Bartaman Patrika
চারুপমা
 

আংটি নামে গয়নাটি

আংটি নামে ছোট্ট গয়নাটি মানুষের জীবনের অনেকখানি জায়গা জুড়ে আছে। সেই সঙ্গে জায়গা করে নিয়েছে জীবনের দর্পণ সাহিত্যের পাতায়ও। আংটি নিয়ে গল্প শুনিয়েছেন শ্যামলী বসু।

গয়নাটি ছোট হলেও সাজ সম্পূর্ণ হয় না আংটি ছাড়া। আর এই ছোট্ট গয়নাটির সঙ্গে এত রহস্য, রোমান্স, রোমাঞ্চ জড়িয়ে আছে, অন্য গয়নার সঙ্গে তেমন নেই! বিভিন্ন সময়ে, নানা উপলক্ষে উপহার হিসাবেও আংটির তুলনা মেলা ভার! মেয়ের বিয়ের গয়নার তালিকায়, বরাভরণের আবশ্যিক অঙ্গ হিসাবে, আংটি ছাড়া জীবন অচল। এছাড়া, বিয়ে, বউভাত, উপনয়ন, অন্নপ্রাশন, পরীক্ষার সাফল্যে আংটি বেশ প্রত্যাশিত উপহার। এছাড়া প্রণয়ীযুগল বা দম্পতির প্রণয় উপহার হিসাবেও আংটির কদর বড় কম নয়। আংটি হয় তামা, রুপো, কিন্তু প্রধানত সোনার। মিনে করা, নকশা করা, ছিলা কাটা কি পাথর বসানো। কখনও বা সোনার ওপর মিনাকারি করে ধারকের নাম বা নামের আদ্যক্ষর লেখা থাকে। হীরে, মুক্তো, পান্না, চুনি, পোখরাজ বসানো সোনার আংটির কদর ও দাম দুইই বেশি। এসব হল জড়োয়া আংটি। সোনা ছাড়া সঙ্গতি থাকলে হীরে বসানো হয় প্ল্যাটিনামের আংটিতে। আর গ্রহশান্তির জন্য জ্যোতিষীদের পরামর্শে আঙুলে ধারণ করা হয়। পলা, নীলা, ক্যাটসআই বা বৈদুর্যমণি ইত্যাদির গ্রহরত্নের আংটি।
বিয়ের সাজে মেয়েদের আঙুলে থাকে আংটি, বরাভরণে বরকেও যৌতুক দেওয়া হয় আংটি, কিন্তু বরসাজেরও একটা অঙ্গ সোনা বা জড়োয়া আংটি। দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের সেজ ছেলে হেমেন্দ্রনাথ নিজেই লিখেছেন নিজের বিবাহ প্রসঙ্গে বর সাজের কথা। বেনারসি জোড়, হীরের কণ্ঠা, মুক্তোমালা, জড়োয়া আংটি, হীরের বালার সাজে সুপুরুষ হেমেন্দ্রনাথকে দেখে বালিকা, শ্যালিকা প্রফুল্লময়ীর মনে হয়েছিল— ‘স্বয়ং মহাদেব যেন ধরাতলে অবতীর্ণ’ হয়েছেন।
গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুরের মেয়ে পূর্ণিমা লিখেছেন, দাদা গেহেন্দ্রের বিয়ের সাজ ছিল ‘বেনারসি জোড় পাঞ্জাবি... হীরের কণ্ঠা, হাতে (আঙুলে) হীরের আংটি’ ইত্যাদি।
উনিশ শতকের শেষের দিকে ইঙ্গবঙ্গ সমাজে বিলিতি অনুকরণ ও অনুসরণে বিয়ের আগে, ভাবী বর-ভাবী বধূকে আংটি পরিয়ে দিত ‘এনগেজমেন্টের’ চিহ্ন হিসাবে। এমনই এক বিলেত ফেরত ভূতাত্ত্বিক পাত্র প্রমথনাথ বসু ভাবী স্ত্রী, রমেশচন্দ্র দত্তের বড় মেয়ে কমলার আঙুলে পরিয়ে দিয়েছিলেন হীরের আংটি। প্রবাস থেকে তিনি কমলাকে লিখেছিলেন, ‘আমি তোমাকে যে আংটি দিয়াছিলাম, তার অন্য মানে আছে। তোমার আত্মীয় ও বন্ধু বান্ধবদের কাছে আংটি এনগেজমেন্টের চিহ্ন, কারণ লজ্জায় তুমি বলিতে পারিবে না।’ প্রথম যুগের ব্রাহ্ম বিয়ের রীতিতে কিছুটা খ্রিস্টান প্রথার অনুকরণ ছিল। তারই অনুসরণে কনের আঙুলে পরিয়ে দেওয়া হতো বিয়ের আংটি বা ‘ওয়েডিং রিং’। লীলা মজুমদার স্মৃতিচারণে লিখেছেন, বিয়ের পর তাঁর মায়ের আঙুলে থাকত ‘প্লেন সোনার বিয়ের আংটি’। নিজের বিয়ের প্রসঙ্গে লীলা লিখেছেন ‘আমার আঙুলে প্লেন সোনার একটা তিন সাইজ বড় আংটি পরানো হল।’
বিশ শতকের তিরিশের দশকে শিল্পী মুকুল দে বলেছেন, ভাবী স্ত্রী বীণাকে দেখে তাঁর ‘যাকে বলে লাভ অ্যাট ফার্স্ট সাইট’ তাই হয়েছিল। বিয়ে করতে দেরি করেননি মুকুল। মণিকারের দোকানে বীণাকে নিয়ে গিয়েছিলেন তাঁর পছন্দ করা আংটি পরিয়ে দেবেন বলে। বীণা লিখেছেন বীণার পছন্দ মতো ‘হীরে, মুক্তো বা কোনও পাথর বসানো নয়, কোনও কারুকাজ করা ডিজাইনও নয়, সম্পূর্ণ প্লেন একটি (সোনার) আংটি আমার আঙুলের মাপে কিনে পরিয়ে দিয়েছিলেন।’
বিজয়া রায় স্মৃতিচারণে লিখেছেন, বিয়ের রেজিস্ট্রেশনের আগে বোম্বাই-এ তাঁকে নিয়ে সত্যজিৎ গিয়েছিলেন ‘এনগেজমেন্ট রিং’ কিনতে। ‘শেষকালে ফিরোজ শাহ মেহেতা রোডে একটা দোকানে ‘রুপোর উপর সোনার জল করা কৃষ্ণের মূর্তি, মুখে বাঁশি আর পিছনে একটা গোরু গা ঘেঁষে রয়েছে দেখে আমার ভারী পছন্দ হল। উনি (সত্যজিৎ) অবাক হয়ে বললেন ‘সেকি, হীরে, রুবি সব ছেড়ে শেষকালে সোনার জল করা একটা রুপোর আংটি?’
অবশ্য পরে পঁচিশ বছরের বিবাহবার্ষিকীতে বিজয়াকে হীরের কানফুল ও হীরের আংটি উপহার দিয়েছিলেন সত্যজিৎ। হীরের আংটি পছন্দ করতেন বলে বিজয়া স্বোপার্জিত অর্থে আরও একটি হীরের আংটি কিনেছিলেন। তবে দাদাশ্বশুর উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরির হীরে বসানো সোনার আংটিটি হারিয়ে ফেলে খুবই দুঃখ পেয়েছিলেন।
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন বাবা গুণেন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রসঙ্গে। গুণেন্দ্রনাথ শৌখিন পুরুষ ছিলেন। হাতে কাট গ্লাসের আতরের শিশি বসানো ছড়ি, আঙুলে ‘বনস্পতি’ হীরের আংটি পরে যেতেন বেড়াতে। একবার হীরেটি আংটি থেকে খুলে পড়ে যায়। তাঁর বুদ্ধু বেহারা একটা সাধারণ পাথর ভেবেই সেটি আলমারিতে তুলে রেখেছিল!
অবনীন্দ্রনাথ একবার একটি আশ্চর্য সুন্দর ছোট্ট পাথর খুঁজে পান। দৌহিত্র মোহনলাল লিখেছেন, ‘এতটুকু তেঁতুল বীচির মতো অদ্ভুত একটি পাথর। বাদামি তার রং। আলোর দিকে ধরলে স্বচ্ছ দেখায়। আর অবাক কাণ্ড! তার ঠিক মাঝখানে একটি মৌমাছি জমে পাথর হয়ে রয়েছে। দাদামশায় সেই অপূর্ব পাথরটি বাঁধিয়ে আংটি করিয়েছিলেন। প্রায়ই পরতেন।’
মুকুল দে’কে এক জ্যোতিষী বলেছিলেন, সোনা বাঁধানো ক্যাটস ‘আই’ বা বৈদুর্যমণি ধারণ করতে। একবার সপরিবারে সিংহলে গিয়েছিলেন। সেখানে এক সম্ভ্রান্ত মহিলা তাঁকে উপহার দিয়েছিলেন বৈদুর্যমণি বা ‘ক্যাটস আই’ খচিত সোনার আংটি। আংটি পরে মুকুলের ছবি প্রদর্শনী হলে খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে চতুর্দিকে। খুবই সম্মান পেয়েছিলেন সেখানে। প্রচুর ছবি বিক্রি হয়। অনেক পোর্ট্রেট করেন, ছবি আঁকেন। বহু অর্থ উপার্জন করেন, খরচও করেন দু’হাতে। ফেরার পথে ট্রেনে আংটি থেকে পাথরটি কোথায় যেন পড়ে যায়। তারপর থেকেই মুকুল আবার নিঃস্ব। বীণা তাঁর ঝুলি ঝেড়ে কুলি বিদায় করেন। মুকুল নিজেই বলেছেন ‘পুনর্মূষিক হওয়া গেল!’
সেকালের অভিজাত পরিবারের মেয়ে-বউদের অলঙ্কার প্রাচুর্য যে পরিবারের অর্থকৌলীন্য আর বনেদিয়ানা— দুইই বোঝাত। দামি বা বিরল গয়নাপত্র কি দুষ্প্রাপ্য রত্ন নিয়ে বনেদি পরিবারের মধ্যে অলিখিত রেষারেষিও চলত সেকালে। এমন এক অতি ধনী প্রতিদ্বন্দ্বী পরিবারে নিমন্ত্রণ রাখতে এসেছিলেন। আরেক ধনী বনেদি পরিবারের চূড়ামণি দত্তর মেয়ে। মেয়ে এসে নিমন্ত্রণ বাড়িতে দাঁড়ালে, দেখা গেল, গোটা শামিয়ানার রং পাল্টে ময়ূরকণ্ঠি আভা লেগেছে! এর কারণ অনুসন্ধান করে দেখা গেল ওই মেয়ের আঙুলের আংটির পাথর থেকেই এমন আভা দেখাচ্ছে। গল্পের আর শেষ নেই আংটি নিয়ে।
তেমনই শেষ নেই বাঙালির সাহিত্যে আংটি প্রসঙ্গের। বঙ্কিমচন্দ্রের দুর্গেশনন্দিনী, দেবী চৌধুরানী, যুগলাঙ্গুরীয় উপন্যাসে পাঠক তার পরিচয় পেয়েছেন। ভূদেব মুখোপাধ্যায় লিখেছিলেন— অঙ্গুরীয় বিনিময়। রবীন্দ্রনাথের ‘বিচারক’ গল্পে আংটি প্রসঙ্গ পাঠকের মন ভিজিয়ে দেয়। আর রহস্য গল্পে হেমেন্দ্রকুমার রায়, নীহাররঞ্জন গুপ্ত, সত্যজিৎ রায় বারবার এনেছেন আংটির কথা। সহৃদয় পাঠকের তা অজানা নেই!
আংটির ছবি: শ্যামসুন্দর কোং জুয়েলার্স                                                                              
ফোন: গড়িয়াহাট, ফোন: ২৪৬৪২৪৬৪, বেহালা ফোন: ২৩৯৮৮৮২২, বারাসত, ফোন: ২৫৫২৮৮২২
06th  July, 2019
 ত্বকের যত্নে আধুনিক প্রযুক্তি

পৃথিবীর নানান প্রান্তে অত্যাধুনিক রূপচর্চা সংক্রান্ত যে সমস্ত প্রযুক্তি, পদ্ধতি ও সামগ্রী লঞ্চ হয়, বহুবছর ধরে তাতে যোগদানের আমন্ত্রণ পেয়ে আসছেন এস্থেটিশিয়ান ও মেকআপ ডিজাইনার গৌরী বোস।
বিশদ

শুরু পুজোর দিন গোনা

বর্ষা আসুক না আসুক, শিউলি ফুটুক না ফুটুক পুজোর সৌরভ ছড়িয়ে পড়েছে শ্রাবণী বাতাসে। অভিনেত্রী অপরাজিতা আঢ্যর পুজোর সাজ দিয়ে শুরু হল এবারের পুজো পরিক্রমা। ধারা বিবরণী দিলেন সোমা লাহিড়ী।
বিশদ

ড্রেস চাই স্মার্ট 

এবারের সামার মনসুন ড্রেস বর্ণময়। সিঙ্গল কালার আর অফ বিট কটনপ্রিন্ট চাহিদার শীর্ষে। খবরে সোমা লাহিড়ী। 
বিশদ

13th  July, 2019
ডিজাইনার কী বলছেন?

শুরু হয়েছে নতুন বিভাগ। নামী দামি ও নতুন ডিজাইনাররা ফ্যাশন ট্রেন্ড নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেবেন। এবার অনুপম চট্টোপাধ্যায়। বিশদ

06th  July, 2019
তিন কন্যার সাজ কথা

একটু আধটু বৃষ্টি হলেও কমছে না রোদের তাপ। ভ্যাপসা গরমে আরাম পেতে কেমন শাড়ি বাছবেন, তার হদিশ দিচ্ছেন সোমা লাহিড়ী।
বিশদ

06th  July, 2019
ডিজাইনার কী বলছেন?

শুরু হল নতুন বিভাগ। নামী দামি ডিজাইনাররা ফ্যাশন ট্রেন্ড নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেবেন। এবার সোমা ভট্টাচার্য। বিশদ

29th  June, 2019
স্বস্তি আসুক কোটায়
 

বর্ষণহীন আষাঢ়। অস্বস্তিকর গরমে স্বস্তি দেয় কোটা শাড়ি। কটন কোটা, রেশম চেক নাকি মুগা কোটা? সন্ধান দিলেন সোমা লাহিড়ী।

মাঝেমধ্যে দু’এক পশলা বৃষ্টি হলেও বর্ষা এবার বর্ষণমুখর নয়। রোদের গনগনে উত্তাপ ছড়িয়ে থাকছে সকাল থেকে সন্ধে। সন্ধের পরও তেমন হাওয়া নেই। বাতাসের আর্দ্রতাও চূড়ান্ত পর্যায়ে। 
বিশদ

29th  June, 2019
 চরিত্র যেমন সাজ তেমন

 ছবির গল্প সম্পর্কে পরিচালক বিরসার বক্তব্য, ‘মূলত এটি কমেডি ছবি।’ ছেলেবেলার অভিন্ন হৃদয়ের বন্ধু অনুপম, রজত। অনুপম কর্পোরেট অফিসে চাকরি করে। একটু লাজুক স্বভাবের। কিন্তু ওঁর স্ত্রী রাই বাড়িতে কোনও কাজকর্ম করে না। সর্বক্ষণ মহিলাদের জন্য মিছিল, মিটিং, আন্দোলন করে বেড়ায়। ফলে অনুপমকে ঘরের কাজকর্ম করতে হয়।
বিশদ

22nd  June, 2019
 ডিজাইনার সামার

মাঝে মধ্যে বৃষ্টি হলেও রোদের তাপ আর ভ্যাপসা গরমে সাজগোজের উৎসাহ কমছে। তারই মাঝে ডিজাইনার শাড়ি-সাজে উপস্থিত অভিনেত্রী সোহিনী সরকার। তাঁর সাজের বর্ণনায় সোমা লাহিড়ী।
বিশদ

22nd  June, 2019
 ফিটনেস ফ্যাশন

 জিমে ঘাম ঝরানো হোক বা পার্কে ফ্রিহ্যান্ড পোশাক হওয়া চাই কেতাদুরস্ত। খবরে সোমা লাহিড়ী। বিশদ

15th  June, 2019
চরিত্র যেমন সাজ তেমন 

এই মাসে পরিচালক রানা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি তুষাগ্নি মুক্তি পাবে। ছবির কাহিনী, চিত্রনাট্য, সংলাপ এবং পোশাক পরিকল্পনার দায়িত্বে স্বয়ং পরিচালক। খবরে চৈতালি দত্ত। 
বিশদ

08th  June, 2019
আজ জামাই সাজ 

ট্র্যাডিশনাল ধুতি-পাঞ্জাবি পরবেন, নাকি ক্যাজুয়াল কোনও পোশাক? চারটি সাজের খোঁজ দিয়েছেন সোমা লাহিড়ী। 
বিশদ

08th  June, 2019
চরিত্র যেমন, সাজ তেমন

৫ জুন মুক্তি পাবে পরিচালক রাজা চন্দের ছবি কিডন্যাপ। সুরিন্দর ফিল্মস প্রযোজিত এই ছবির মুখ্য ভূমিকায় দেখা যাবে দেব ও রুক্মিণী মৈত্রকে। এঁদের পোশাক পরিকল্পনার দায়িত্বে আছেন স্টাইলিস্ট নেহা গান্ধী। খবরে চৈতালি দত্ত।
বিশদ

01st  June, 2019
 এই সাজ তোমার আমার

বাঙালির একান্ত নিজস্ব যে কয়েকটি অনুষ্ঠান আছে, নিঃসন্দেহে তার মধ্যে জামাইষষ্ঠী এক নম্বরে। জ্যৈষ্ঠের তেতে ওঠা গরমেও ব্যাপক খাওয়া-দাওয়া আর সাজগোজ নিয়ে জমজমাট ঘরোয়া অনুষ্ঠান। শাশুড়ি মাকে যেমন জামাইবাবাজির জন্য পছন্দমতো পোশাক-আশাক কিনতে হয়, তেমনই জামাইও তাঁর শশ্রূমাতার জন্য একটা সুন্দর শাড়ি নিয়ে যান।
বিশদ

01st  June, 2019
একনজরে
 সঞ্জয় গঙ্গোপাধ্যায়, কলকাতা: কাজ করার জন্য প্রয়োজন মতো পাইপ কিনতে হবে। তবে তা কিনে ফেলে রাখা যাবে না বলে জনস্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তরের সব এগজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ারকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে প্রতিটি প্রকল্পের কাজ খতিয়ে দেখে প্রতি মাসে এগজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ারকে রিপোর্ট ...

সংবাদদাতা, বালুরঘাট: বন্যা দুর্গতদের মধ্যে ত্রাণ বিলিতে দুর্নীতি ঠেকাতে নিজে দাঁড়িয়ে থেকে ত্রিপল বিলি করছেন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন ব্লকের বিডিও। পাশাপাশি ত্রাণ শিবিরে খাবার বিলিতেও বিশেষ নজরদারি রাখা হয়েছে।  ...

সংবাদদাতা, রামপুরহাট: গ্রামের একমাত্র জল নিকাশির জায়গায় রাইসমিল গড়ে তোলার প্রতিবাদে শুক্রবার রামপুরহাট-১ ব্লকের খরুণ গ্রাম পঞ্চায়েতে অভিযোগ জানালেন তিনটি গ্রামের বাসিন্দারা। এই ব্লকের চাকপাড়া, মালসা ও ফরিদপুর গ্রামের বাসিন্দাদের অভিযোগ, ফিবছর বর্ষার সময় আমরা খুবই দুশ্চিন্তায় থাকি।   ...

নয়াদিল্লি, ১৯ জুলাই (পিটিআই): স্বাধীনতা দিবসের বক্তৃতা নিয়ে পরামর্শ চেয়ে আবারও জনতার দরবারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শুক্রবার এই আহ্বান জানিয়ে মোদি লিখেছেন, সাধারণ মানুষের চিন্তাভাবনার কথা জানবে গোটা দেশ। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি।প্রতিকার: আজ দই খেয়ে শুভ ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯২০: মা সারদার মৃত্যু
১৮৬৩: কবি, গীতিকার ও নাট্যকার দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের জন্ম
১৮৯৯: লেখক বনফুল তথা বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৫৫: প্রাক্তন ক্রিকেটার রজার বিনির জন্ম
২০১২: বাংলাদেশের লেখক হুমায়ুন আহমেদের মূত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৭.৯৫ টাকা ৬৯.৬৪ টাকা
পাউন্ড ৮৪.৭৭ টাকা ৮৭.৯২ টাকা
ইউরো ৭৬.১০ টাকা ৭৯.০৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৫,৭৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৩,৯২০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৪,৪৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪০,৯০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪১,০০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৩ শ্রাবণ ১৪২৬, ২০ জুলাই ২০১৯, শনিবার, তৃতীয়া ১০/১৮ দিবা ৯/১৪। শতভিষা অহোরাত্র। সূ উ ৫/৬/৩, অ ৬/১৯/৩১, অমৃতযোগ দিবা ৯/৩১ গতে ১/২ মধ্যে। রাত্রি ৮/২৮ গতে ১০/৩৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৪ গতে ১/৩১ মধ্যে পুনঃ ২/১৪ গতে ৩/৪০ মধ্যে, বারবেলা ৬/৪৬ মধ্যে পুনঃ ১/২২ গতে ৩/১ মধ্যে পুনঃ ৪/৪০ গতে অস্তাবধি, কালরাত্রি ৭/৪০ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৬ গতে উদয়াবধি।
৩ শ্রাবণ ১৪২৬, ২০ জুলাই ২০১৯, শনিবার, তৃতীয়া ৪/২৪/৪ দিবা ৬/৫১/২। শতভিষানক্ষত্র ৬০/০/০ অহোরাত্র, সূ উ ৫/৫/২৪, অ ৬/২১/৫৭, অমৃতযোগ দিবা ৯/৩২ গতে ১/১ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/২৫ গতে ১০/৩৭ মধ্যে ও ১২/৪ গতে ১/৩২ মধ্যে ও ২/১৬ গতে ৩/৪৪ মধ্যে, বারবেলা ১/২৩/১৫ গতে ৩/২/৪৯ মধ্যে, কালবেলা ৬/৪৪/৫৮ মধ্যে ও ৪/৪২/২৩ গতে ৬/২১/৫৭ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/৪২/২৩ মধ্যে ও ৩/৪৪/৫৮ গতে ৫/৫/৪১ মধ্যে। 
১৬ জেল্কদ
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। বৃষ: মাতৃস্থানীয় ব্যক্তির স্বাস্থ্যোন্নতির ইঙ্গিত। মিথুন: সম্পত্তি লাভের ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৯২০: মা সারদার মৃত্যু১৮৬৩: কবি, গীতিকার ও নাট্যকার দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের ...বিশদ

07:03:20 PM

একুশে জুলাইয়ের সভাস্থল পরিদর্শনে মুখ্যমন্ত্রী
একুশে জুলাইয়ের মঞ্চে পৌঁছলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সভাস্থলের প্রস্তুতি পর্ব ...বিশদ

05:54:05 PM

শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে আন্দোলনকারী শিক্ষকদের বৈঠক, মিলল না রফাসূত্র

05:05:54 PM

ইন্দোনেশিয়া ওপেন: চেন ইউ ফেইকে হারিয়ে ফাইনালে পি ভি সিন্ধু 

04:32:32 PM

শীলা দীক্ষিত প্রয়াত 
প্রয়াত দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেত্রী শীলা দীক্ষিত। ...বিশদ

04:12:00 PM