বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে আজকের দিনটা শুভ। কর্মক্ষেত্রে আজ শুভ। শরীর-স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। লটারি, শেয়ার ... বিশদ
অনেক বছর আগে মরমী কথাকার বুদ্ধদেব গুহর একটি ধারাবাহিক উপন্যাস পাঠকদের মধ্যে আলোড়ন ফেলে দিয়েছিল। ‘মাধুকরী’ নামের বিশাল, বর্ণময়, বেগবান এই উপন্যাসের পটভূমি জঙ্গলমহল। কেন্দ্রীয় চরিত্র পৃথু ঘোষ, যে চেয়েছিল বড় এক বাঘের মতো বাঁচবে। কারও ওপর নির্ভরশীল না হয়ে। তার বন্ধু ছিল সমাজে তথাকথিত অপাঙ্তেয়রা। কিন্তু সত্য হল, জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত মানুষকে এর ওর মনের, শরীরের দোরে দোরে ঘুরে হাত পেতে বেঁচে থাকতে হয়। এই পরিক্রমাই হল মাধুকরী। সেই সুবৃহৎ উপন্যাসকেই এবার মঞ্চে এনে হাজির করছে ‘গড়িয়া কৃষ্টি’ নাট্যদল। প্রথম মঞ্চায়ন আগামী ১ ফেব্রুয়ারি অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টসের মঞ্চে, সন্ধে সাড়ে ছ’টায়।
নাটকে পৃথু ঘোষের ভূমিকায় অভিনয় করছেন সীতাংশু খাটুয়া। নাট্যরূপ ও নির্দেশনার দায়িত্বেও রয়েছেন তিনিই। এছাড়া এছাড়াও আরও দুই শক্তিশালী অভিনেতাকে এই নাটকে একই মঞ্চে হাজির করা হয়েছে। তাঁরা হলেন রোকেয়া রায় (রুষার ভূমিকাভিনেত্রী) ও প্রসেনজিৎ বর্ধন (ঠুঠা বাইগ্গা)। বিরাট ক্যানভাসের এই নাটকের মঞ্চ ভাবনায় রয়েছেন নীল কৌশিক। আলোক পরিকল্পনায় সৌমেন চক্রবর্তী। কোরিওগ্রাফি করেছেন প্রসেনজিৎ বর্ধন। আবহ সৃজন প্রত্যয় রাহা ও অভিজ্ঞান খাটুয়া।
বুদ্ধদেব গুহর এই ব্যতিক্রমী সাহিত্যকে মঞ্চে হাজির করা বেশ কঠিন কাজ। তবে গড়িয়া কৃষ্টি এর আগে সমরেশ মজুমদারের ‘কালপুরুষ’-কে মঞ্চে হাজির করেছিল। ফলে তাদের কাছে একটি উৎকৃষ্ট মানের প্রযোজনা আশা করাই যায়।
নাটকে পৃথু ঘোষের ভূমিকায় অভিনয় করছেন সীতাংশু খাটুয়া। নাট্যরূপ ও নির্দেশনার দায়িত্বেও রয়েছেন তিনিই। এছাড়া এছাড়াও আরও দুই শক্তিশালী অভিনেতাকে এই নাটকে একই মঞ্চে হাজির করা হয়েছে। তাঁরা হলেন রোকেয়া রায় (রুষার ভূমিকাভিনেত্রী) ও প্রসেনজিৎ বর্ধন (ঠুঠা বাইগ্গা)। বিরাট ক্যানভাসের এই নাটকের মঞ্চ ভাবনায় রয়েছেন নীল কৌশিক। আলোক পরিকল্পনায় সৌমেন চক্রবর্তী। কোরিওগ্রাফি করেছেন প্রসেনজিৎ বর্ধন। আবহ সৃজন প্রত্যয় রাহা ও অভিজ্ঞান খাটুয়া।
বুদ্ধদেব গুহর এই ব্যতিক্রমী সাহিত্যকে মঞ্চে হাজির করা বেশ কঠিন কাজ। তবে গড়িয়া কৃষ্টি এর আগে সমরেশ মজুমদারের ‘কালপুরুষ’-কে মঞ্চে হাজির করেছিল। ফলে তাদের কাছে একটি উৎকৃষ্ট মানের প্রযোজনা আশা করাই যায়।
নিজস্ব প্রতিনিধি
