সামাজিক কর্মে সম্মান লাভ। স্ত্রী’র শরীর-স্বাস্থ্য খারাপ হতে পারে। দেরীতে অর্থপ্রাপ্তি। ... বিশদ
বরফ আরাম: রোদে পোড়া অংশে তৎক্ষণাৎ আরাম পেতে ঠান্ডা জল দিন। ত্বকের কোনও একটি অংশ পুড়ে গেলে জলের ঝাপটা দিন। সারা শরীর সূর্যের তাপে পোড়া হলে বরফ জলে স্নান করে নিলে সাময়িক আরাম পাবেন। ওই নির্দিষ্ট অংশে বরফ কুচি সরাসরি অথবা হালকা সুতির কাপড়ে মুড়ে লাগাতে পারেন।
ওট মধু: রোদে পোড়া ত্বকের কালো ভাব দূর করতে ওটমিল ম্যাজিকের মতো কাজ করে। কোনও ফ্লেভার ছাড়া ওটস এক কাপ মতো নিন। এর সঙ্গে দু’কাপ উষ্ণ জল এবং অর্ধেক টেবিল চামচ মধু যোগ করুন। স্নানের সময় এই প্যাক সারা শরীরে লাগাতে পারেন। মিনিট ২০ রেখে ধুয়ে ফেলুন।
পোট্যাটো ম্যাজিক: ত্বক উজ্জ্বল করতে আলুর জুড়ি মেলা ভার। এ হয়তো অনেকেই জানেন। একইসঙ্গে ত্বকের পোড়া অংশের শুশ্রূষার জন্যও আলুর প্যাক উপকারী। আলুর পেস্ট থেকে নির্যাস বের করে তা রোদে পুড়ে যাওয়া অংশে অন্তত ১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। শুকিয়ে গেলে সাধারণ তাপমাত্রার জলে ধুয়ে ফেলুন।
চাই চা: রোদে পোড়া ত্বকের জ্বালা তৎক্ষণাৎ কমাতে ঠান্ডা টি-ব্যাগ ব্যবহার করতে পারেন। জলে সবুজ চায়ের পাতা ফুটিয়ে ঠান্ডা করে নিন। এরপর সেই চায়ে তোয়ালে ভিজিয়ে তা ত্বকের পোড়া অংশে রাখুন অন্তত আধঘণ্টা। এরপর সাধারণ জলে মুখ ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন এই পদ্ধতি মেনে চললে পোড়া দাগ সহজে দূর হবে।
ভিনিগার: ত্বকের পোড়া অংশের দাগ সহজে দূর করে অ্যাপেল সিডার ভিনিগারও। স্নানের পর সরাসরি এটি ত্বকের নির্দিষ্ট অংশে স্প্রে করতে পারেন। তুলোতে ভিজিয়ে নির্দিষ্ট অংশে লাগাতে পারেন। অথবা স্নানের জলে এক কাপ মিশিয়ে স্নান করতে পারেন। এতেও উপকার পাবেন।
অ্যালোভেরা: যে কোনও রকমে ত্বকে উপকারী অ্যালোভেরা। রোদে ত্বকের যে অংশ পুড়ে গিয়েছে সেখানে নিয়মিত অ্যালোভেরা জেল লাগাতে পারেন।
ইয়োগার্ট: রোদে ত্বক জ্বালা করে অনেক সময়। সঙ্গে সঙ্গে সেই অংশে ইয়োগার্ট লাগালে উপকার পাওয়া যায়। ত্বকের নির্দিষ্ট অংশ ভালো করে ধুয়ে ইয়োগার্ট পাঁচ মিনিট ধরে মাসাজ করে নিন। এরপর ধুয়ে ফেলুন। দ্রুত উপকার মিলবে।
শসা: ত্বকের পোড়া অংশে দিনে একাধিকবার লাগাতে পারেন টুকরো করে কাটা শসা। আবার শসা ব্লেন্ড করে কোনও একটি পাত্রে রেখেও দিতে পারেন। জেল আকারে তাও ব্যবহার করতে পারেন।
ত্বকের পোড়া অংশ থেকে অনেক সময় নানাবিধ সংক্রমণও হতে পারে। ঘরোয়া টোটকায় কাজ না হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কার কতটা সমস্যা তার উপরও টোটকার রকমফের নির্ভর করে।