Bartaman Patrika
বিশেষ নিবন্ধ
 

সংবিধানের উপর বিরাট আঘাত
পি চিদম্বরম

ভারতের সংবিধান গ্রহণের ৭৫তম বার্ষিকী আমরা উদযাপন করেছি ২০২৪ সালের ২৬ নভেম্বর। সংবিধানের ৭৫ বছরের যাত্রাকে স্মরণ করার জন্য সংসদের দুটি কক্ষই তাদের নিয়মিত কার্যাবলির বাইরে দুটি দিন আন্তরিকতার সঙ্গেই উৎসর্গ করেছিল। ভালো এবং মন্দ দু’রকম ভাষণই শোনা গিয়েছে তখন। কিন্তু সেগুলির কোনোটিই আগামী ৭৫ বছর মনের রাখার মতো হয়ে উঠেত পারেনি, যেমন ১৯৪৭ সালের ১৪-১৫ আগস্ট জওহরলাল নেহরুর ‘আ ট্রিস্ট উইথ ডেস্টিনি’ কিংবা ১৯৪৯ সালের ২৫ নভেম্বর সংবিধান পরিষদে বাবাসাহেব আম্বেদকরের ‘গভর্নমেন্ট বাই দ্য পিপল’ ভাষণ থেকে পাওয়া গিয়েছিল।
৭৫ বছর আগে, কংগ্রেস দলই ছিল গণপরিষদের আলোচনার মূল চালিকাশক্তি। গণপরিষদে ‘সংহতি ও শৃঙ্খলা’ নিয়ে আসার জন্য ডঃ আম্বেদকর কংগ্রেসকে সাধুবাদ জানিয়েছিলেন। আজ, কংগ্রেস লোকসভা এবং রাজ্যসভায় বিরোধী বেঞ্চে বসে। এটি ভাগ্যের একটি বেদনাদায়ক পরিবর্তন কিন্তু অপরিবর্তনীয় নয়।
বিজেপির ইমার্জেন্সি অবসেশন
কংগ্রেস-বিরোধী রাজনৈতিক পরিসরে, বিশেষ করে বিজেপি ও ডানপন্থী শক্তিগুলির ধারণায় সংবিধানের সঙ্গে কংগ্রেসের যোগ ছিল জরুরি অবস্থা (১৯৭৫ সালের জুন থেকে মার্চ ১৯৭৭ সাল) এবং নাগরিকের মৌলিক অধিকার হরণ করার সঙ্গে। নিঃসন্দেহে, কংগ্রেসের ১৩৯ বছরের ইতিহাসে এটি একটি জঘন্য অধ্যায় গিয়েছে, কিন্তু ইন্দিরা গান্ধী সেই ভুলের জন্য ক্ষমা চেয়েছিলেন এবং অঙ্গীকার করেছিলেন যে জরুরি অবস্থার পুনরাবৃত্তি আর কখনোই হবে না। ভারতবাসী ইন্দিরাজিকে 
ক্ষমাও করেছিল এবং তাঁকে ও কংগ্রেসকে ১৯৮০ সালে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা দিয়ে ফিরিয়ে এনেছিল দেশের ক্ষমতায়। 
সংবিধান প্রণয়ন ও সংবিধানকে শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে কি কংগ্রেসের আর কোনও অবদান নেই? আছে, এবং সেই অনুপ্রেরণামূলক কাহিনি খুব কমই শোনানো হয়। সংবিধান সংশোধন করার জন্য সংসদকে ক্ষমতা দিয়েছে সংবিধানের ৩৬৮ নম্বর অনুচ্ছেদ। যেকোনও দেশের সংবিধানে এই প্রয়োজনীয় ক্ষমতা দেওয়া থাকে। কেননা একটি জাতি পরিবর্তনের মধ্য দিয়েই অগ্রসর হয়। একটি জাতির সামনে নতুন নতুন হুমকি উপস্থিত হয় এবং নতুন সুযোগেরও সম্মুখীন হয় দেশ। বিভিন্ন মামলার শুনানিতে বিচারপতিরা সংবিধানের ব্যাখ্যা এবং পুনঃব্যাখ্যাও করে থাকেন। সংবিধান এমন একটি জীবন্ত দলিল, জাতির পরিবর্তিত জীবনের সঙ্গে তাকে খাপ খাইয়ে চলতে হয়। 
সংশোধনীগুলি সংবিধানকে শক্তিশালী করেছে
বিতর্কে অংশ নিলে, কংগ্রেস সরকারগুলি সংবিধানের যেসব সংশোধনী এনেছিল আমি সেসবের কথাই স্মরণ করতাম। কেননা, ওই পদক্ষেপগুলি আসলে সংবিধানকে শক্তিশালী করার পাশাপাশি সংবিধানের প্রস্তাবনায় নির্ধারিত মহান লক্ষ্যগুলিকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিল। তার মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখ করতে হয় সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার এবং মর্যাদা ও সুযোগের সমতার দিকগুলি।
সংবিধান (প্রথম সংশোধন) আইন, ১৯৫১ ছিল একটি মৌলিক আইন। তার দ্বারা, নাগরিকদের 
মধ্যে যারা সামাজিক ও শিক্ষাগত দিক থেকে অনগ্রসর শ্রেণি বা যারা তফসিলি জাতি ও জনজাতির অন্তর্গত, তাদের অগ্রগতির জন্য সংরক্ষণকে সাংবিধানিকভাবে সুরক্ষিত করা হয়েছিল। প্রথম সংশোধনীটি করা না-হলে সংরক্ষণের সম্পূর্ণ কাঠামোটি দাঁড় করানো যেত না।
প্রথম সংশোধনীর মাধ্যমে অনুচ্ছেদ ৩১-এ এবং ৩১-বি যুক্ত করা হয়। এই ব্যবস্থা আসার ফলেই অত্যাচারী, সামন্ততান্ত্রিক জমিদারি প্রথার বিলুপ্তির পথ প্রশস্ত হয়েছিল। ওই ব্যবস্থা মুক্তি দিয়েছিল লক্ষ লক্ষ কৃষক ও খেতমজুরকেও। ভূমি সংস্কার এবং জমি বণ্টন প্রক্রিয়াও সহজতর করেছিল ওই ব্যবস্থা।
প্রথম সংশোধনীটি রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্প-বাণিজ্য ক্ষেত্র প্রতিষ্ঠার আইনি ভিত্তি গড়ে দিয়েছিল। নাগরিকের সম্পূর্ণ বা আংশিক ক্ষেত্র বাদে—যেকোনও বাণিজ্য, শিল্প, ব্যবসা বা পরিষেবা চালিয়ে যাওয়ার জন্য সরকারি ক্ষেত্রকে আইনি পরিসর দিয়েছিল ওই সংশোধনী। 
সংবিধানে অনেক পরিবর্তন ঘটানোর কারণে সংবিধান (৪২তম সংশোধনী) আইন, ১৯৭৬ বিশেষভাবে সমালোচিত হয়েছিল। যাই হোক, এতে যে-দুটি পরিবর্তন করা হয়েছিল, উত্তর প্রজন্ম তা মনে রাখবে বলে কেউ ভাবে না। তার মধ্যে প্রথমটি ছিল ৩৯-এ অনুচ্ছেদের সন্নিবেশ। সবার জন্য সমান ন্যায়বিচার নিশ্চিত ব্যাপারে এটির মাধ্যমে ‘বিনামূল্যে আইনি সহায়তা প্রদান’ করতে রাষ্ট্রকে আইনত 
বাধ্য করা হয়। অন্যটি ছিল ৪৮-এ অনুচ্ছেদের সন্নিবেশ। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে পরিবেশ রক্ষা ও তার উন্নয়ন এবং বন ও বন্যপ্রাণ রক্ষা রাষ্ট্রের জন্য বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। 
সংবিধান (৫২তম সংশোধনী) আইন, ১৯৮৫-র মাধ্যমে সংবিধানের দশম তফসিলটি প্রবর্তিত হয়েছিল। এটাই ছিল আয়ারাম-গয়ারাম বা দলত্যাগের মতো ক্রনিক সমস্যা মোকাবিলার প্রথম প্রচেষ্টা। ওই আইন, দুঃখজনকভাবে, নির্বাচিত বিধায়কদের ধূর্তামি কিংবা স্পিকারদের যোগসাজশ অথবা আদালতের বিভ্রান্তিকর রায়ের কথা মাথায় রাখেনি। দশম তফসিলের উদ্দেশ্য সফল করতে হলে ওই তফসিলের ফের সংশোধনই জরুরি।
তবে সংবিধানের সবচেয়ে সুদূরপ্রসারী সংশোধনী ছিল—সংবিধান (৭৩তম সংশোধন) আইন, ১৯৯২ এবং সংবিধান (৭৪তম সংশোধন) আইন, ১৯৯২। এই দুটির মাধ্যমে পঞ্চায়েত এবং পুরসভাগুলির জন্য পৃথক বিধান তৈরি হয়েছিল। গণতন্ত্র আরও গভীর ও শক্তিশালী হয়েছিল তার দ্বারা। এইভাবে লক্ষ লক্ষ নারী এবং তফসিলি জাতি ও জনজাতির সদস্যকে রাজনৈতিক মূলধারায় আনা সম্ভব হয়েছে। গণতান্ত্রিক ক্ষমতা প্রয়োগের অধিকার দেওয়া গিয়েছে তাঁদের। ক্ষমতা হস্তান্তর এবং পুনঃবণ্টনের এত বড় দৃষ্টান্ত ইতিহাসে আর নেই।
উভয় কক্ষে যে বিতর্ক, তা দুর্ভাগ্যবশত ছিল অভিযোগ ও পাল্টা অভিযোগের। এই বিতর্কে সংবিধানের ৭৫ বছরের যাত্রায় একমাত্র বিকৃতিটির উপর গুরুত্ব আরোপের ব্যাপারটি সত্যিই দুঃখজনক। এক জাতি এক নির্বাচন এবং বিজেপির অন্যান্য মতলবি পরিবর্তনগুলি আরও খারাপ। ওইসব পরিবর্তনের মধ্যে লুকিয়ে রয়েছে গণতন্ত্র এবং ফেডারেলিজম বা যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাকে দুর্বল করার বীজ। যাই হোক, আমি নিশ্চিত যে সংবিধানের মজবুত মেরুদণ্ড এবং এর শক্তিশালী ও প্রগতিশীল চেতনাই শেষ পর্যন্ত জয়ী হবে।
• লেখক সাংসদ ও ভারতের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী। মতামত ব্যক্তিগত
23rd  December, 2024
স্বাগত ২০২৫, ভারতের সামনে শেষ সুযোগ
সমৃদ্ধ দত্ত

ভবিষ্যৎ পৃথিবীর সবথেকে বৃহৎ চাহিদা ও গুরুত্ব কী হতে চলেছে? সোলার এনার্জি এবং ইলেকট্রিক ভেহিকল। মোবাইল টেকনোলজির নতুন ডিমান্ড কী?  ব্যাটারির চার্জ।  যে মোবাইলের চার্জ যত বেশি, তার দাম তত বেশি হবে। এই সবকিছুর জন্য সবথেকে বেশি কোন বস্তুটির সাপ্লাই দরকার? বিশদ

হলিউডে ড্রাগনের থাবা!
মৃণালকান্তি দাস

পরিচালক স্টিভেন স্পিলবার্গ বেজিংয়ের তিয়েনআনমেন স্কোয়ারে পা রেখেছিলেন ২০০৪ সালের ২২ সেপ্টেম্বর। সেদিন তিয়েনআনমেন স্কোয়ারে একটি বিশাল ঘড়ি লাগানো হয়েছিল। ঘড়ির কাঁটা চালু হয়েছিল ১ হাজার ৪১৭ দিন গণনার জন্য। লক্ষ্য ২০০৮-এর গ্রীষ্মকালীন ওলিম্পিক্স। 
বিশদ

26th  December, 2024
আধুনিক ভারতের স্থপতি, দূরদর্শী রাষ্ট্রনায়ক
নরেন্দ্র মোদি

আজ ২৫ ডিসেম্বর, আমাদের সকলের কাছে একটি অত্যন্ত বিশেষ দিন। আমাদের প্রিয় প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়িজির ১০০তম জন্মজয়ন্তী। তিনি শুধু একজন রাষ্ট্রনায়ক নন, অগণিত মানুষকে প্রেরণা জুগিয়ে চলেছেন নিরন্তর।  বিশদ

25th  December, 2024
সাহেবি আমল থেকেই বড়দিন বাঙালির নিজস্ব পার্বণ
সন্দীপন বিশ্বাস

সাহেবি আমলের দেশি বাবুরা কেবল দুর্গাপুজো, বুলবুলির লড়াই আর বিড়ালের বিয়ে নিয়েই মেতে থাকতেন না, তাঁরা বড়দিন বা ইংরেজি নববর্ষের আনন্দের স্রোতেও ভেসে যেতেন। সে ছিল এক দেখার মতো ব্যাপার। বাবুদের কাপ্তেনির মেজাজে লাগত সুরা ও সুরের দোল। বিশদ

25th  December, 2024
বাংলাদেশ প্রমাণ, বিভাজন শুধু বিপর্যয়ই আনে
শান্তনু দত্তগুপ্ত

বাংলাদেশের একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন তসলিমা নাসরিন। নাটকের দৃশ্য। তাতে যশোর জামিয়া ইসলামিয়ার তিন ছাত্র ইসলামিক জঙ্গিদের সাজে দাঁড়িয়ে আছে। হাতে বন্দুক। আপাতদৃষ্টিতে প্লাস্টিকের বলেই মনে হচ্ছে (দেশটা এখনও সিরিয়া হয়ে যায়নি। নাটকের জন্য সেখানে আজও প্লাস্টিকের বন্দুক ব্যবহার হয়)। বিশদ

24th  December, 2024
এক দেশ এক নির্বাচন কার স্বার্থে?
হিমাংশু সিংহ

কেন ইস্তফা দেবেন না অমিত শাহ? দেশের দণ্ডমুণ্ডের কর্তাই যদি মুখ ফস্কে দেশের সংবিধান প্রণেতা সম্পর্কে এমন বালখিল্য মন্তব্য করেন তাহলে সরকারের অভিসন্ধি বুঝতে ভুল হওয়ার কথা নয়। সম্মান জানানো দূরস্থান, বি আর আম্বেদকরের ভূমিকাকে লঘু করার চেষ্টা করেন, তাহলে তাঁর ও তাঁর কট্টর মনুবাদী দলের আসল উদ্দেশ্য বুঝতে অসুবিধা হয় না। ‘আলটপকা’ এই মন্তব্যটা স্রেফ অজুহাত।
বিশদ

22nd  December, 2024
এরপরেও বিজেপি গরিবের ভোট চাইবে?
তন্ময় মল্লিক

বাংলার বাড়ি প্রকল্পের টাকা দেওয়ামাত্র বিরোধীরা একযোগে সমালোচনা শুরু করে দিয়েছেন। তাঁদের দাবি, ‘ছাব্বিশের ভোটের জন্য এসব করা হচ্ছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মাছের তেলে মাছ ভাজছেন। কারণ এটা সাধারণ মানুষের করের টাকা।’ বিরোধীরা একেবারে হক কথা বলছেন। বিশদ

21st  December, 2024
জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কমছে অথচ অপুষ্টি কমছে না
সমৃদ্ধ দত্ত

সরকার জনসংখ্যা নীতি নিয়ে চিন্তাভাবনা করছে। জনসংখ্যা বৃদ্ধি যাতে কমে যায় সেই কঠোর নীতি কি নেওয়া দরকার? নাকি জনসংখ্যা নীতির প্রয়োজন নেই? এই জল্পনা এখন সরকারের অন্দরে অন্যতম প্রধান একটি বিতর্ক। সিদ্ধান্ত নেওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু যে রাষ্ট্র আর কিছু বছরের মধ্যে নাকি তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হবে সেখানে এত শিশুমৃত্যু কেন? এত অপুষ্টি কেন?
বিশদ

20th  December, 2024
আল-কায়েদা জঙ্গি জোলানি এখন হিরো
মৃণালকান্তি দাস

প্রচণ্ড গরমের এক দুপুর। ইরাক আর সিরিয়ার সীমান্তের কাছাকাছি একটি জায়গায় দাঁড়িয়ে দু’টি পিকআপ ভ্যান। স্থানীয়রা জানত, এসব গাড়ি কাদের এবং কী উদ্দেশ্যে এখানে চলাচল করে। সিরিয়ার বাজার থেকে অস্ত্র কিনে এই রুট দিয়ে সেগুলি ইরাকে নিয়ে যায় আল-কায়েদা। বিশদ

19th  December, 2024
পাকিস্তান নয়, ভারতই পাশে থাকবে
হারাধন চৌধুরী

অনেক সংশয় কাটিয়ে সোমবার ঢাকাতেও পালিত হল ‘বিজয় দিবস’। এমনকী, কলকাতায় ফোর্ট উইলিয়ামের বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানেও যোগ দিল বাংলাদেশের প্রতিনিধি দল। ‌গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে হাসিনা সরকারের পতন হয় এবং ৮ আগস্ট বাংলাদেশের দায়িত্ব নেয় মহম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার।
বিশদ

18th  December, 2024
সিবিআইকে নিয়ে গদগদ হওয়ার কিছু আছে কি?
শান্তনু দত্তগুপ্ত

১) ময়নাতদন্ত নিয়ে প্রশ্ন। কল্যাণী এইমস এবং দিল্লির গঙ্গারামপুর হাসপাতালে পাঠানোর পরও কিন্তু খুঁত মিলল না। বিশদ

17th  December, 2024
প্রত্যাশিত ভারত মোদির ‘বিকশিত’ ভারত নয়
পি চিদম্বরম

বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং ইলেকট্রনিক্স ও তথ্য-প্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব—দু’জনেই শহুরে, সুশিক্ষিত ও মৃদুভাষী মানুষ। এস জয়শঙ্কর ফরেন সার্ভিসে একটি উল্লেখযোগ্য কর্মজীবন কাটিয়েছেন। সেখানে তাঁকে একজন উদারপন্থী ব্যক্তি হিসেবেই বিবেচনা করা হতো।
বিশদ

16th  December, 2024
একনজরে
বাংলাদেশের বর্ষীয়ান আইনজীবী রবীন্দ্র ঘোষের সঙ্গে দেখা করলেন ইসকনের ভাইস প্রেসিডেন্ট রাধারমণ দাস। চট্টগ্রামে জেলবন্দি চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের হয়ে আইনি লড়াই চালাচ্ছেন রবীন্দ্র ঘোষ। বর্তমানে তিনি ছেলের বাড়িতে বারাকপুরে রয়েছেন। ...

হিন্দুদের পর ওপার বাংলায় এবার টার্গেট আরও এক সংখ্যালঘু সম্প্রদায়—খ্রিস্টান! বড়দিনেই মৌলবাদীদের রোষে পুড়ল বান্দরবানের খ্রিস্টানপাড়া। আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় কমপক্ষে ১৯টি বাড়িতে। ফলে শীতের মরশুমে একেবারে খোলা আকাশের নীচে রাত কাটাতে হচ্ছে পরিবারগুলিকে। ...

মালদহের গাজোলের পাণ্ডুয়া সার্কেলের ফুলবাড়ি সিএস প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পর পর দু’দিন রান্না হল না মিড ডে মিল। ...

প্রায় ৮৭ হাজার দর্শক সকাল সকাল ভিড় জমিয়েছেন এমসিজ’র গ্যালারিতে। তাঁদের লক্ষ্য একটাই, চতুর্থ টেস্টে ভারত-অস্ট্রেলিয়ার ধন্ধুমার ক্রিকেটের উত্তেজনা তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করা। বক্সিং ডে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে  উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৭৯৭- উর্দু কবি মির্জা গালিবের জন্ম
১৮২২- জীবাণুতত্ত্ববিদ লুই পাস্তুরের জন্ম
১৮২৫- ইংল্যান্ডে তৈরি স্টিম ইঞ্জিন রেলপথে চলাচল শুরু করে
১৮৩১ - চার্লস ডারউইন বিশ্ব পরিভ্রমণের উদ্দেশ্যে সমুদ্রযাত্রা করেন
১৮৭১- প্রথম বিড়াল প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়
১৯১১- "জন গণ মন", ভারতের জাতীয় সঙ্গীত, প্রথম ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের কলকাতা সেশন মধ্যে গাওয়া হয়
১৯১৫- শিশু সাহিত্যিক ও চিত্রশিল্পী উপেন্দ্র কিশোর রায় চৌধুরীর মৃত্যু
১৯৩০ -  শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী মালবিকা কাননের জন্ম
১৯৩২ – গীতিকার শিবদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৪৫- বিশ্বব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়
১৯৬৫- অভিনেতা সলমন খানের জন্ম
১৯৭৫- চাসনালা খনি দুর্ঘটনায় মৃত ৩৭২ শ্রমিক
১৯৮৮ - রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের একাদশ অধ্যক্ষ স্বামী গম্ভীরানন্দের প্রয়াণ
১৯৯২ – কিংবদন্তী সঙ্গীতশিল্পী,সুরকার তথা সঙ্গীত নির্দেশক ধনঞ্জয় ভট্টাচার্যের মৃত্যু
২০০৭- পাকিস্তানের একাদশ প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টোর মৃত্যু
২০১০ - থিয়েটার অভিনেতা, পরিচালক ও নাট্যকার রমাপ্রসাদ বণিকের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৪.৪৩ টাকা ৮৬.১৭ টাকা
পাউন্ড ১০৫.১৭ টাকা ১০৮.৯১ টাকা
ইউরো ৮৭.০৬ টাকা ৯০.৪৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,৪৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,৮৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৮,২০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৮,৩০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১২ পৌষ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪। দ্বাদশী ৩৫/২৫ রাত্রি ৮/২৯। বিশাখা নক্ষত্র ৩৫/২৫ রাত্রি ৮/২৯। সূর্যোদয় ৬/১৯/৪, সূর্যাস্ত ৪/৫৬/২২। অমৃতযোগ দিবা ৭/১ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ৯/৫১ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৯ গতে ২/৪৯ মধ্যে পুনঃ ৩/৩১ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৫/৫ গতে ৯/২৪ মধ্যে পুনঃ ১২/৫ গতে ৩/৩৯ মধ্যে পুনঃ ৪/৩২ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/৫৮ গতে ১১/৩৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/১৬ গতে ৯/৫৭ মধ্যে।
১১ পৌষ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪। দ্বাদশী রাত্রি ১/৩৪। বিশাখা নক্ষত্র রাত্রি ৮/২১। সূর্যোদয় ৬/২২, সূর্যাস্ত ৪/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৭/৬ মধ্যে ও ৭/৪৯ গতে ৯/৫৭ মধ্যে ও ১২/৫ গতে ২/৫৫ মধ্যে ও ৩/৩৮ গতে ৪/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫৬ গতে ৯/৩০ মধ্যে ও ১২/৩০ গতে ৩/৪৪ মধ্যে ও ৪/৩৭ গতে ৬/২২ মধ্যে। বারবেলা ৯/০ গতে ১১/৩৯ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/১৭ গতে ৯/৫৮ মধ্যে।
২৪ জমাদিয়স সানি

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
কাটোয়ায় বাড়িতে ঢুকে এলোপাথাড়ি গুলি চালিয়ে ডাকাতি, চাঞ্চল্য

11:35:00 PM

দিল্লি বিমানবন্দরে পৌঁছলেন কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া

10:50:00 PM

দিল্লিতে ঠান্ডায় রাতে নাইট শেল্টারে আশ্রয় নিয়েছেন মানুষজন

10:18:00 PM

জম্মু ও কাশ্মীরের গান্দেরবালে শুরু হয়েছে প্রবল তুষারপাত

10:08:00 PM

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল জম্মু ও কাশ্মীরের বারামুল্লা, রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ৪.০

09:49:00 PM

আইএসএল: ম্যাচ ড্র, মহামেডান বনাম ওড়িশা

09:37:00 PM