শুনলাম আমাদের কটেজের অতিথি হয়ে মাঝে মাঝেই পর্যটকদের দেখা দেয় এই কাঠবিড়ালি। 
মুক্তেশ্বর মহাদেবের মন্দির থেকেই গ্রামের নামকরণ। পাহাড়ি পথের গা বেয়ে সিঁড়ি উঠে গিয়েছে এঁকেবেঁকে কয়েক কিলোমিটার। পায়ে হাঁটা পথে সিঁড়ি বেয়ে পৌঁছে যাবেন মহাদেবের মন্দিরে। মন্দির দর্শনের পাশাপাশি পাখির চোখে গোটা গ্রাম দেখার সুযোগও হাতছাড়া করার নয়। আর ভাগ্য সহায় হলে ৩৬০ ডিগ্রি জুড়ে তুষারশৃঙ্গের শোভা মোহিত করবে আপনাকে। তবে বাঁদরের উপদ্রব প্রচণ্ড। তাই হাতে খাবার নিয়ে এ পথে না ওঠাই শ্রেয়। এছাড়াও আছে একটা জলপ্রপাত। হর্স শ্যু-এর মতো বাঁকানো এই ঝরনা সজোরে পাহাড় ছাপিয়ে খাদের গায়ে আছড়ে পড়ে জঙ্গলের পথে হারিয়ে যায়। গ্রীষ্মে তার তেজ ততটা প্রবল নয়। পর্যটকের ভিড় লেগেছে মুক্তেশ্বরের গায়ে। তবু আদ্যোপান্ত শহুরে হয়ে ওঠেনি এখনও এই পাহাড়ি গ্রামখানা। তাই নিস্তরঙ্গ প্রকৃতি আর নৈঃশব্দ্যের সন্ধানে যদি মন ব্যাকুল হয় তবে অবশ্যই উত্তরাখণ্ডের এই পাহাড়ি গ্রাম বেছে নিতে পারেন দিন দুয়েকের অবসর যাপনের জন্য। 
ছবি: আনন্দরূপ বিশ্বাস

  
27th  April, 2024
জঙ্গলমহলের ডুয়ার্স

সপ্তাহান্তের ভ্রমণের জন্য দুয়ারসিনির জঙ্গল আদর্শ। বর্ণনায় অমর নন্দী। বিশদ

18th  May, 2024
টুকরো খবর

কলকাতার ‘আলোর দিশা’ ও আগরতলার ‘সান্ধ্যনীড়’। নামেই বৃদ্ধাবাস, আসলে বহু মায়ের শেষ বয়সের ঠাঁই। মাতৃদিবসে ‘শ্রীচরণেষু মা’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে এই দুই সংস্থার হাতে মোট ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকার চেক তুলে দিল শ্যামসুন্দর কোং জুয়েলার্স। বিশদ

18th  May, 2024
নিরাময়ের ঠিকানা

পেইন ম্যানেজমেন্ট হোক বা লাইফস্টাইল সংক্রান্ত অন্য রোগ, বৈদিক ভিলেজ-এ আছে উপশমের পথ। লিখছেন অন্বেষা দত্ত।   বিশদ

11th  May, 2024
অপরূপ খারদুংলা

বন্ধুর এই পথে বাইকে করে যাওয়া যেন অনন্য এক অভিজ্ঞতা। এখানে বিপদ আর সৌন্দর্যের কোলাকুলি হয় সারাক্ষণ। রোমাঞ্চকর বর্ণনায় রঞ্জন চৌধুরী। বিশদ

11th  May, 2024
প্রসাধনীর হাত ধরে স্বনির্ভর

কীভাবে সম্ভব নিজে হাতে নেলপালিশ তৈরি করা? প্রস্তুতিই বা কেমন?  বিশদ

11th  May, 2024
 টুকরো  খবর

মাদার্স ডে উপলক্ষ্যে ৫ মে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা সখী একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। মহিলারা ওই দিন হলুদ পোশাকে সজ্জিত হয়ে উপস্থিত হন অনুষ্ঠানে। হলুদ বসন্তের রং। বিশদ

11th  May, 2024
মংপুতে রবীন্দ্রনাথ

রবীন্দ্রতীর্থ বলা যায় মংপু-কে। নির্জনতায় ঘেরা এই পাহাড়ি গ্রামের বর্ণনায় প্রীতম সরকার। বিশদ

04th  May, 2024
সানরাইজ-এর পয়লা বরণ

পয়লা বৈশাখ উদযাপন করল আইটিসি-র সানরাইজ পিওর মশলা। বাঙালির ঘরে একশো বছর ধরে সানরাইজ মশলার সমাদর। গত ৪ এপ্রিল থেকে ‘শাহী নববর্ষের শুভেচ্ছা’ উৎসব শুরু হয়। চলে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত। এই উপলক্ষ্যে একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। বিশদ

04th  May, 2024
টুকরো  খবর

কিশোর ছেলেটি চেনে না তাঁকে। এমনকী, দীর্ঘকায়, ব্যারিটোন ভয়েসের মানুষটি যে ‘ফেলুদা’ নামের চরিত্রটি তৈরি করেছেন, তা পড়া তো দূর, নামই শোনেনি ছেলেটি। এদিকে সেই ঋজু ব্যক্তিত্বের মানুষটি তাঁকে সিনেমা করতে বলছেন! বিশদ

04th  May, 2024
হাতে তৈরি নোটবুক

পকেট থেকে চিরকুটটা বের করে আলতো ধরল সুমন। নীল কালিতে লেখা চার লাইনের চিঠি। এই এসএমএস, হোয়াটসঅ্যাপের যুগে এমন চিঠি সচরাচর দেখা যায় না।
বিশদ

27th  April, 2024
টুকরো খবর

ম্যানগ্রোভ, রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার, নোনা জল — এই শব্দবন্ধগুলির সঙ্গে সুন্দরবন যেন ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে। চিত্র-ভাস্কর্যেও সুন্দরবনের জুড়ি মেলা ভার। তবে সময়ের নিয়মে হারিয়ে যেতে বসেছে সুন্দরবনের এক অনবদ্য চিত্রশিল্প
বিশদ

27th  April, 2024
ওড়িশায় একফালি তিব্বত

প্রচারের আলো নেই ওড়িশার এই গ্রামে। আছে শুধু শান্ত স্নিগ্ধ পরিবেশ। জিরাং থেকে ঘুরে এসে লিখলেন নন্দিতা মিত্র। বিশদ

20th  April, 2024
শরবতে শীতল শরীর

লু বইছে চারদিকে। এই সময় সুস্থ থাকার অঙ্ক, মেপে খাওয়া ও শরীরকে ঠান্ডা রাখা। কী কী পানীয় থাকবে রুটিনে? হদিশ দিলেন মনীষা মুখোপাধ্যায়। বিশদ

20th  April, 2024
 টুকরো  খবর

পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হল পাথুরিয়াঘাটা রাজবাড়ি। পুরনো বনেদি এই বাড়িকে বরাবর সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছিল। কলকাতার প্রাচীন ঐতিহ্যকে আজও বহন করে আসছে পাথুরিয়াঘাটার খিলাত ভবন। বিশদ

20th  April, 2024
একনজরে
মঙ্গলবার রাত থেকে শুরু হওয়া প্রাক্‌ বর্ষার মাঝারি বৃষ্টি স্বস্তি দিল মালদহবাসীকে। জুড়োলো দহন জ্বালা। বুধবার ভোরে ঝোড়ো হওয়ার সঙ্গে জেলার বেশ কিছু জায়গায় মুষলধারে বৃষ্টি নামে। ...

ছোট শিল্প সংস্থাগুলি যাতে শেয়ার বাজার থেকে পুঁজি সংগ্রহ করতে পারে, তার জন্য ‘এসএমই আইপিও’ চালু হয় ২০১২ সালে। বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ এবং ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ এই সুবিধা করে দেয়। ছোট শিল্প সংস্থাগুলি যাতে প্রথমবারের জন্য বাজারে শেয়ার ছাড়তে পারে, ...

পশ্চিমবঙ্গে কাজ রয়েছে। রয়েছে সুষ্ঠু পরিবেশ। এখানে খুঁজলেই কাজ পাওয়া যায়। ভিন রাজ্য থেকে আসা শ্রমিকদের বক্তব্য স্পষ্ট। যা এক কথায় নস্যাৎ করে দিচ্ছে বিরোধীদের ...

আগামী ১২ জুন শুরু হচ্ছে ট্রান্সফার উইন্ডো। দলবদলের মরশুমে উৎকণ্ঠায় দিন কাটাচ্ছেন অসংখ্য লাল-হলুদ সমর্থক। সোশাল সাইটে তারকা ফুটবলারদের নাম নিয়ে জোরদার চর্চা। কোন পথে এগচ্ছে মশালবাহিনী? খোলামেলা নানা প্রশ্নের উত্তর দিলেন শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব কচ্ছপ দিবস
১৪৯৮ - পর্তুগীজ নাবিক ভাস্কো-দা-গামা উত্তমাশা অন্তরীপ হয়ে ভারতের কালিকট বন্দরে এসেছিলেন
১৬০৯ - শেক্সপিয়ারের সনেট প্রথম প্রকাশিত হয় লন্ডনে
১৮১৮ - প্রথম বাংলা সংবাদপত্র সমাচার দর্পণ আজকের দিনে প্রথম প্রকাশিত হয়। সম্পাদক ছিলেন জন ক্লার্ক মার্শম্যান
১৮২৯- বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকার প্রতিষ্ঠাতা ও গণিতবিদ মাধবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম
১৮৯৪ - ভারতে ফলিত গণিতের জনক বিজ্ঞানী নিখিলরঞ্জন সেনের জন্ম 
১৯০২ - কিউবা একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে এবং এই দিনে সকল মার্কিন সেনা কিউবা ত্যাগ করে
১৯০৫ - বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকার প্রতিষ্ঠাতা ও গণিতবিদ মাধবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯০৬- নাট্যকার হেনরিক ইবসেনের মৃত্যু
১৯১৮- ইংরেজ ক্রিকেটার ডেনিস কম্পটনের জন্ম
১৯১৯- জয়পুরের রাজমাতা গায়ত্রী দেবীর জন্ম
১৯২৮- বিশিষ্ট তবলিয়া রাধাকান্ত নন্দীর জন্ম
১৯৩০ - বাঙালী প্রত্নতত্ত্ববিদ রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু 
১৯৩২ - ইয়ারহার্ট প্রথম মহিলা যিনি একক উড্ডয়নে আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দেন
১৯৫১- বিশিষ্ট দাবাড়ু আনাতোলি কারাপোভের জন্ম
১৯৮৩ - এইচআইভি ভাইরাস সম্পর্কে প্রথম প্রকাশিত হয় সায়েন্স ম্যাগাজিনে



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৪৯ টাকা ৮৪.২৩ টাকা
পাউন্ড ১০৪.২৪ টাকা ১০৭.৭২ টাকা
ইউরো ৮৮.৯২ টাকা ৯২.০৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৬০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৯৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,২৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯৩,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯৩,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৯ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪।  পূর্ণিমা ৩৬/৫ রাত্রি ৭/২৩। বিশাখা নক্ষত্র ১০/৪৫ দিবা ৯/১৫। সূর্যোদয় ৪/৫৭/৩৭, সূর্যাস্ত ৬/৯/৫। অমৃতযোগ দিবা ৩/৩১ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/৫২ গতে ৯/২ মধ্যে পুনঃ ১১/১৫ গতে ২/৪ মধ্যে পুনঃ ৩/৩১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/৫১ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৩৩ গতে ১২/৫৪ মধ্যে। 
৯ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪। পূর্ণিমা সন্ধ্যা ৬/৪৮। বিশাখা নক্ষত্র দিবা ৮/৫৮। সূর্যোদয় ৪/৫৭, সূর্যাস্ত ৬/১২। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪০ গতে ৬/১২ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/২ গতে ৯/১০ মধ্যে ও ১১/৫৮ গতে ২/৬ মধ্যে ও ৩/৩০ গতে ৪/৫৭ মধ্যে। কালবেলা ২/৫৩ গতে ৬/১২ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৩৪ গতে ১২/৫৫ মধ্যে। 
১৪ জেল্কদ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ভূপতিনগরে তৃণমূল নেতার উপর হামলা, কাঠগড়ায় বিজেপি
পূর্ব মেদিনীপুরের ভূপতিনগর থানার এক্তারপুরে তৃণমূলের ব্লক সভাপতি অম্বিকেশ মান্নার ...বিশদ

06:30:00 PM

ইডি-সিবিআইয়ের হাত থেকে বাঁচতে বিজেপিতে গিয়েছেন, নাম না করে তাপস রায় প্রসঙ্গে বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:21:55 PM

একবছর আগে থেকেই বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগ ছিল, নাম না করে তাপস রায় প্রসঙ্গে বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:19:19 PM

মোদি জিতলে এটাই ভারতবর্ষে শেষ নির্বাচন: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:11:43 PM

সবার সার্টিফিকেট বহাল থাকবে: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:09:11 PM

সারাদেশে বিজেপিকে মদত দিচ্ছে বামেরা: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:07:47 PM