Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

আনন্দময়ীর আগমনে

“দুর্গাং দেবীং শরণমহং প্রপদ্যে”
এক অখণ্ড চৈতন্যশক্তি হ’তে অখিল বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের সকল চিৎ ও জড় বস্তু উৎপন্ন হয়েছে এই সনাতনবাণী সুপ্রাচীন ভারতীয় সংস্কৃতির মূলমন্ত্র। এই চৈতন্যশক্তি এবং সর্ব্বশক্তিমান্‌ পরমাত্মা অভিন্ন। শক্তির মহিমা শক্তিমানেরই। বিশ্বের সর্ব্বত্রই বিশ্বব্যাপিনী শক্তির খেলা। সেই শক্তি অমূর্ত্ত আবার মূর্ত্ত। হিন্দুর দুর্গোৎসব সেই অখণ্ড মহাশক্তির আরাধনা—মৃন্ময়ী প্রভৃতি মূর্ত্তিতে চিন্ময়ী, আনন্দময়ী ও সনাতনী বিশ্বজননীর বোধন ও অর্চনা। এই অনুষ্ঠান কেবল খড় মাটির রঙ্গীন পুতুল পূজা নয়। পরব্রহ্মকে মা বলে ডাকতে এবং মাতৃরূপে দেখতে হিন্দুর খুব ভাল লাগে যদিও একই তিনি পিতা, পুত্র, সখা, বন্ধু, পতি, পত্নী ও বিশ্বের যা কিছু সবই। লৌকিক সংসারে মায়ের সঙ্গেই সন্তানের সম্পর্ক অধিক ঘনিষ্ঠ। মায়ের নিকট সন্তানের যত কিছু আপত্তি আবদার ও উপদ্রব। মা’ই সন্তানের সব মালিন্য পরিষ্কার করে তাকে সযত্নে লালন পালন করেন এবং দুষ্ট সন্তানের প্রতি রুষ্ট পিতার ক্রোধের শান্তি করান। সেই জন্যই পরব্রহ্মের মাতৃরূপে উপাসনা হিন্দুর ধর্ম্ম জীবনে বিশেষভাবে সমাদৃত হয়ে আসছে অতি প্রাচীন যুগ হ’তে। শক্তিবাদের মহিমায় বেদ, উপনিষদ, তন্ত্র ও পুরাণ প্রভৃতি হিন্দুর শাস্ত্র সমুজ্জ্বল হয়ে আছে। আবার জগতের মহাজননীকে আদরিণী কন্যারূপে ভাবনায় হিন্দুর যে প্রাণস্পর্শী বাৎসল্য রসের সৃষ্টি হয়েছে এবং নানা সাহিত্য, পদাবলী ও মাতৃসঙ্গীতে তার অভিব্যক্তি ঘটেছে বৃন্দাবনের প্রসিদ্ধ বাৎসল্যরসের ও সম্বোদন সেখানে পরাজিত সন্দেহ নাই। দুর্গাপূজার প্রারম্ভে মায়ের আগমনী ও শেষে বিজয়ার মাধ্যমে মাতৃভক্ত হিন্দুর বিশুদ্ধ অন্তঃকরণে যে সকল পবিত্র ভাবের প্রকাশ ঘটে সে সকল কেবল অনুভবের বস্তু অন্যকে দেখাবার নয়। মায়ের মহাস্নানের সঙ্গে সঙ্গে সন্তানেরও নয়ন জলে স্নান এবং পূজায় ‘সর্বাত্মস্নপন’ হয়ে যায়। মায়ের পূজার সঙ্গে সঙ্গে সন্তানের ও হৃদয় পবিত্র, হিংসাদ্বেষমুক্ত ও প্রীতিযুক্ত হয়। সন্তান-নির্ভীক হয়, সমাজ কল্যাণ ও দুষ্টদমনের জন্য শক্তি অর্জন করে। আত্মিক বলে বলীয়ান হয়ে সে সমগ্র বৎসর ধরে চলার পথের পাথেয় সংগ্রহ করে। তাই ভারতীয় হিন্দুর জাতীয় মহোৎসব এই দুর্গাপূজা। ভারত সংস্কৃতির সহিত এই উৎসবের সম্পর্ক অতি ঘনিষ্ঠ ও অবিচ্ছেদ্য।
মহামহিমময়ী এই মহাদেবীর একটি নাম মহামায়া। তাঁর পূজার তিথি মহাষ্টমী ও মহানবমী এবং পূজা মহাপূজা। তাঁর স্নান মহাস্নান। যাঁরা তাঁর উপাসনা করেন তাঁরাও মহান হয়ে যান। জগতে আমরা নির্ব্বিঘ্নে কর্ম্ম সিদ্ধি চাই, ধন, বিদ্যা, শক্তি সামর্থ্য ও জীবন ধারণের জন্য কৃষির উন্নতি চাই। কিন্তু সবটাতেই ঈশ্বরের সহিত সম্বন্ধ রেখে চলার জন্য আমাদের পূর্ব্বপুরুষ ঋষি মুনিদের আদেশ। ঈশ্বর সম্পর্ক না থাকলে সবই বিফল এবং ফল বিষময়। দুর্গা প্রতিমার মধ্যে আছেন বিঘ্ননাশন সিদ্ধিদাতা গণেশ, ধনদাত্রী লক্ষ্মী, বিদ্যাদায়িনী সরস্বতী, মহাবল সেনাপতি কার্ত্তিক। মা স্বয়ং অশুভনাশিনী, সঙ্কটতারিণী, সন্তানপালিনী মহাশক্তিময়ী। মায়ের অনুগত হ’লে তাঁর কৃপায় ধন, বিদ্যা প্রভৃতি সবই সুলভ হয়। পশুশক্তি ও অসুর শক্তি মায়ের চরণস্পর্শে বশীভূত হয়েছে। অসুরও দেবতার ন্যায় পূজা পাচ্ছে। মাতৃ সেবকের মধ্যে পশুভাব ও অসুরভাব থাকে না। তখন পশুশক্তি ও আসুরিক শক্তির দ্বারা নিজের ও জগতের কল্যাণ হয়। নব পত্রিকা বা কলাবৌ কৃষি লক্ষ্মীর প্রতীক। রম্ভা, ধান্য, বিল্ব, হরিদ্রা, অশোক ও দাড়িম প্রভৃতি বৃক্ষে জগন্মাতার পূজা কৃষি প্রধান দেশে একটি সার্থক অনুষ্ঠান। মা দুর্গার হস্তে নানা অস্ত্র, প্রতিমার প্রত্যেকটির দেবতার বাহন, বলিদান, হোম এই সকলেরই বিশেষ বিশেষ তাৎপর্য্য আছে। আনন্দময়ীর পূজায় প্রত্যেক হিন্দুর প্রাণে অপূর্ব্ব আনন্দ জাগে। শরৎ প্রকৃতির সাজসজ্জা ও সৌন্দর্য মায়ের আগমনী ঘোষণা করে। 
জ্যোতির্ময় নন্দ রচিত ‘মাতৃদর্শন’ থেকে
17th  June, 2024
ধারা ও সূত্র

শুধু বুদ্ধি দ্বারা পরম সত্যের অনুসন্ধান করিলে তাহার পরিণাম হইবে হয় এইরূপ অজ্ঞেয়বাদ, নয় কোন বুদ্ধিগত ধারা, নয়তো কোন মনগড়া সূত্র বা বিধান। এইরূপ শত শত ধারা ও সূত্র হইয়া গিয়াছে, আরও শত শত হইতে পারে, কিন্তু কোনটীই যথার্থ পথ নির্দ্দেশ করিতে পারিবে না। বিশদ

উপাসনা

প্রাচীনকালে যখন প্রণবের উপাসনার অধিকার সঙ্কুচিত হইল তখন লোকহিতৈষী শাস্ত্রকারগণ ঈশ্বরের উপাসনার জন্য নানা বীজমন্ত্র এবং সেই সেই মন্ত্রের দ্বারা সাধকের সাধনায় আবির্ভূত মূর্তির ধ্যান ও পূজাদির বিধির বর্ণনা তাঁহাদের শাস্ত্রসমূহের মধ্যে লিখিলেন। বিশদ

03rd  July, 2024
অহং

মনের গুণে সেই সারবস্তু ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্য লাভ করে, ‘অহং’-বোধ-বিশিষ্ট হয়, যার জন্য আমরা যা কিছু বুঝি এই ‘অহং’-এর মধ্য দিয়ে তা বুঝি। এই ‘অহং’- বুদ্ধি ছাড়া আমরা আমাদের বুঝতে পারি না, যদিও ‘অহং’-বুদ্ধিটি আসল আমি নই। আসল আমি অহং-বোধের অতীত।
বিশদ

02nd  July, 2024
ঈশ্বর

পূণ্যভূমি ভারতবর্ষের অতি প্রাচীন ধর্ম দর্শন সংস্কৃতি ও সভ্যতার মূল উৎস সর্বশ্রেষ্ঠ শাস্ত্র বৈদিক উপনিষদ্‌। বিরাট ব্রহ্মাণ্ড ও দৃশ্যমান স্থাবর জঙ্গম জীবজগৎ প্রভৃতি কে কবে সৃষ্টি করিলেন, কে পালন করেন, কে সংহার করেন এবং তাঁহার সহিত ইহাদের সম্বন্ধ কি ইত্যাদি দুর্জ্ঞেয় বিষয় আর্য ঋষিগণ তাঁহাদের ধ্যানলব্ধ বিশদ

01st  July, 2024
ধ্যান

আমাদের হৃদয়মধ্যে সেই পরমাত্মার ধ্যান করি—যিনি সমস্ত সুখের উৎস, সমস্ত জ্ঞানের লক্ষ্য, যাঁকে দেবতারাও পেতে চান, যিনি নিজে অচল থেকে সমস্ত বিশ্বকে চালান। বিশ্বের সৃষ্টি, স্থিতি, লয়কর্তা তিনি। বিশদ

30th  June, 2024
ধর্মক্ষেত্র

ধর্মক্ষেত্র কী? বলা হয়েছে, ধর্মক্ষেত্র হ’ল এই শরীরটা। শরীর না থাকলে ধর্ম সাধনা করা যায় না। যে সব মানুষ এই জীবনে অনেক ভাল কাজ করেছেন, যাঁদের আত্মা অনেক উন্নত হয়েছে তাঁরাও যদি মোক্ষ প্রাপ্তির পূর্বেই কালগ্রস্ত হন, মারা যান, তাহলে যতদিন পর্যন্ত না নতুন জীবন পাচ্ছেন ততদিন তাঁদের প্রগতি স্তব্ধ থাকে, বন্ধ থাকে; কারণ শরীর পেলে, শরীর থাকলে তবেই সাধনা হবে। তাই শরীর হ’ল ধর্মক্ষেত্র।  বিশদ

29th  June, 2024
আধ্যাত্মিক ভাব

ভারতবর্ষ পুণ্যভূমি। ভারতবর্ষের বাইরের ভৌগোলিক রূপের অতিরিক্ত রয়েছে একটি আধ্যাত্মিক ভাবরূপ। এই আধ্যাত্মিক ভাবের প্রেরণায় ভারতবাসী তার জীবন-যৌবন-ধন-মান—সমস্ত সমর্পণ করেও খুঁজেছে সত্যকে, ছুটেছে ভূমার পশ্চাতে, অনুসন্ধান করেছে বহুত্ব ও বৈচিত্র্যের মধ্যে একত্বকে। বিশদ

28th  June, 2024
ভারতের আত্মদর্শন

পুণ্যভূমি ভারতবর্ষের গৌরবময় অতি প্রাচীন সভ্যতা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের মহিমায় আকৃষ্ট হইয়া প্রতীচ্যের মনীষিগণ বিস্মিত হইয়াছেন ও হইতেছেন, কিন্তু আমাদের ভারতীয়তা ও জাতীয়তার বোধ ক্রমেই হ্রাস পাইতেছে মনে হয়।
বিশদ

27th  June, 2024
দেশ

আহা, দেশে গরিব-দুঃখীর জন্য কেউ ভাবে না রে! যারা জাতির মেরুদণ্ড, যাদের পরিশ্রমে অন্ন জন্মাচ্ছে, যে মেথর-মুদ্দাফরাশ একদিন কাজ বন্ধ করলে শহরে হাহাকার রব ওঠে— হায়! তাদের সহানুভূতি করে, তাদের সুখে-দুঃখে সান্ত্বনা দেয়, দেশে এমন কেউ নেই রে!
বিশদ

26th  June, 2024
মুখ

অনুরূপ অনুরাগ ও ব্যাকুলতার ঝড় শ্রীরামকৃষ্ণের জীবনবৃক্ষে আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। সে-সময়কার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে তিনি নিজ-মুখে বলেছিলেন, ‘সময়ে সময়ে ভগবদবিরহে অধীর হইয়া ভূমিতে এমন মুখঘর্ষণ করিতাম যে কাটিয়া যাইয়া স্থানে স্থানে রক্ত বাহির হইত।
বিশদ

25th  June, 2024
ষড়জ গীতা

সূত্রধর বৈশম্পায়ন জনমেজয়কে হস্তিনাপুরের ধারাবিবরণী বর্ণনা করেছিলেন। জ্যেষ্ঠ পাণ্ডব যুধিষ্ঠির হস্তিনাপুর রাজপ্রাসাদ থেকে স্বগৃহে প্রত্যাবর্ত্তন করেছেন। সেখানে বিদুর সহ তাঁর অপর চার ভ্রাতা সমবেত ছিলেন। যুধিষ্ঠির ধর্ম, অর্থ, কাম এই ত্রিবিধ পুরুষার্থের মধ্যে কোন্‌টি শ্রেষ্ঠ এই প্রশ্ন করেন। এই আলোচনায় নির্যাসটি ষড়জ গীতা। বিশদ

24th  June, 2024
ভয়

মুক্তপুরুষের পক্ষে জীবন-সংগ্রামের অর্থ কখনো ছিল না; কিন্তু আমাদের জন্য ইহার অর্থ আছে, কারণ নাম-রূপই জগৎ সৃষ্টি করে।
বিশদ

21st  June, 2024
শ্রীরামকৃষ্ণ

শ্রীরামকৃষ্ণের মধুরভাবের সাধনা ও আস্বাদনের কাহিনী বোধ করি বিচিত্রভর। মধুরভাব সাধনের সময় শ্রীরামকৃষ্ণ নিরন্তর ছয়মাস মেয়েদের মতো বেশভূষা করেছিলেন। ব্রজগোপীর ভাবে তিনি এতই তন্ময় হয়ে থাকতেন, যে, তাঁর পুরুষসত্তার অনুভূতি তখনকার মতো লোপ পেয়েছিল।
বিশদ

20th  June, 2024
ভারতসভ্যতায় ঐক্য ও অখণ্ডতা

“এই ভারতের মহামানবের সাগরতীরে”
বর্তমানকালে পৃথিবীর প্রত্যেক দেশেই পুস্তক, সংবাদপত্র ও প্রচার প্রভৃতিতে বিভিন্ন ভাষায় দেশের ঐক্য, অখণ্ডতা, সংহতি, অবিচ্ছিন্নতা, অসাম্প্রদায়িকতা ও অবৈষম্য প্রভৃতি শব্দের বহুল প্রয়োগ এবং তৎসহ এই পদসমূহের বাচ্যার্থের মহিমা দেশের কল্যাণ কামনায় বর্ণিত হইতে দেখা যায়।
বিশদ

19th  June, 2024
ডাক

প্রশ্ন: তাঁকে ডাকলে তিনি কি শোনেন? আমরা বুঝতে পারি না কেন?
উত্তর: তিনি শুনতে পাচ্ছেন কি না বুঝতে পারবে না। তাঁকে ডাকা correct বা incorrect হচ্ছে কিনা—এই নিয়ে ভেবো না। যেভাবেই তাঁকে ডাক না কেন তিনি বুঝতে পারবেন।
বিশদ

18th  June, 2024
দুঃখ

বৃথা দুঃখ গড়িয়া লইয়া অসহনীয় মর্ম্মদাহে নিরর্থক দহিয়া মরিও না। একটু ভাবিয়া দেখ ভাই, প্রকৃতই দুঃখিত হইবার সঙ্গত কারণ কিছু আছে কি না। প্রতীয়মান ব্যাপারের বাস্তবতার বিচার অণুমাত্র করিলাম না, কাণ্ডজ্ঞানের ব্যবহার করিতে চাহিলাম না, যাহা কিছু উত্তেজকতার মুখোশ পরিয়া সম্মুখে দাঁড়াইল, তাহারই দর্শনে অস্থির হইয়া পড়িলাম—এইরূপ মানসিক অধৈর্য্য প্রশংসনীয় নয়। বিশদ

15th  June, 2024
একনজরে
স্কুলের পরিকাঠামো থেকে পরিবেশ-পরিস্থিতি জানতে এবার সমীক্ষার সিদ্ধান্ত নিল হুগলি জেলা পরিষদ। বুধবার জেলাজুড়ে ওই সমীক্ষা শুরু হয়েছে। এনিয়ে মঙ্গলবারই উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করেন হুগলি ...

শ্যামপুরের প্রিয়ঞ্জনা জানা, উদয়নারায়ণপুরের সুস্মিতা দেবনাথের পর এবার আমতার খড়িয়পের তৃষা মান্না। সম্প্রতি উত্তরাখণ্ডে জাতীয় স্তরের এক যোগাসন প্রতিযোগিতায় সোনার পদক জিতে এনেছে আমতার খড়িয়প ...

লো ভোল্টেজের সমস্যার মাঝে আচমকাই ভোল্টেজ হাই হয়ে যাওয়ায় প্রায় দুশো পরিবারের কয়েক লক্ষ টাকার বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম পুড়ে নষ্ট হয়ে গিয়েছে বলে অভিযোগ। মঙ্গলবার রাতে সাগরদিঘি থানার বালিয়া পঞ্চায়েতের নয়নডাঙা গ্রামে রাতে এই ঘটনা ঘটে। ...

কালিম্পংয়ে ধস ও নদী ভাঙনে বিধ্বস্ত ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক এখনও স্বাভাবিক হয়নি। বুধবার নতুন করে ধস না নামলেও সংশ্লিষ্ট রাস্তা দিয়ে যানবাহন চলাচল করেনি। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৭৭৬: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র স্বাধীনতা লাভ করে
১৭৭৬: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতির পিতা বলে স্বীকৃতি পান জর্জ ওয়াশিংটন 
১৮১৭: স্কুল পর্যায়ের পাঠ্যপুস্তক রচনার জন্য কলকাতায় ক্যালকাটা স্কুল-বুক সোসাইটি গঠিত হয়
১৮২৮: উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক বাংলার গভর্নর জেনারেল পদে নিযুক্ত হন
১৮২৯: লন্ডনে প্রথম বাস চলাচল শুরু
১৮৮১: শিলিগুড়ি ও দার্জিলিং-এর মধ্যে প্রথম টয়ট্রেন চলাচল শুরু হয়
১৮৮৬: ফ্রান্সের জনগণ যুক্তরাষ্ট্রের জনগণকে স্ট্যাচু অফ লিবার্টি উপহার দেয়
১৯০২: স্বামী বিবেকানন্দের প্রয়াণ
১৯০৪: পানামা খালের খনন কাজ শুরু হয়
১৯৩৪: নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী মেরি কুরির মৃত্যু
১৯৪৩: সিঙ্গাপুরের ক্যাথে সিনেমা হলে সুভাষচন্দ্র বসু রাসবিহারী বসুর কাছ থেকে ভারতীয় স্বাধীনতা লীগ ও আজাদ হিন্দ ফৌজের নেতৃত্ব গ্রহণ করেন
১৯৪৪ - সুভাষচন্দ্র বসুর বর্মাতে স্মরণীয় আহ্বান তোমরা আমাকে রক্ত দাও,আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব
১৯৬৩: স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং ভারতের জাতীয় পতাকার নকশাকার পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়ার মৃত্যু
১৯৬৮: টাটা গ্রুপের প্রাক্তন চেয়ারম্যান সাইরাস মিস্ত্রির জন্ম
১৯৭২: পুনরায় দুই কোরিয়া একত্রী করণের লক্ষ্যে প্রথমবার সরকারিভাবে যৌথ ঘোষণা করা হয়
১৯৮৭: প্রথম পাকিস্তানি ক্রিকেটার হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটে ৩০০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব অর্জন করেন ইমরান খান
২০২২: বিশিষ্ট চিত্রপরিচালক তরুণ মজুমদারের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৭০ টাকা ৮৪.৪৪ টাকা
পাউন্ড ১০৪.২৯ টাকা ১০৭.৭৫ টাকা
ইউরো ৮৮.২৩ টাকা ৯১.৩৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,১৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৫০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,৯৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,০৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৯ আষাঢ়, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই, ২০২৪।  ত্রয়োদশী ২/১৮ প্রাতঃ ৫/৫৫ পরে চতুর্দশী ৫৯/৫৫ শেষরাত্রি ৪/৫৮। মৃগশিরা নক্ষত্র ৫৭/১৮ রাত্রি ৩/৫৫। সূর্যোদয় ৫/০/২৭, সূর্যাস্ত ৬/২১/২৩। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪১ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/৪ গতে ৯/১২ মধ্যে পুনঃ ১২/২ গতে ২/১০ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৫ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৫/৫৩ মধ্যে পুনঃ ৯/২৭ গতে ১১/১৪ মধ্যে। বারবেলা ৩/১ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৪১ গতে ১/১ মধ্যে। 
১৯ আষাঢ়, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই, ২০২৪।  ত্রয়োদশী প্রাতঃ ৫/৩৮ পরে চতুর্দশী শেষরাত্রি ৪/৩৮। মৃগশিরা নক্ষত্র শেষরাত্রি ৪/২১। সূর্যোদয় ৫/০, সূর্যাস্ত ৬/২৩। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪২ গতে ৬/২৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪ গতে ৯/১৩ মধ্যে ও ১২/৪ গতে ২/১২ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৫/১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৫/৫৬ মধ্যে ও ৯/২৩ গতে ১১/১৬ মধ্যে। কালবেলা ৩/৩ গতে ৬/২৩ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৪২ গতে ১/১ মধ্যে।  
২৭ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ঝাড়খণ্ডে আগামী ৮ জুলাই বিধানসভার বিশেষ অধিবেশনে আস্থা ভোট

08:03:14 PM

মুম্বইয়ের নরিম্যান পয়েন্ট থেকে শুরু টি-২০ বিশ্বকাপ জয়ী ভারতীয় ক্রিকেট দলের ভিক্ট্রি প্যারেড

07:55:00 PM

শিক্ষা দপ্তরের চুক্তিভিত্তিক শিক্ষা ও শিক্ষাকর্মীদের জন্য সুখবর
রাজ্যের শিক্ষা দপ্তরের অধীনে থাকা চুক্তিভিত্তিক শিক্ষা ও শিক্ষাকর্মীদের জন্য ...বিশদ

07:35:19 PM

মেরিন ড্রাইভে ট্রাফিক ব্যবস্থা ঠিক রাখতে মুম্বইয়ের পুলিস কমিশনারকে নির্দেশ দিলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ সিন্ধে

07:17:32 PM

মুম্বই বিমানবন্দরে ট্রফি হাতে হার্দিক পান্ডিয়া

06:49:35 PM

মুম্বই বিমানবন্দরে পৌঁছল টি-২০ বিশ্বকাপ জয়ী ভারতীয় ক্রিকেট দল

06:35:34 PM