Bartaman Patrika
চারুপমা
 

পছন্দ করি রেট্রো লুকটাই: আবীর
 

ছবিমুক্তির অপেক্ষা মাত্র কিছুদিন। তার আগে ‘ব্যোমকেশ হত্যামঞ্চ’-এর ব্যোমকেশ, আবীর চট্টোপাধ্যায় ও সত্যবতী, সোহিনী সরকার এক্সক্লুসিভ ফোটোশ্যুট করলেন  চতুষ্পর্ণীর জন্য। হল নানা কথাও, সাক্ষী রইলেন অন্বেষা দত্ত।  ব্যোমকেশ আর তাঁর প্রিয় সত্য ছিলেন দারুণ মুডে। ছবিতেও উঠে এল সেই রসায়ন। 

ব্যোমকেশ  বক্সী  বাস্তবে  কোন  পোশাকে  সবচেয়ে  বেশি  স্বচ্ছন্দ? 
তেমন কোনও প্রায়োরিটি বা প্রেফারেন্স নেই আমার। যখন যে জায়গায় আছি, তার উপরে নির্ভর করে। আজকাল চাকরিবাকরিতেও নেই, তাই ফর্ম্যালস পরাটা একদমই হয় না। টাই পরতে অবশ্য কোনওদিন পছন্দ করতাম না। আমি যখন শ্যুটিংয়ে দীর্ঘ সময় কাটাই, বা তার জন্য লম্বা সময় ধরে জার্নি করতে হয়, তখন ট্র্যাক প্যান্ট আর টি শার্টেই আরাম। আগে ডেনিম আর শার্টও ছিল প্রিয়। আজকাল সেটা আর হয় না। উপলক্ষ-নির্ভর হয়ে গিয়েছে সবটাই। পাজামা-পাঞ্জাবি পরতেও বেশ লাগে। পুজোর মধ্যে তো বটেই। ব্যোমকেশ বক্সীর মতো ধুতিও পরি। সামলাতে কোনও অসুবিধা হয় না। তবে নিজে পরতে পারি কাজ চালানোর মতো। অতটা স্বচ্ছন্দ নই। কিন্তু কেউ পরিয়ে দিলে দিব্যি ক্যারি করতে পারি।    

রণবীর সিংয়ের মতো পোশাক  নিয়ে  এক্সপেরিমেন্ট  করতে  কতটা ভালোবাসেন?
না না একদমই নয়! আমি ভীষণই রেট্রো লুক পছন্দ করি। আমায় বলতে পারেন ভীষণ ওল্ড স্কুল।

অ্যাকসেসরিজের  মধ্যে  কী  কী  মাস্ট?
আমার কিছুই এখন মাস্ট নয়। একটা সময় ঘড়ি ছিল। এখন সেটাও না হলে চলে যায়। 

পুজোয়  স্পেশাল  কী  কী  পরার  প্ল্যান?
পুজোয় প্রচুর ইভেন্টস থাকে, যেতে হয় এদিক ওদিক। তাই সেই ইভেন্ট অনুযায়ীই পোশাক পরব। তবে বাঙালির বড় উৎসব, তাই এথনিক ওয়্যারে গুরুত্ব তো দিতেই হবে। 

যেসব  তরুণ  আবীরের  মতো  স্মার্টনেস  পুঁজি  করে  তরুণীদের  হৃদয়হরণ  করতে  চান,  তাঁদের  জন্য  এবার পুজোর  টিপস?
নিজের খেলাটা ভাই নিজেকেই খেলতে হবে! মানে নিজের দায়িত্ব নিজেকেই নিতে হবে। অন্যদের দেখে উৎসাহিত হতে পারো, অনুপ্রাণিত হতে পারো, কাজটা নিজেকেই করতে হবে। নিজেকে বোঝা খুব জরুরি। আমি যদি দেখি কোনও একটা পোশাক আমাকে একেবারেই মানাচ্ছে না, কিন্তু সেটা ট্রেন্ড তাই সেটাই পরতে হবে, তাহলে কিন্তু সব গোলমাল হয়ে যাবে। বা এমন একটা জুতো পরে কায়দা মারলাম যে ফোস্কা পড়ে পায়ের দফারফা, হাঁটতেই পারলাম না! তাই নিজে কী পারব, কতটা পারব, এটা বুঝতেই হবে। আর একটা বিষয় হল আত্মবিশ্বাস। আমি নিজে ওল্ড স্কুল, কিন্তু আমি মানি প্রত্যেকের স্বাধীনতা আছে, নিজেদের ইচ্ছেমতো পোশাক পরার। আত্মবিশ্বাস থাকলে যে কেউ যা খুশি ক্যারি করতে পারে। তবে উপলক্ষ এবং কাদের সঙ্গে সময় কাটাব, তার উপরে নির্ভর করেই পোশাক পছন্দ করা ভালো। 

বাস্তবের  সত্যবতী কে (স্ত্রী নন্দিনী চট্টোপাধ্যায়)  কোন  সাজে দেখতে  পছন্দ  করেন?
অবশ্যই শাড়ি।

সাজগোজ  নিয়ে  কত্তাগিন্নির  মতানৈক্য  হয়  না  মত বিনিময়  হয়?
না এটায় মূলত মত বিনিময়টাই হয়!

আপনার  কাছে  সৌন্দর্যের  সংজ্ঞা  কী?
প্রত্যেকের ধারণা এ ব্যাপারে আলাদা। আমার ধারণা অন্য কারও উপরে চাপিয়ে দেব না। অন্যদেরও অনুরোধ করব তাঁরা যেন তাঁদের ধারণাটা দয়া করে আমার উপরে চাপিয়ে না দেন। আমি মনে করি ‘বিউটি লাইজ ইন দ্য আইজ অব দি বিহোল্ডার’, অর্থাৎ যে যেভাবে দেখবে, সেটাই গুরুত্বপূর্ণ। আর আমার কাছে সৌন্দর্যের চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকা। এর সঙ্গে নিজেকে নিজের ভালো লাগাটাও খুব জরুরি।  

এখন সবটাই মিনিমালিস্টিক: সোহিনী 

সত্যবতীর  কাছে সৌন্দর্যের সংজ্ঞা  কী?
সত্যবতীর কথা যদি বলি, তাহলে তার কাছে পিওরিটিই সৌন্দর্য। তার সঙ্গে ব্যক্তিত্ব আর আভিজাত্যের মিশেল। কারণ সত্যবতী নিজেও নিজেকে সেভাবেই উপস্থাপিত করে। তার ভেতরের রুচি, স্বচ্ছতা ও স্নিগ্ধতা সেখান থেকেই প্রকাশ পায়। উচ্চকিত কোনও কিছু সত্যবতীর পছন্দ নয়। অতিরিক্ত নয়, মিনিমালিস্টিক সব কিছু। সেটাই তার সৌন্দর্য বাড়িয়ে তোলে। মানুষমাত্রেই সুন্দর। ঈশ্বর যাকে যেভাবে পাঠিয়েছেন, তাতেই সে সুন্দর। তাতে অনেক মেকআপ, অনেক দামি পোশাক, অনেক গয়না চাপালে তার ভেতরের সৌন্দর্যটা চাপা পড়ে যায়— এটাই সত্যবতী মনে করে।   

সোহিনী  সরকার  বাস্তবে  কোন  পোশাকে  সবচেয়ে  বেশি  স্বচ্ছন্দ? 
যা আরামদায়ক সেটাই প্রিয়। যদি ঘুরতে যাই তাহলে ট্র্যাক প্যান্ট, টি শার্ট আর স্নিকার্স থাকবে। বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায় আবার আলাদা পোশাক। অর্থাৎ মেজাজ বা আবহ অনুযায়ী পাল্টে যায় পোশাকের রকম। বাড়িতে থাকলে সবচেয়ে পুরনো রংচটা টি শার্ট আর পাজামাটাই নেব। সাজগোজ করার ইচ্ছে হলে কটন শাড়ি, সুন্দর ব্লাউজ, রুপোর গয়না এই ধরনের কিছু পরি। স্কার্ট পরতেও খুব ভালোবাসি। কিন্তু বেশি আরাম জিনস আর টি শার্টে। 

পোশাক  নিয়ে  এক্সপেরিমেন্ট  করতে  কতটা  ভালোবাসেন?
এক্সপেরিমেন্ট করার জন্য যে সময়টা লাগবে, সেটা নেই। আর সত্যি কথা বলতে কি সেই সময়টা আমি দিতেও চাই না। আমার হাইট ও চেহারা অনুযায়ী কোন কোন পোশাকে ভালো লাগে আমায়, জানি। সেগুলোই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে পরি। কখনও যে এক্সপেরিমেন্ট করি না বা করিনি তা নয়। কিন্তু খুবই কম। কাউকে কেউ দেখেনি যে পোশাক পরতে, এমন কিছু আমি একদমই পরতে পারব না। আমার কটন বেশি পছন্দ। তা সে স্কার্ট হোক, পালাজো হোক, জাম্পস্যুট হোক— এই ধরনের ফাঙ্কি কিছু ভালো লাগে। ব্লেজার পরতেও দারুণ লাগে আমার। অনেক সময় কোনও সান্ধ্য পার্টিতে ব্লেজার পরে যাই।    

পোশাক  কি   ব্যক্তিত্বের  নির্ণায়ক?
আমি অভিনেত্রী। তাই নানা পোশাক ট্রাই করতেই হয় চরিত্র অনুযায়ী। লুকটাও পাল্টে যায়। কারণ একই লুকে দেখা গেলে সেটার মধ্যে বৈচিত্র্য থাকে না। এখন যদি আমি সত্যবতীর মতো সেজে সব জায়গায় ঘুরে বেড়াই তাহলে এমন চরিত্রের জন্যই শুধু আমায় ভাবা হবে। কোনও নেগেটিভ শেডের চরিত্র বা হাইপ্রোফাইল কোনও চরিত্র এলে তখন লুক বদলাবেই। আর ব্যক্তিত্ব অনেকটাই অন্তরের বিষয়। পোশাক তার পরিপূরক মাত্র। সবসময় তাও হতে হবে, এমন নয়। উপর উপর বিচার করা যায় না কাউকে। একজন মানুষের সঙ্গে কথা না বলে তার ব্যক্তিত্ব বোঝা সম্ভব হয় না। পোশাক তাই অলঙ্কার, সেটা দিয়ে কারও ব্যক্তিত্ব নির্ণয় করা আমার মনে হয় না ঠিক হবে। 

এবার  পুজোয়  কী  কী  পরার  প্ল্যান?  ফ্যানদের  জন্য  কিছু  টিপস? 
পুজোর প্ল্যান হয়নি সেভাবে। এমনিতেই করোনার দাপটে আগে থেকে কিছু প্ল্যান করা ছেড়ে দিয়েছি। তবে পুজোতে থাকব শহরেই। তখন শাড়িই ভালোবাসি। ফ্যানদের বলব, ফ্যাশনের নতুন সংজ্ঞা মেনে সবটাই মিনিমালিস্টিক রাখো। ফ্যাশন সেটাই, যেটা খুব ন্যাচারাল। আলিয়া ভাটের বিয়েতেই আমরা দেখেছি, কতটা মিনিমালিস্টিক করা যায় সবকিছু। হালকা মেকআপ, হেয়ারস্টাইল সাধারণ— অর্থাৎ ব্যক্তিত্বকে ছাপিয়ে পোশাক বা বাকি সাজগোজ নয়। আসল হচ্ছে ভিতরের মানুষটা।

ত্বক বা  চুলের  পরিচর্যায়  সময়  কতটা  দেন?
প্রচুর মেকআপ করতে হয় বলে রোজ ভালোভাবে মেকআপ তুলে ফেলার চেষ্টা করি। তারপর এত ক্লান্ত লাগে যে কিছু করা হয় না। চেষ্টা করি সপ্তাহে একটা ফেস প্যাক লাগাতে। বা একটু ফলের টুকরো হয়তো মুখে ঘষে নিলাম। রাতে নাইট ক্রিম। দিনে সানস্ক্রিন লোশন মাস্ট। এর বেশি কিছু নয়। চুলেও প্রচুর স্প্রে হিট এসব দেওয়া হয়। তাই বাড়ি ফিরে রোজ শ্যাম্পু করে নিই। মাসে একটা দিন হার্বাল হেয়ারপ্যাক লাগাতে চেষ্টা করি। কারণ এটা বেশ সময়সাপেক্ষ।

অ্যাক্সেসরিজের  মধ্যে  ব্যাগে  কী  কী  মাস্ট?
স্টুডিও ফিক্স, লিপ জেল। লিপস্টিক সবসময় ভালোবাসি না। ভালো পারফিউম, হ্যান্ডক্রিম আর অবশ্যই সানস্ক্রিন লোশন।
30th  July, 2022
 সকাল  সন্ধে 
শাড়িময়
 

উৎসবের দিন যত এগিয়ে আসছে, তাড়া বাড়ছে তত। কি তাই না? পুজোর শাড়ি সম্ভার নিয়ে লিখেছেন অন্বেষা দত্ত। বিশদ

13th  August, 2022
বর্ষায় হেয়ার কেয়ার

বর্ষায় চুল পড়ে যাওয়া বড় সমস্যা।  বাতাসে আর্দ্রতা এতটাই বেশি যে চুলে ঘাম বসে দফারফা অবস্থা। কীভাবে সামলাবেন? হেয়ার এক্সপার্ট জলি চন্দ-র কাছে জেনে নিলেন অন্বেষা দত্ত।   বিশদ

06th  August, 2022
জলপরির সাজকাহিনি

জলপরি। রূপকথার গল্পে তার অস্তিত্ব আছে বটে। তবে এবার দেখা যাবে বড়পর্দাতেও। আসছে তথাগত মুখোপাধ্যায় পরিচালিত ‘ভটভটি’। সেখানেই মৎস্যকন্যা বা মারমেড-এর লুকে দেখা যাবে অভিনেত্রী বিবৃতি চট্টোপাধ্যায়কে। বিবৃতির এ হেন লুক ডিজাইন করেছেন দেবলীনা দত্ত। তিনি এই ছবির অন্যতম অভিনেত্রী। দেবলীনাকে সাহায্য করেছেন পৌলমী গুপ্ত।  বিশদ

06th  August, 2022
মন মাফিক মনামী

পুজো পুজো রব। আসছে সাজের ক্লাইম্যাক্স। চতুষ্পর্ণীতে আজ রইল একটু অন্যরকম লুক। সাজ এবং কাজ নিয়ে আড্ডা দিলেন অভিনেত্রী মনামী ঘোষ। সঙ্গী স্বরলিপি ভট্টাচার্য। বিশদ

23rd  July, 2022
পরিপাটি 
পুজো প্ল্যান

পুজোর অপেক্ষা শুরু। আকাশে মেঘের ঝাঁক তো এখনই  জানান দিচ্ছে শরৎ আসতে দেরি নেই।  চতুষ্পর্ণীর পাতায় অভিনেত্রী স্বস্তিকা দত্ত সেজে উঠলেন সেই আমেজেই। কথায় অন্বেষা দত্ত। বিশদ

16th  July, 2022
কাঁথাকাজে কলমকারি

হেরিটেজ উইভ এবং হেরিটেজ ক্রাফ্ট-এই দুইয়ের সমন্বয়ে তৈরি হয়েছে ‘সেল্ফ স্টোরি কালেকশন’। এ দেশের বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহী বুনন ও ঐতিহ্যবাহী কারুশিল্পকে মিলিয়ে পুজোর আগে এই শাড়িগুলো তৈরি করেছেন ডিজাইনার শান্তনু গুহঠাকুরতা ও সুমিত ঘোষ চৌধুরী।
বিশদ

09th  July, 2022
আঁখি ভালো রাখি

রূপটানের নিরিখে চোখ ভালো রাখার পরামর্শ দিলেন রূপ বিশেষজ্ঞ কেয়া শেঠ। লিখেছেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য। বিশদ

02nd  July, 2022
অন্য মেজাজে  ফেলুদা

ছিলেন না থ্রি মাস্কেটিয়ার্স। তোপসে আর জটায়ুকে রিল লাইফে রেখে রিয়েল লাইফে ফেলুদা টোটা রায়চৌধুরী-র সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী শর্মিলি রায়চৌধুরী। সাজগোজ থেকে ফিটনেস— কথা হল সব কিছু নিয়ে। লিখেছেন অন্বেষা দত্ত।
বিশদ

25th  June, 2022
সানবার্ন সমাধান
রোদে ত্বক পুড়ে গেলে
তার সহজ প্রতিকার কী?

ছয় নয়, অনেকে মজা করে বলেন এখন নাকি ঋতুর সংখ্যা দুই। গ্রীষ্ম এবং বর্ষা। বাকি ঋতুদের নাকি অনুভব করাই যায় না। সারা বছর সূর্যের সঙ্গে মোলাকাত হবেই।
বিশদ

25th  June, 2022
বাজিমাত স্মার্টলুক

খাতাকলমের হিসেবে বর্ষাদিন এসে গিয়েছে। আষাঢ়ের প্রথম দিবসও পেরিয়ে গিয়েছে। তবু সে মনমতো ঝরে কই? আজকাল বর্ষার মতিগতি পাল্টে গিয়েছে। অনেকে তো মজা করে বলেন, আমাদের রাজ্যে বর্ষা এখন সারা বছর! যা হোক বর্ষায় একটু স্বস্তি এলেও আর্দ্রতাজনিত গরম সঙ্গ দেয় সবসময়।
বিশদ

18th  June, 2022
বোহো   বিপ্লব

ফ্যাশনে বোহো লুক কতটা আম আদমির? আদৌ কি তা বদলে দিতে পারে আপনার আত্মবিশ্বাস? লিখেছেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য। 
বিশদ

11th  June, 2022
নখদর্পণ

এতটুকু নখের মধ্যে এতকিছু! হালফ্যাশনের নেল আর্ট নিয়ে লিখেছেন অন্বেষা দত্ত।
বিশদ

04th  June, 2022
আটপৌরে ‘শ্রীমতী’ 

আসছে ‘শ্রীমতী’। ছবির কেন্দ্রীয় চরিত্রের লুক ডিজাইন কেমন ছিল? লিখছেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য।   
বিশদ

04th  June, 2022
ঘাম থেকে রেহাই কীভাবে?

গরমকাল মানেই প্যাচপেচে ঘেমেনেয়ে ওঠা। এসময় ঘাম ত্বকের দফারফা তো করেই, সঙ্গে বাইরে বেরনোর কথা ভাবলেই নাভিশ্বাস। কীভাবে বাঁচাবেন নিজেকে? পরামর্শ দিলেন বিউটিশিয়ান শর্মিলা সিং ফ্লোরা।
বিশদ

28th  May, 2022
একনজরে
অনুব্রত মণ্ডলের অবর্তমানে বীরভূম জেলা তৃণমূলের সমস্ত সিদ্ধান্ত দলের উচ্চ নেতৃত্ব একসঙ্গে নেবে। রবিবার বোলপুরের জেলা তৃণমূল কার্যালয়ে রুদ্ধদ্বার বৈঠক শেষে এমনই ইঙ্গিত দিলেন দলের মুখপাত্র মলয় মুখোপাধ্যায়। ...

শহরের নামজাদা মিষ্টির দোকানগুলিকে এক ছাদের তলায় আনতে রাজ্যে গড়া হয়েছিল মিষ্টি হাব। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চেয়েছিলেন, আলাদা করে একটি রসগোল্লা হাব হোক, যেখানে ...

মন্ত্রী আছেন অথচ দপ্তর নেই! অবশেষে দপ্তর পেলেন মহারাষ্ট্রের মন্ত্রীরা। গ্রামোন্নয়ন, পূর্ত, এবং পরিবহণের মতো গুরুত্বপূর্ণ দপ্তর মুখ্যমন্ত্রী একনাথ সিন্ধে নিজের হাতেই রেখেছেন। ...

জেলায় জেলায় ডেয়ারি ফার্ম তৈরির উদ্যোগ নিচ্ছে রাজ্যের মিষ্টান্ন ব্যবসায়ীদের অন্যতম সংগঠন মিষ্টি উদ্যোগ। পাইলট প্রকল্প হিসেবে প্রথম ফার্মটি গড়া হবে হুগলির ডানকুনিতে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সামাজিক কর্মে সম্মান লাভ। স্ত্রী’র শরীর-স্বাস্থ্য খারাপ হতে পারে। দেরীতে অর্থপ্রাপ্তি। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৪৩৭ - মুদ্রণ যন্ত্রের আবিষ্কার
১৮২৫ - অনেক পরীক্ষা-নীরিক্ষা ও গবেষণার পর বৃটিশ পদার্থ বিজ্ঞানী ও রসায়নবিদ মাইকেল ফ্যারাড অপরিশোধিত তেল থেকে পেট্রোল আবিষ্কার করতে সক্ষম হন
১৮৮৫ - জাপান জং প্রতিরোধক রং প্যাটেন্ট করে
১৯৪৭- পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবস
১৯৪৮- শেষ ইনিংসে শূন্য রানে আউট হলনে ডন ব্র্যাডম্যান
১৯৫৬- জার্মা নাট্যকার বের্টোল্ট ব্রেখটের মৃত্যু
১৯৫৭ – বিশিষ্ট বলিউড অভিনেতা জনি লিভারের জন্ম
১৯৬১ – বিশিষ্ট অভিনেতা মণিষ বহলের জন্ম
১৯৬২ - পাকিস্তানি ক্রিকেটার রমিজ রাজার জন্ম
১৯৮৩ - জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী সুনিধি চৌহানের জন্ম
২০১১- অভিনেতা শাম্মি কাপুরের মৃত্যু

14th  August, 2022


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৭.৮৪ টাকা ৮১.৩৭ টাকা
পাউন্ড ৯৪.৮০ টাকা ৯৯.৪১ টাকা
ইউরো ৮০.২১ টাকা ৮৪.১০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
13th  August, 2022
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৫৩,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৫০,৬০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৫১,৩৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৫৯,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৫৯,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
14th  August, 2022

দিন পঞ্জিকা

৩০ শ্রাবণ, ১৪২৯, সোমবার, ১৫ আগস্ট ২০২২। চতুর্থী ৩৯/২৩  রাত্রি ৯/২। উত্তরভাদ্রপদ নক্ষত্র ৩৯/৩৪ রাত্রি ৯/৭। সূর্যোদয় ৫/১৭/১, সূর্যাস্ত ৬/৫/২১। অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৯ মধ্যে পুনঃ ১০/২৪ গতে ১২/৫৭ মধ্যে। রাত্রি ৬/৫০ গতে ৯/৪ মধ্যে পুনঃ ১১/১৮ গতে ২/১৮ মধ্যে। 
২৯ শ্রাবণ, ১৪২৯, সোমবার, ১৫ আগস্ট ২০২২। চতুর্থী রাত্রি ১২/১০। উত্তরভাদ্রপদ নক্ষত্র রাত্রি ১/৫২। সূর্যোদয় ৫/১৬, সূর্যাস্ত ৬/৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/২ মধ্যে ও ১০/২১ গতে ১২/৫০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৩৫ গতে ৮/৫৪ মধ্যে ও ১১/১২ গতে ২/১৭ মধ্যে। ।
১৬ মহরম।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
শুভেচ্ছা ও ছুটি
আজ ১৫ আগস্ট, আমাদের গর্বের ভারতের স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্ণ ...বিশদ

07:50:00 AM

বাংলা রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার, এখানে ওসব চলবে না: মমতা

14-08-2022 - 07:26:30 PM

বিজেপি নেতারা, মীরজাফররা শুধু হুমকি দিচ্ছে: মমতা

14-08-2022 - 07:18:32 PM

আমাদের অফিসারদের ভয় দেখাচ্ছে, ওদের ডেকে পাঠিয়েছে: মমতা

14-08-2022 - 07:10:56 PM

কেউ ভয় পাবেন না, এদের বিচার হবে জনতার আদালতে: মমতা

14-08-2022 - 07:04:20 PM

২০২৪-এ মোদি জিতবে না, তাই ওরা খেলা শুরু করেছে: মমতা

14-08-2022 - 06:57:18 PM