Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

গোপাল বিগ্রহ

যে গোপাল বিগ্রহটির আরতি দেখে অত ভক্ত একসঙ্গে আনন্দ-তন্ময় হয়েছেন প্রতিদিন, সেই গোপাল সোনাকে কেন্দ্র করেও ঝর্ণাধারার মতো প্রবাহিত হয়েছে ঠাকুর সত্যানন্দের অলৌকিকত্ব। ঐ গোপাল বিগ্রহ যেন ঠাকুর সত্যানন্দের নিজেরই মানস সত্তার চিন্ময় বিগ্রহ। গোপালের ভোগ আরতি আনন্দ আবদার সুবিধা অসুবিধা নালিশ অভিমান সব কিছু ঠাকুর অনুভব করতেন প্রতিমুহূর্তে। তার অজস্র প্রমাণ পাওয়া যেত বহু সূক্ষ্ম লীলার মধ্যে। দু একটি ঘটনা নমুনারূপে উল্লেখ না করলে ঐ ছোট্ট শিশু হয়তো অভিমানই করে বসবে।
বরানগরের আশ্রমে বারান্দায় শ্রীঠাকুর বসেছেন ভক্ত—পরিবৃত হয়ে। নিত্যদিনের মতো গোপালজীর ভোগ রাগ পূজা আরতি ইত্যাদি অনুষ্ঠিত হচ্ছে মূল মন্দিরে। বেশ কিছুক্ষণ কেটে গেছে। হঠাৎ ঠাকুরকে একজন চুপি চুপি জানালো—‘ঠাকুর, গোপাল সোনার ভোগ হচ্ছে না। মায়েরা অনেক করে চেষ্টা করলেন, গোপাল কিছুতেই ভোগ নিচ্ছেন না।’ হ্যাঁ, মায়েরা সত্যিই এটা স্পষ্ট এবং সঠিক অনুভব করতে পারতেন ঠাকুরের কৃপায়। ঠাকুর উঠে গিয়ে গোপাল সোনার ছোট্ট ধাতু বিগ্রহটিকে হাতে তুলে নিয়েই বললেন—‘কোনও ভক্ত গোপালকে ভোগ দেবে মনে করেও ভোগটি আনে নি। তাই গোপালের অভিমান হয়েছে।’ সবাই ভাবে, কে সেই ভক্ত? ঠাকুর সর্বান্তর্য্যামী। বাইরে বেরিয়েই মেডিকেল কলেজের ওয়ার্ডমাষ্টারকে ধরলেন। তিনি তো হতভম্ব। হন্তদন্ত হয়ে বললেন—‘ঠিক ঠাকুর, একদম ঠিক। আমি আসবার সময় মনে করেছিলাম গোপালের ভোগের জন্য কিছু মিষ্টি নিয়ে যাবো। কিন্তু আনা হয়নি ঠাকুর। আমায় ক্ষমা করুন। আমি এক্ষুনি আনিয়ে দিচ্ছি।’ ছুটে গেল কোনও সেবক। ওয়ার্ডমাষ্টারের টাকায় আনা মিষ্টি ভোগ দিতেই গোপালজীর ভোগ হয়ে গেল।
বাতিকারের শতখোল উৎসবের সময় গ্রামে মেলা বসেছে। শ্রীঠাকুর নোতুন আশ্রম থেকে পুরোনো আশ্রমের দিকে হেঁটে যাচ্ছেন সন্ন্যাসিনী, সন্ন্যাসী, ভক্তমণ্ডলী পরিবৃত হয়ে। বহু দোকানের সারি রয়েছে রাস্তার দুপাশে। কয়েকটি মিষ্টির দোকানের কাছ দিয়ে যাচ্ছেন সবাই। একজন বৈষ্ণব মিষ্টান্ন বিক্রেতা তার দোকানের সামনে জোড়হাত করে দাঁড়িয়ে মায়েদের উদ্দেশ করেই বললো—‘মা, আমার দোকান থেকে গোপালের জন্য কিছু নেবেন না, মা? টাটকা ক্ষীরের মিষ্টি আছে, মা।’ মায়েরা বললেন, ‘এখন দরকার নেই। আশ্রমে অনেক মিষ্টি রাখা আছে। যদি দরকার হয় পরে নেবো।’
আর যায় কোথা! গোপাল সোনার ভোগ দিতে বসে মায়েরা বুঝলেন গোপালজীর ভোগ হচ্ছে না। ঠাকুরকে জানানো হ’ল। ঠাকুর মুহূর্তের মধ্যেই বললেন—‘গোপাল ঐ বৈষ্ণবের দোকানের ক্ষীরের মিষ্টি খাবে। ওটি না হ’লে ভোগ নেবে না।’ তাড়াতাড়ি ভক্তরা ছুটে গিয়ে সেই মিষ্টি কিনে এনে নামিয়ে দিতেই স্বছন্দে ভোগ হয়ে গেল।
এইভাবে অনেক ঘটনাই নিত্য ঘটতো। গোপালের ভোগের থালায় চুল পড়ে রয়েছে। কেউ জানে না। গোপালের ভোগ হচ্ছে না দেখে ঠাকুর জানলেন কারণটি। দেখা গেল, ঠাকুর যা বললেন তাই ঠিক। থালা ধুয়ে সব ভোগ পালটে দিতে হ’ল।
এরকম ঘটনা রোজদিনই শুনতে শুনতে ঠাকুরেরি সেজভাই 
আমাদের সেজকা’র মনে একদিন চাক্ষুষ পরীক্ষার ইচ্ছা জাগলো। সত্যিই কি মায়েরা বুঝতে পারেন? আর সত্যিই কি ঠাকুর সেই কারণটা জানতে 
পারেন ভোগ না হবার? ব্রহ্মার মনেও সংশয় জেগেছিল বৃন্দাবন লীলায়। এই সংশয় না থাকলে, সপ্রমাণ ভগবৎলীলার প্রতিষ্ঠা হয় না। তাই পরীক্ষারও প্রয়োজন আছে। 
স্বামী মৃগানন্দের ‘অলৌকিক কৃপাময় সত্যানন্দ’ থেকে 
29th  November, 2024
শ্রুতি

ভাগবত পুরাণেও ভগবান সে আশ্বাস দিয়েছেন—/ মামেকমেব শরণমাত্মানং সর্বদেহিনাম্‌/ যাহি সর্বাত্মভাবেন ময়া স্যাহ্যকুতোভয়ঃ। বিশদ

সদ্‌গুরু

পৃথিবীর প্রায় সব প্রধান ধর্মের মানুষ ভগবানের পথে চলার শুরুতেই সদ্‌গুরুর কাছে ভগবানের পবিত্র নাম স্মরণ-মননের উপদেশ তথা দীক্ষা লাভ করেন। হিন্দু, মুসলমান, খ্রিস্টান—সব ধর্মেই দীক্ষা ব্যবস্থা আছে। সব ধর্মের ঈশ্বর-প্রেমিক মানুষ দীক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে ঈশ্বরলাভের পথে যাত্রা শুরু করেন। বিশদ

05th  December, 2024
ঠাকুর

অনুষ্ঠান করিবার অগ্রে আমাদিগের নিজের অন্তরের ভিতর বিশেষভাবে নিরীক্ষণ করিয়া দেখা উচিত, আমরা বাস্তবিক স্বার্থশূন্য হইয়া শ্রীশ্রীঠাকুরের কাজ করিতে অগ্রসর কি-না। কারণ, ভিতরে স্বার্থ-দুষ্টতা থাকিলে আমাদিগের কৃত কর্মে ঠাকুরের সেবা না হইয়া আপনার শরীর-মনের সেবা অর্থাৎ আমি যাহাতে সুখস্বাচ্ছন্দ্যে থাকিতে পারি, এইরূপ বন্দোবস্ত করাই হইবে।
বিশদ

04th  December, 2024
শক্তি

প্রত্যেক কর্মই পবিত্র এবং কর্তব্যনিষ্ঠাই ঈশ্বরের শ্রেষ্ঠ উপাসনা। বদ্ধ ব্যক্তিদের মোহগ্রস্ত ও অজ্ঞানাচ্ছন্ন আত্মাকে মুক্ত করিতে এবং জ্ঞানালোক দিতে কর্তব্য প্রভূত সহায়তা করে, সন্দেহ নাই। আমাদের অতি নিকটেই যে কর্তব্য রহিয়াছে—যাহা এখন আমাদের হাতে আছে, তাহা উত্তমরূপে সম্পাদন করিয়াই আমরা ক্রমশঃ শক্তি লাভ করি।
বিশদ

03rd  December, 2024
মহাপুরুষজী

বাবুরাম মহারাজের দেহত্যাগে সমগ্র শ্রীরামকৃষ্ণ সংঘ শোকে মুহ্যমান হইয়া পড়িল। মহাপুরুষজী তাঁহার নিজের মানসিক অবস্থা সম্বন্ধে একদিন বলিয়াছিলেন, “বাবুরাম মহারাজ চলে যেতে মনের ভেতরটা একেবারে ফাঁকা হয়ে গিয়েছিল। অনেক সময় মনে হ’ত, চলে যাই হিমালয়ে—সগুণ অবস্থাতে আর থাকব না—ঠাকুরের নির্গুণ ভাব আশ্রয় ক’রে সমাধিস্থ হয়ে থাকব।”
বিশদ

02nd  December, 2024
আলোকবর্তিকা

তোমরা পৃথিবীর আলোকবর্তিকা। পর্বতশীর্ষস্থ নগরীকে কেউ লুকিয়ে রাখতে পারে না। মানুষ প্রদীপ জ্বেলে ধামা চাপা দেয় না, দীপাধারে রাখে। আর সে আলো গৃহের সকলকে আলোকিত ক’রে তোলে। কোন মহান্‌ ধর্মাচার্য কয়েকজন পবিত্রাত্মা ব্যক্তিকে বেছে নিয়ে শিক্ষা দেন। বিশদ

01st  December, 2024
মনুষ্য-সমাজে ধর্ম অপরিহার্য অঙ্গ কি না?

আমরা মানুষ হইয়া জন্মাই এবং সুখে শান্তিতে নীরোগ স্বাস্থ্যসম্পন্ন হইয়া দীর্ঘদিন বাঁচিয়া থাকিতে চাই। দৈনন্দিন বাঁচিয়া থাকিবার উপকরণও বহু। যেমন খাদ্য, নিদ্রা, শয্যা, লেখাপড়া, মনের মতন কথা বলিবার বা মিশিবার যোগ্য নর-নারী, বিশদ

30th  November, 2024
নাম-সংকীর্তন

শ্রীচৈতন্যের এক অনবদ্য সৃষ্টি নাম-সংকীর্তন। সংকীর্তনের সাম্যক্ষেত্র শ্রীচৈতন্য সমাজের সকল স্তরের মানুষকে ডাক দিয়েছিলেন। শ্রীরামকৃষ্ণের বিশুদ্ধ মনে একবার বাসনা হল তিনি শ্রীচৈতন্যের সংকীর্তন করতে করতে নগর প্রদক্ষিণ করা দেখবেন। দক্ষিণেশ্বরে একদিন নিজের ঘরের বাইরে উত্তরের বারাণ্ডায় দাঁড়িয়েছিলেন। বিশদ

28th  November, 2024
সঙ্ঘে শক্তি

শ্রীশ্রীবাবামণি বলিলেন,—একাকী কাজ ক’রে মানুষ কতটা এগুতে পারে? কর্ম্মযজ্ঞে অনেক লোকের একত্র মিলন একান্তই আবশ্যক। একের শক্তি অপরের শক্তির সঙ্গে মিলিয়ে জনকল্যাণকর্ম্মে তার প্রয়োগের অনুশীলন খুব বড় রকমের একটা যজ্ঞ। বিশদ

27th  November, 2024
মায়া

মৃত্যু না হলে বিশ্বাস নেই। মৃত্যু পর্যন্ত ঠিক থাকতে পারলে তবেই বাঁচোয়া। মানুষ মনে করে, ‘আমি ঠিক থাকব, পবিত্র থাকব’ কিন্তু মহামায়ার এমনি মায়া যে, হয়তো সব গুলিয়ে দিলে। বিশদ

26th  November, 2024
যত সাধু, তত শ্রেণী

অপর একজনের প্রশ্নের উত্তরে শ্রীশ্রীবাবামণি বলিলেন,—সাধু-সন্তদের মধ্যে যে কত রকমের শ্রেণী আছে, তার ইয়ত্তা নেই। এক হিসাবে একথা বলা চলে যে, যত জন সাধু, ততগুলি সাধুর শ্রেণী এই জগতে আছে। তোমার হাতের পাঁচটী আঙ্গুল যেমন এক রকম নয়, একই মঠের পাঁচটী সাধুও ঠিক তেমনি এক রকম নন।
বিশদ

25th  November, 2024
লীলা

তাঁহার লীলা কেহ বুঝিতে পারে না। জ্ঞানী হউক আর অজ্ঞানী হউক, সৎকর্ম করুক আর অসৎকর্ম করুক, সুখ-দুঃখ কর্মানুসারে সকলেরই ভোগ করিতে হয়। এ জগতে জন্মগ্রহণ করিয়া সুখ এবং শান্তিতে অবস্থান করে, এমন লোক অতি বিরল। বিশদ

24th  November, 2024
পূর্ণজ্ঞান আর পূর্ণভক্তি

মুখুয্যে—হরি (বাগবাজারের হরিবাবু) আপনার কালকের কথা শুনে অবাক! বলে, ‘সাংখ্যদর্শনে, পাতঞ্জলে, বেদান্তে—ওসব কথা আছে। ইনি সামান্য নন।’
শ্রীরামকৃষ্ণ—কৈ, আমি সাংখ্য, বেদান্ত পড়ি নাই। “পূর্ণজ্ঞান আর পূর্ণভক্তি একই। ‘নেতি’ ‘নেতি’ করে বিচারের শেষ হলে ব্রহ্মজ্ঞান। বিশদ

23rd  November, 2024
উপাসক

যে সমস্ত ব্রাহ্মণ-ক্ষত্রিয়গণ ব্রহ্মমন্ত্রের উপাসক হন, তাঁহারা গৃহাশ্রমে বাস করিলেও ‘যতি’ বলিয়া কথিত হইয়া থাকেন। প্রতিকারের চেষ্টা না করিয়া সমস্ত দুঃখকে সহ্য করা এবং কোনপ্রকার চিন্তা বা বিলাপ না করাকে ‘তিতিক্ষা’ বলে। বিশদ

22nd  November, 2024
বিহ্বলতা

হংসদূত নামক কাব্যগ্রন্থে বর্ণনা করা হয়েছে, “একদিন শ্রীকৃষ্ণের বিরহ বেদনায় শ্রীমতী রাধারাণী যখন অত্যন্ত ব্যথিত হয়েছিলেন, তিনি তখন তাঁর কয়েকজন সখীসহ যমুনার তীরে গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি অতি পরিচিত একটি কুটির দর্শন করেন, যেখানে তিনি শ্রীকৃষ্ণের সঙ্গে নানা প্রকার দিব্য রস আস্বাদন করেছিলেন। বিশদ

21st  November, 2024
আর্যা নিবেদিতার নারী আদর্শ

আমাদের দেশে আগেকার সাহিত্য ও সমাজে মহিলার আদর্শ ছিল যে তিনি পবিত্র হইবেন। সেটা ভাল কথা; কিন্তু তাই বলিয়া যে তিনি অতীব কোমল ও অবলা হইবেন, ঘরের বাহিরে ভয়ে জড়সড়, বিশ্বব্যাপক এক লজ্জায় অবসন্ন হইয়া বাহিরের জগতের দিকে তাকান মাত্র যথাসম্ভব অন্তঃপুরে লুকাইয়া বাঁচিবেন, এইরূপ ইচ্ছা করা ভুল। বিশদ

20th  November, 2024
একনজরে
পশ্চিম হিমালয় এলাকায় যে পশ্চিমী ঝঞ্ঝা তৈরি হচ্ছে তার পরোক্ষ প্রভাব পড়বে রাজ্যে। জানাচ্ছেন আবহাওয়াবিদরা। শীতকালে ঝঞ্ঝা সৃষ্টি হলে উত্তুরে হাওয়া সাময়িকভাবে দুর্বল হয়ে যায়। তাতে তাপমাত্রা বাড়ে। ...

অণ্ডাল থানার মধুজোর কোলিয়ারিতে পরিত্যক্ত আবাসনে অবৈধভাবে বসবাসকারীদের উচ্ছেদের নোটিস দিল ইসিএল কর্তৃপক্ষ। ফলে প্রায় ৮০টি পরিবার বিপাকে পড়েছে। ওই পরিবারগুলি বৃহস্পতিবার দক্ষিণখণ্ড গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে গিয়ে পুনর্বাসনের দাবি করেন। ...

গত বুধবার রাতে ডানকুনির রামকৃষ্ণপাড়া এলাকা থেকে এক ব্যক্তির দেহ উদ্ধার করেছে পুলিস। মৃতের নাম শুকুর আলি (৪০)। তাঁর বাড়ি চণ্ডীতলার কুমিরমোড়ায়। ...

বাংলার কোচ লক্ষ্মীরতন শুক্লা ম্যাচের আগে পইপই করে ছেলেদের বলেছিলেন, জিতেই মাঠ ছাড়তে হবে। কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠার জন্য কোনও অঙ্কের অপেক্ষা করা যাবে না। কোচের ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মসূত্রে বিদেশ যাত্রার প্রচেষ্টায় সফল হবেন। আয় খারাপ হবে না। বিদ্যা ও দাম্পত্য ক্ষেত্র শুভ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবক দিবস
বিশ্ব মাটি দিবস
১৩৬০: ফ্রান্সের মুদ্রা ফ্রাঁ চালু হয়
১৭৬৬: লন্ডনে প্রথম নিলাম ডাক শুরু হয়
১৮৫৪: রিভলবিং থিয়েটার চেয়ারের পেটেন্ট করেন অ্যারোন অ্যালেন
১৮৭৯: স্বয়ংক্রিয় টেলিফোন সুইচিং সিস্টেম প্রথম পেটেন্ট হয়
১৯০১: মার্কিন চলচ্চিত্র প্রযোজক, নির্দেশক ও কাহিনীকার ওয়াল্ট ডিজনির জন্ম
১৯১১: প্রবাদপ্রতিম গীতিকার ও কবি প্রণব রায়ের জন্ম
১৯১৩: বাঙালি চিত্রশিল্পী গোপাল ঘোষের জন্ম
১৯২৪: গীতিকার গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার জন্ম
১৯৩২: অভিনেত্রী নাদিরার জন্ম
১৯৩৫: কলকাতায় মেট্রো সিনেমা হল প্রতিষ্ঠা হয়
১৯৩৯: অভিনেত্রী বাসবী নন্দীর জন্ম
১৯৪০: সঙ্গীত শিল্পী গুলাম আলির জন্ম
১৯৪৩: জাপানী বোমারু বিমান কলকাতায় বোমা বর্ষণ করে
১৯৫০: বিপ্লবী, দার্শনিক ও আধ্যাত্মসাধক ঋষি অরবিন্দের প্রয়াণ
১৯৫১: শিল্পী ও লেখক অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মৃত্যু
১৯৬৯: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ব-পাকিস্তানের নামকরণ করেন ‘‘বাংলাদেশ ”
১৯৮৫: ক্রিকেটার শিখর ধাওয়ানের জন্ম
১৯৮৬:  ভারতের ভৌত রসায়ন বিজ্ঞানের পথিকৃৎ ড. নীলরতন ধরের মৃত্যু
১৯৯৩: বিশিষ্ট বাঙালি সঙ্গীতশিল্পী ও সুরকার  সত্য চৌধুরীর মৃত্যু
১৯৯৯: যানজট এড়াতে ব্যাংককে আকাশ ট্রেন সার্ভিস চালু
১৯৯৯: মিস ওয়ার্ল্ড হলেন যুক্তামুখী
২০১৩: দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের অবিসংবাদিত নেতা নেলসন ম্যান্ডেলার মৃত্যু

05th  December, 2024


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.৮৮ টাকা ৮৫.৬২ টাকা
পাউন্ড ১০৫.৩৯ টাকা ১০৯.১২ টাকা
ইউরো ৮৭.২৫ টাকা ৯০.৬০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
05th  December, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,৪০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,৮০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৩,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,৩৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,৪৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
05th  December, 2024

দিন পঞ্জিকা

২০ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১, শুক্রবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৪। পঞ্চমী ১৫/৩ দিবা ১২/৮। শ্রবণা নক্ষত্র ২৮/০ সন্ধ্যা ৫/১৯। সূর্যোদয় ৬/৭/২২, সূর্যাস্ত ৪/৪৭/৫৮। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫১ মধ্যে পুনঃ ৭/৩৩ গতে ১/৪১ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৯ গতে ২/৪০ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৫/৪১ গতে ৯/১৫ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৫ গতে ৩/২৯ মধ্যে পুনঃ ৪/২২ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/৪৭ গতে ১১/২৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৭ গতে ৯/৪৭ মধ্যে। 
২০ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১, শুক্রবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৪। পঞ্চমী দিবা ১০/৪৭। শ্রবণা নক্ষত্র সন্ধ্যা ৪/৪৫। সূর্যোদয় ৬/৯, সূর্যাস্ত ৪/৪৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪ মধ্যে ও ৭/৪৬ গতে ৯/৫৩ মধ্যে ও ১২/০ গতে ২/৪৯ মধ্যে ও ৩/৩২ গতে ৪/৪৮ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫০ গতে ৯/২৫ মধ্যে ও ১২/৬ গতে ৩/৪০ মধ্যে ও ৪/৩৪ গতে ৬/৯ মধ্যে। বারবেলা ৮/৪৯ গতে ১১/২৯ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৯ গতে ৯/৪৯ মধ্যে। 
৩ জমাদিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
হাওড়ায় বধূকে কুপিয়ে খুনের চেষ্টার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে 

11:15:00 PM

দিল্লি বিমান বন্দরে প্রচুর সোনা সহ আটক ১

10:29:00 PM

কর্ণাটকের তালিকোটি তালুকে সড়ক দুর্ঘটনা, মৃত ৫

10:23:00 PM

বারাণসীতে কালভৈরবের মন্দির পরিদর্শনে গেলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ

10:14:00 PM

পাঞ্জাবের কালিসান গ্রামে চাষের জমি থেকে ৫৯৯ গ্রাম হেরোইনের প্যাকেট উদ্ধার করল বিএসএফ

09:43:00 PM

পাটনার গান্ধী ময়দানে বইমেলার উদ্বোধন করলেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার

09:33:00 PM