Bartaman Patrika
 

মেঘনাদ আবার চমকে দিলেন

 ভাগীরথীর বুকে জেগে ওঠা এক চর। শহর থেকে অনেকটাই বিচ্ছিন্ন এক গ্রাম। নাম ঈশ্বরীপুর। সেই গ্রামের দূষণহীনতার মধ্যে বেড়ে ওঠে সত্যচরণ আর ধূর্জটিনারায়ণ, দুই বন্ধু। যৌবনের শুরুতেই একই গুরুর কাছে তাঁদের রাজনীতির পাঠ নেওয়া। শিক্ষাগুরু নিত্যানন্দ ছিলেন আদর্শবাদী, ন্যায়পরায়ণ। সত্যবাদিতা যার কাছে একমাত্র সত্য। তাঁর শিক্ষাকে, দুই ছাত্র তাঁদের চারিত্রিক নিজস্বতা, দৃষ্টিভঙ্গির মধ্যে দিয়ে, নিজেদের মতো করে গ্রহণ করেন। উচ্চাভিলাষী, ক্ষমতালোভী ধূর্জটিনারায়ণ গ্রাম ছেড়ে শহরে চলে যান। সাম্প্রতিক রাজনীতির ঘোলা জলে পাঁক ঘাঁটতে তাঁর একটুকুও অসুবিধে হয় না। তিনি এখন স্বনামধন্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
আর সত্যচরণ প্রকৃত অর্থে গুরুর পদাঙ্ক অনুসরণ করেন। গতানুগতিক, পঙ্কিল, অস্থির রাজনৈতিক পরিবেশ থেকে নিজেকে সরিয়ে যথার্থ সমাজসেবায় নিজেকে নিয়োজিত করেন। যে কারণে তিনি আজ ঈশ্বরীপুরের প্রণম্য ব্যক্তিত্ব। সারা গ্রাম তাঁকে ভালোবাসে, শ্রদ্ধা করে, মান্য করে। প্রকৃত অর্থেই তিনি একজন ভালো লোক।
কিন্তু এই ভালো লোকটিই তাঁর একমাত্র মেয়ে, কল্পার কাছে ঘৃণার পাত্র। মেয়ের জন্মের পরপরই সত্যচরণের স্ত্রী, কমলিকার হঠাৎ অন্তর্ধান, তাঁর জীবনকে বেসামাল করে দেয়। সংসারের হাল ধরে সম্পর্কিত বোন প্রভা। এই বিপদে বন্ধুর পাশে এসে দাঁড়ায় ধূর্জটিনারায়ণ। তিনি ছোট্ট কল্পাকে নিজের কাছে, শহরে নিয়ে যান, প্রকৃত অর্থে মানুষ করার জন্য। ইচ্ছে না থাকলেও পরিস্থিতির কারণে সত্যচরণকে রাজি হতে হয়। সম্পর্কের মধ্যেও যে রাজনীতির জটিল লাভের অঙ্ক কষেন ধূর্জটিনারায়ণ, সেটা সরল সত্যচরণের পক্ষে জানা সম্ভব হয় না।
ভোটে জেতার তাগিদ, সাফল্যকে ধরে রাখার জন্য অহংকারের সীমানাকে অতিক্রম করার অলীক চেষ্টা, পারস্পরিক সম্পর্ক, ভালোবাসাকে দূরে ঠেলে এগিয়ে যাবার জেদ নিয়ে ধূর্জটিনারায়ণ, তাঁর কক্ষপথে ঘুরপাক খেতে থাকেন।
আর সত্যচরণ, দাতব্য চিকিৎসালয় খুলে, মেয়েদের স্কুল প্রতিষ্ঠা করে ঈশ্বরীপুরকে এগিয়ে নিয়ে যান। তাই তিনি দেবতা, হাঁসঠাকুর, বা ভালো লোক। কিন্তু মেয়ে কল্পার চোখে তিনি ঘৃণ্য, ব্যর্থ, মেরুদণ্ডহীন এক মানুষ। কিন্তু কেন? কেন না তাকে এভাবেই ভাবতে শিখিয়েছেন ধূর্জটিনারায়ণ, কল্পার ‘ড্যাডি’!
কল্পার এই উপেক্ষা,অবজ্ঞা, অসহ্য লাগে সত্যচরণের। তাঁর প্রতি মেয়ের এই আচরণের কারণ জানতে চান। মেয়ে জানায়, তার প্রকৃত পিতা তিনি নন, ধূর্জটিনারায়ণ। সত্যচরণের পায়ের তলার মাটি সরে যেতে থাকে। ধীরে ধীরে অনেক ঘটনা পরিষ্কার হয়ে যেতে থাকে। কুয়াশার পরদা সরে যেতে থাকে। সম্পর্কের এক জটিল আবর্তের মুখোমুখি হন। এতদিনের বিশ্বাসে, দাম্পত্যে এক বড়সড় ফাটল। কাছের মানুষ কে? দূরের মানুষই বা কারা? এক ভ্রান্ত দোলাচলে পথভোলা মানুষটার ভেঙ্গে পড়াটাকে আটকায় প্রভা, এবং তার কাছে থাকা ‘সেই চিঠি’। যে চিঠি নিত্যানন্দ লিখেছিলেন তাঁর মেয়ে কমলিকাকে। মতামত না নিয়েই তার সঙ্গে সত্যচরণের বিয়ে দিয়েছিলেন নিত্যানন্দ। সেই চিঠির প্রেক্ষিতে মুখোমুখি হয় দুই বন্ধু। যে চিঠি নিঃস্ব করে দেয় ধূর্জটিকে। ভেঙ্গে দেয় তাঁর দম্ভ, হিংসা, লালসাকে। যে চিঠি এক অন্য উত্তরণের পথ দেখায় কল্পাকে। যে চিঠি তাকে নতুন করে ভাবতে শেখায়, সত্যচরণ ব্যর্থ, মেরুদণ্ডহীন, ধূর্জটির কৃপালোভী কোনও ক্লীব মানুষ নন। সত্যচরণ প্রকৃত অর্থে একজন ভালো মানুষ। তার স্নেহপরায়ণ পিতা, তার ভালো বাবা। তার গর্ব।
ফরাসি কবি-সাহিত্যিক-নাট্যকার লুইজি পিরানদেল্লোর কাহিনীর সার্থক বঙ্গীকরণ করেছেন চন্দন সেন। মেঘনাদ ভট্টাচার্যের নির্দেশনা এতোটাই আঁটসাঁটো, এতটাই মেদহীন, যে মঞ্চ থেকে চোখ এক মুহূর্তের জন্য সরে না। তাঁকে উপযুক্ত সঙ্গত করেছে সৌমিক-পিয়ালীর মঞ্চসজ্জা, সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়ের আলো, স্বপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের শব্দ, এবং গৌতম ঘোষের সংগীত।
সত্যচরণ একজন সরল, পরোপকারী মানুষ, যার মুখের কথা এবং কাজে কোনও পার্থক্য নেই। নাটকের প্রথমেই এরকম এক সত্যচরণকে অতি সহজেই প্রতিষ্ঠা করে দেন মেঘনাদ। নাটক যতো এগয় ততোই সত্যচণের অনুভূতির নানা দিক উন্মোচিত হতে থাকে। স্ত্রীর প্রতি বিশ্বাস, ভালোবাসা, মেয়ের প্রতি টান, স্নেহ, বন্ধুকে প্রাপ্য সম্মান, গ্রামবাসীদের জন্য চিন্তা— সব নিয়ে মঞ্চে শুধুই সত্যচরণ। মেঘনাদকে খুঁজে পাওয়া যায় না। অভিনেতা এবং তাঁর চরিত্র একাকার। সত্যচারণের ব্যথা, বিশ্বাসভঙ্গের বেদনা, ক্রোধ, অসহায়তা, হাহাকারের সঙ্গে সহজেই দর্শক একাত্ম হয়ে পড়ে। মঞ্চে একাকী, নিঃস্ব সত্যচরণ। আলোর বৃত্তের মাঝখানে বসে আছেন। চারপাশে অন্ধকার। এ যেন তাঁর বেদনার, একা হয়ে যাবার প্রতীক। কান্নায় ভেঙ্গে পড়ছেন, সব হারানো এক অসহায় মানুষ। ব্যাকগ্রাউণ্ডে বেজে ওঠেন কবিগুরু — সহে না যাতনা। অসাধারণ এক দৃশ্যকল্প তৈরি হয়। সত্যচণের হাহাকার, ব্যথাটা সংক্রামিত হয়ে গলার কছে দলা পাকিয়ে ওঠে। চোখ ভিজে যেতে চায়। আবেগটাকে কোথায়, কতটা ধরে রাখতে হয়, কোনখানেই বা ভেঙে দিতে হয় — মেঘনাদ আবার নতুন করে চমকে দিলেন। উচ্চারণ কোথায় তীব্র হবে, স্বর কখন গলা থেকে আসবে, আর কখনই বা নাভি থেকে উঠে আসবে সব কিছু তাঁর নখদর্পণে। শুধু অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকতে হয়। পাশাপাশি সুন্দর এক কনট্রাস্ট ধূর্জটিনারায়ণ। মেঘনাদের পাশে উজ্জ্বল হয়ে উঠেছেন আশিস ঘোষ। বন্ধুত্বের চমৎকার সেতুবন্ধন ঘটিয়েছেন ‘জলেশ্বর’ প্রদীপ দাস। প্রভার সংযত রূপকে যথার্থ অর্থে ফুটিয়ে তুলেছেন রুণা মুখোপাধ্যায়। কথাকলির ‘কল্পা’ উপযুক্ত সঙ্গত করেছেন। ভালো লাগে অন্যান্যদেরও।
22nd  June, 2019
 ফের মঞ্চে পরশুরাম

তিনজন পরিচিত মানুষের আড্ডা। নানা বিষয় ঠাঁই পাচ্ছে তাদের আড্ডায়। সাম্প্রতিক বিষয়ের হাত ধরে কখনও তাঁরা পৌঁছে যাচ্ছেন মহাকাব্যের সময়ে। আলোচনায় উঠে আসছে রামায়ণকথা, অতীত কথা। কিন্তু রামায়ণ মানে কি শুধুই অতীত? তার সঙ্গে কি আজকের সম্পর্ক নেই? নিশ্চয়ই আছে। রামায়ণতো মানুষের কথা বলে।
বিশদ

27th  July, 2019
 ফের অনিকেত সন্ধ্যা

  ২৭ বছর আগে হইচই ফেলে দেওয়া নাটক ‘অনিকেত সন্ধ্যা’ ফের মঞ্চস্থ হতে চলেছে। গত শতকের ন’য়ের দশকে কলকাতার বিভিন্ন রঙ্গমঞ্চে হাউস ফুল শো হতো এই নাটকের। সেই সময়ে মোট ৪০০ রজনী অভিনীত হয়েছিল নাটকটি। এই নাটকের বিষয়বস্তু বার্ধক্যের যন্ত্রণা।
বিশদ

27th  July, 2019
 যাত্রায় এনেছিলেন নতুন যুগের হাওয়া
সন্দীপন বিশ্বাস

১৯৬৮ সাল। নানা পরিস্থিতিতে তখন অস্থির তাঁর জীবন। নিজের দল এলটিজি থেকে তখন তিনি বিতাড়িত। আগের বছরেই তাঁকে রাজনৈতিক কারণে জেলে যেতে হয়েছিল। চারিদিকের চেনা মানুষগুলি কেমন যেন অচেনা হয়ে উঠেছিল। তাঁর নাটক করার জায়গাটা তখন প্রায় বন্ধই হয়ে গিয়েছে। কিন্তু তিনি থেমে থাকার পাত্র নন।
বিশদ

13th  July, 2019
 হত্যাকারী কে?

  গত ১৫ই মে সুজাতা সদনে অনুষ্ঠিত হল বেহালা বাতায়ন নিবেদিত নাটক ‘হত্যাকারী’। নাটকটি লিখেছেন বৈদ্যনাথ মুখোপাধ্যায়। নির্দেশনা দিয়েছেন নবকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়। একটি বধুহত্যাকে কেন্দ্র করে এই নাটকের ঘটনাচক্র আবর্তিত হয়। একাঙ্ক নাটকটি পুরোটাই অধ্যাপক নরেন পালের বৈঠকখানায়।
বিশদ

13th  July, 2019
 সন্ত কবীরের কথা আজকের দিনে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক

 জাতপাত ও ধর্মের বৈষম্য, নিচু শ্রেণীর দলিত সম্প্রদায়ের লোকদের ওপর উচ্চবর্ণের মানুষের অত্যাচারের মতো ঘৃণ্য বিদ্বেষভাব আজও সমাজকে আষ্টে-পৃষ্ঠে বেঁধে রেখেছে। সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে কিছু কিছু উন্নতি হলেও মানুষের দৃষ্টিভঙ্গির তেমন কোনও পরিবর্তন হয়নি। অথচ সমাজে সকলের সমানভাবে বেঁচে থাকার অধিকার সংবিধান স্বীকৃত।
বিশদ

13th  July, 2019
প্রজ্ঞা কালচারাল সেন্টারের দুটি নাটক

 সম্প্রতি আইসিসিআর অডিটোরিয়ামে একদিনের নাট্যোৎসবে প্রজ্ঞা মঞ্চস্থ করল দুটি নাটক, ‘নাইন মাইলস টু গো’ এবং ‘পতি গয়ে রে কাটিয়াহার’। দুটি নাটকে দুটি ভিন্ন ধরনের বার্তা দেওয়া হয়েছে, যেগুলি সর্বকালের ও সময়ের জন্য খুবই অর্থবহ ও প্রাসঙ্গিক।
বিশদ

06th  July, 2019
 রাজনৈতিক অস্থিরতার দুটি দলিল

সমগ্র দেশ তো বটেই, এই রাজ্যেরও রাজনৈতিক অবস্থা ভয়াবহ। অত্যন্ত উত্তপ্ত। এখন রাজনীতি, মানেই দুর্নীতি, মিথ্যাচার, অপসংস্কৃতি, বিদ্বেষ আর আত্মসম্মানকে বিসর্জন দেওয়া এক মাদারির খেল। আর এই খেলা চলছে দু’টি দলকে কেন্দ্র করে। সাধারণ মানুষ আর রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে। এই নেতারা বহুরূপী।
বিশদ

06th  July, 2019
আধুনিক প্রজন্মের আকাশছোঁয়ার চাহিদাই ডেকে আনছে অনর্থ

 বিশ্বায়নের ফলে পৃথিবীটা এখন হাতের মুঠোয় এসে গেছে। মানুষের কাছে এখন সবকিছুই খুব সহজলভ্য হয়েছে। অর্থনৈতিক পরিকাঠামো, সামাজিক পরিস্থিতির চাপে যৌথ পরিবার ভেঙে তৈরি হয়েছে ছোট ছোট পরিবার বা নিউক্লিয়ার ফ্যামিলি। যেখানে রোজগেরে স্বামী-স্ত্রী আর তাদের সন্তান নিয়েই তৈরি হয় একটি পরিবার।
বিশদ

06th  July, 2019
 কার্টেন কলের আন্তর্জাতিক নাট্যোৎসব

সম্প্রতি ‘কার্টেন কল’-এর ব্যবস্থাপনায় দু’দিন ব্যাপী আন্তর্জাতিক নাট্যোৎসবের আয়োজন করা হয়। মঞ্চস্থ হয় বাংলাদেশের নাট্যদল ‘পদাতিক’-এর দু’টি নাটক। প্রথমদিন মঞ্চস্থ হয় ‘কালরাত্রি’। ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের উত্তপ্ত, ভয়াবহ দিনগুলোর প্রেক্ষাপটে নাটকের বিস্তার। স্বাধীনতার জন্য আকূল সমস্ত মানুষ।
বিশদ

06th  July, 2019
 ড্রা মে বা জি-২

সম্প্রতি চিলড্রেন থিয়েটার কার্নিভাল ‘ড্রামেবাজি-২’ হয়ে গেল আই সি সি আর-এ। দ্য ক্রিয়েটিভ আর্টস আয়োজিত এই কার্নিভালে শিশুদের জন্য সারাদিনের এক কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
বিশদ

06th  July, 2019
পি সি চন্দ্র নাট্যোৎসব 

হাঁসফাঁস করা গরমে এক টুকরো শান্তি নিয়ে এল বাইপাস সংলগ্ন পি সি চন্দ্র গার্ডেনের সবুজের বিস্তার। তিনদিন ব্যাপী নাটকের আসর বসেছিল সবুজঘেরা এই ওয়েসিসে। নিবেদনে পি সি চন্দ্র। 
বিশদ

29th  June, 2019
অস্থির সময়ে বেঁচে থাকার নতুন দিশা 

একটা অস্থির সময়ের মধ্যে দিয়ে চলেছি। সন্ত্রাস, হত্যা চলছে ধর্মের নামে, জাতের নামে। সৃষ্টি হচ্ছে বিভেদ, অসহিষ্ণুতা। যা দেশ, কাল, সময়ের বৃহত্তর গণ্ডি পেরিয়ে উঁকি দিচ্ছে পরিবারে, সম্পর্কে। মানুষ এখন আত্মকেন্দ্রিক, নিজের ভালো ছাড়া আর কিছু দেখে না।  
বিশদ

29th  June, 2019
আসরে মার খেতে খেতে বেঁচে গিয়েছিলেন 

যাত্রার নায়িকা শর্মিষ্ঠা গঙ্গোপাধ্যায়কে নিয়ে লিখেছেন সন্দীপন বিশ্বাস।

বাবা ছিলেন রানিগঞ্জ কোলিয়ারি এলাকার ডাক্তার। বাবার মতোই ডাক্তার হতে চেয়েছিলেন নমিতা চক্রবর্তী। কিন্তু ঘটনাচক্রে হয়ে গেলেন যাত্রার বিশিষ্ট অভিনেত্রী। মানুষ তাঁকে চেনেন শর্মিষ্ঠা গঙ্গোপাধ্যায় হিসাবে। কোলিয়ারিতে বিভিন্ন যাত্রা দল যায়। 
বিশদ

29th  June, 2019
কালিদাস ও মল্লিকার প্রেমকাহিনী 

অতি সম্প্রতি কালিন্দী নাট্যসৃজন তাদের নবতম প্রযোজনা মোহন রাকেশের ‘আষাঢ়ের প্রথম দিনে’ মঞ্চস্থ করল। প্রসঙ্গত, ঠিক একই সময়ে আরো দুটি নাট্যগোষ্ঠী মোহন রাকেশের অন্য দুটি নাটক মঞ্চস্থ করেছেন।  বিশদ

29th  June, 2019

Pages: 12345



আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ও মানসিক কষ্ট। দূর ভ্রমণের সুযোগ। অর্থ প্রাপ্তির যোগ। যে কোনও ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯৪০- ‘দি বিটলস’ ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা, গায়ক জন লেননের জন্ম
১৯৪৫- সারোদবাদক আমজাদ আলি খানের জন্ম
১৯৪৫- অভিনেত্রী সুমিতা সান্যালের জন্ম
১৯৬৭- কিউবার বিপ্লবের প্রধান ব্যক্তিত্ব চে গেভারার মৃত্যু
২০১৫- সংগীত পরিচালক রবীন্দ্র জৈনের মৃত্যু  



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার    
পাউন্ড    
ইউরো    
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,৭৮৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৭৯৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭,৩৪৫ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৫,২০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৫,৩০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
05th  October, 2019

দিন পঞ্জিকা

১৮ আশ্বিন ১৪২৬, ৫ অক্টোবর ২০১৯, শনিবার, সপ্তমী ১০/৪৫ দিবা ৯/৫১। মূলা ১৯/২৪ দিবা ১/১৮। সূ উ ৫/৩২/৪৫, অ ৫/১৭/৫৫, অমৃতযোগ দিবা ৬/২০ মধ্যে পুনঃ ৭/৭ গতে ৯/২৮ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৯ গতে ২/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ১২/৩৯ গতে ২/১৭ মধ্যে, বারবেলা ৭/০ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৪ গতে ২/২৩ মধ্যে পুনঃ ৩/৫১ গতে অস্তাবধি, কালরাত্রি ৬/৫১ মধ্যে পুনঃ ৪/০ গতে উদয়াবধি। 
১৭ আশ্বিন ১৪২৬, ৫ অক্টোবর ২০১৯, শনিবার, সপ্তমী ২১/২৭/৩৯ দিবা ২/৮/০। মূলা ৩১/৪৭/১২ রাত্রি ৬/১৫/৪৯, সূ উ ৫/৩২/৫৬, অ ৫/১৯/৩৬, অমৃতযোগ দিবা ৬/২৩ মধ্যে ও ৭/৯ গতে ৯/২৭ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ২/৫০ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৫/১৮ মধ্যে এবং রাত্রি ১২/৩৭ গতে ২/১৭ মধ্যে, বারবেলা ১২/৫৪/৩৬ গতে ২/২২/৫৫ মধ্যে, কালবেলা ৭/১/১৬ মধ্যে ও ৩/৫১/১৬ গতে ৫/১৯/৩৬ মধ্যে, কালরাত্রি ৬/৫১/১৬ মধ্যে ও ৪/১/১৬ গতে ৫/৩৩/১৮ মধ্যে। 
মোসলেম: ৫ শফর 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল  
মেষ: অর্থ প্রাপ্তির যোগ। বৃষ: প্রেম-প্রণয়ে অগ্রগতি। মিথুন: গুরুজনের শরীর সম্পর্কে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে  
১৯৪০- ‘দি বিটলস’ ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা, গায়ক জন লেননের জন্ম১৯৪৫-  সারোদবাদক ...বিশদ

07:03:20 PM

এবছর রসায়নে নোবেল পাচ্ছেন জন বি গুডএনাফ, এম স্ট্যানলি হুইটিংহ্যাম ও আকিরা ইয়োশিনো 

03:42:41 PM

মালদহের বৈষ্ণবনগরে নৌকাডুবি, মৃত ৩ 
ঠাকুর দেখতে যাওয়ার সময় নৌকাডুবি। ঘটনাটি ঘটে মালদহের বৈষ্ণবনগর থানার ...বিশদ

03:18:19 PM

৫ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা বাড়াল কেন্দ্র, উপকৃত হবেন ৫০ লক্ষ কর্মী ও ৬২ লক্ষ পেনশনভোগী 

02:30:04 PM

ফলতার রামনগরে বিসর্জনের বাজি বানাতে গিয়ে বিস্ফোরণ, জখম ২ শ্রমিক 

01:20:11 PM