Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

কীসের পূর্বাভাস?

১৮তম লোকসভা নির্বাচনের প্রথম চার দফায় ৩৭৯টি আসনে ভোট হয়ে গিয়েছে। এই ভোট যতটা উদ্বেগে রেখেছে শাসক বিজেপিকে, ততটাই চাপে পড়েছে নির্বাচন কমিশন। কারণ, ভোটদানের হার। বিস্তর টালবাহানার পর কমিশনের দেওয়া তথ্যে জানা যাচ্ছে, চার দফা মিলিয়ে মোট ভোট পড়েছে প্রায় ৬৭ শতাংশ। ভোটদানের কথা ছিল ৬৭ কোটি ৩৬ লক্ষ মানুষের। ভোট দিয়েছেন ৪৫ কোটি ১০ লক্ষ। তার মানে, ভোট দেননি ২২ কোটি ২৬ লক্ষ মানুষ। সহজ অঙ্কে যা ৩৩ শতাংশের সামান্য বেশি। এবারের নির্বাচনের আরও তিন দফা ভোট বাকি। তাতে আরও প্রায় ৩০ কোটি নাগরিকের ভোটদানের কথা। কিন্তু প্রথম চার দফার ধারা মানলে এবারে ভোট না দেওয়া মানুষের সংখ্যা ৩২ কোটির কাছাকাছি দাঁড়াতে পারে বলে অনুমান বিশেষজ্ঞদের। সবচেয়ে বড় গণতন্ত্রের উৎসবে দেশের এক তৃতীয়াংশ মানুষের ভোটদানে অনীহা প্রবল চাপে রেখেছে যুগপৎ শাসকদল ও নির্বাচন কমিশনকে। মূলত ধর্মের ভিত্তিতে সংখ্যালঘু বিদ্বেষ ছড়িয়ে ভোটের হার বাড়ানোর কৌশল নিয়েছিলেন মোদি-শাহরা। কিন্তু সেই কৌশল ব্যর্থ হওয়ায় ভোটের মাঝপথে গেরুয়া শিবিরের অন্দরে সরকার গঠনের সম্ভাবনা নিয়ে বড়সড় প্রশ্ন চিহ্ন দেখা দিয়েছে। সরকার গঠনের ‘ম্যাজিক সংখ্যা’ ২৭২টি আসন বিজেপি তথা এনডিএ দখল করতে পারবে কি না, সেই চিন্তায় ঘুম ছুটেছে গেরুয়া শিবিরের। ভোটের হার বাড়াতে নানারকম প্রচারের আয়োজন করেছে কমিশন। কিন্তু তা যে কার্যত ভস্মে ঘি ঢালা হয়েছে, চার দফার পরিসংখ্যানই তা বলে দিচ্ছে। উদ্বিগ্ন কমিশন তাই বাকি তিন দফার জন্য কিছু নতুন পরিকল্পনা নিয়েছে। যেমন, ভোটারদের ফোনে শচীন তেণ্ডুলকরের রেকর্ডেড বার্তা পৌঁছে দেওয়া, খেলার মাঠে, ট্রেন বাস, রেডিওতে প্রচার বাড়ানো হবে। আবার অনলাইন খাবারের অ্যাপ, এটিএম সহ ২৬টি উপায়ে প্রচারের পরিকল্পনা করেছে কমিশন। তবু প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে, এত আয়োজনের পরেও ভোটের হার বাড়বে কি? ভোটদানে অনীহার কারণ প্রতিষ্ঠান বিরোধিতা কি না তা নিয়ে সংশয়ে গেরুয়া শিবির। গতবারের তুলনায় এবার ভোটার সংখ্যা ৬ কোটি বাড়লেও এবং কোটি কোটি টাকা খরচ করে এত আয়োজন সত্ত্বেও কেন ভোটারদের একটা অংশ বুথমুখো হচ্ছেন না তা নিয়ে উদ্বেগে শাসক শিবির। এই কারণে তাদের রক্তচাপ যেমন বাড়ছে, তেমনই চাপ বাড়ছে কমিশনেরও। ভোটের হার নিয়ে তথ্য প্রকাশে কমিশনের টালবাহানা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বিরোধীরা।
তবে ভোটদানে অনীহার রোগটা অবশ্য কয়েক দশকের পুরনো। বলা ভালো, ভোট দেওয়ায় অনীহা এদেশে এখন ক্রনিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। এমন প্রবণতা গণতন্ত্রের জন্য মারাত্মক। ভারতের নির্বাচন মণ্ডলী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে চার গুণ, ইংল্যান্ডের চেয়ে প্রায় ২০ গুণ এবং পাকিস্তানের চেয়ে সাত গুণ বড়। চলতি লোকসভায় ভোটারের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯৬.৮ কোটি। দেখা যাচ্ছে, ১৯৫১ সালে প্রথম লোকসভা নির্বাচনে ভোট দিয়েছিলেন ৪৫.৬৭ শতাংশ মানুষ। তারপর ভোটদানের হার একটু একটু করে বাড়তে বাড়তে ২০০৪-এ ৫৭.৯৮ শতাংশ, ২০০৯-এ ৫৮.১৪ শতাংশ হয়। মোদি যেবার প্রথম ক্ষমতায় এলেন সেই ২০১৪-তে ৬৬.৪৪ শতাংশ এবং ২০১৯-এ প্রায় ৬৭ শতাংশ ভোট পড়ে। এই পরিসংখ্যানে স্পষ্ট প্রতি দশকেই ভোটের হার বেড়েছে ঠিকই, কিন্তু প্রতি নির্বাচনেই একটা বিরাট সংখ্যক মানুষ ভোটদানে বিরত থেকেছেন। এও দেখা গিয়েছে, ভোটে জিতে যাঁরা ক্ষমতায় এসেছেন তাঁদের পিছনে দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠের সমর্থন নেই। ২০১৪ সালে বিজেপি এককভাবে ২৮২টি আসন পেয়েছিল, তাদের প্রাপ্ত ভোটের হার ছিল মাত্র ৩১.৩৪ শতাংশ। ২০১৯-এ তারা পায় ৩০৩টি আসন। ভোট পায় ৩৭.৭৬ শতাংশ। লড়াই ত্রিমুখী, চতুর্মুখী হওয়ার সুযোগে সংখ্যাগরিষ্ঠের ভোট না পেয়েই ক্ষমতা দখল করে বিজেপি। গণতন্ত্রের এ এক নিষ্ঠুর পরিহাস।
এত বিপুল সংখ্যক নাগরিকের ভোট দিতে কেন অনীহা থাকে, তা নিয়ে বিচার বিশ্লেষণ কম হয়নি। চমকপ্রদ তথ্য হল, গ্রামের চেয়ে শহরের মানুষের মধ্যে ভোটদানের অনীহা বেশি। বিশেষজ্ঞরা যাকে ‘শহুরে উদাসীনতা’ বলছেন। ভোট দিয়ে কী হবে, কোনও দলই মানুষের কথা ভাবে না, যেই লঙ্কায় যায় সেই রাবণ, ক্ষমতায় এলে রাজনীতিকরা আখের গোছাতে ব্যস্ত থাকেন—জাতীয় মানসিকতা ভোট না দেওয়ার অন্যতম কারণ বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। এবারের অতিরিক্ত গরমও ভোট কম পড়ার কারণ বলে মনে করা হচ্ছে। কিন্তু শুধু নির্বাচনের সময় মানুষকে সচেতন করলে ভোটদানের হার বাড়বে কি না সে প্রশ্ন উঠেছে। অনেকের মতে, দুটি নির্বাচনের মাঝে পাঁচ বছর সময় থাকে। যাঁরা ভোট দিলেন না তাঁদের চিহ্নিত করে ভোট না দেওয়ার কারণ জানতে চাওয়া এবং সচেতন করার জন্য এই মধ্যবর্তী সময়টাকে ব্যবহার করা যেতে পারে। এজন্য কমিশনের সুসংহত পরিকল্পনা দরকার। দুঃখের বিষয় হল, এই দায় কমিশন বা শাসক কেউই নিতে নারাজ। তাই ভবিষ্যতে এর পুনরাবৃত্তি হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।
18th  May, 2024
প্রশ্নের মুখে নিরপেক্ষতা

‘আপনার ব্যবহারই আপনার পরিচয়’—এমন আপ্তবাক্য লেখা থাকে গ্রাম মফস্সলের দোকানপাটে, বাসের পিছনে এবং আরও নানা জায়গায়। অর্থাৎ বংশ কৌলীন্য, প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাদীক্ষা কিংবা পদমর্যাদারও উপরে স্থান দেওয়া হয়েছে একজন ব্যক্তিমানুষের ব্যবহারকে। বিশদ

কেমন আছে ‘মোদি পরিবার’?

‘হাম দো, হামারা দো’ (আমরা দু’জন, আমাদের দু’জন)। কয়েক দশক আগে পরিবার পরিকল্পনায় এই বিজ্ঞাপনী স্লোগান গোটা দেশে খুবই জনপ্রিয় হয়েছিল। আসলে ‘ছোট পরিবার, সুখী পরিবার’ তৈরির ভাবনা থেকেই এই স্লোগানের জন্ম। বিশদ

21st  May, 2024
কমিশনের সাহসী পদক্ষেপ

আজ, সোমবার সাধারণ নির্বাচনের পঞ্চম দফা। আট রাজ্যের মোট ৪৯টি আসনে ভোট নেওয়া হবে। তার মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে আসন সংখ্যা ৭। বিশদ

20th  May, 2024
জোড়া ধাক্কা

ভোট যত এগচ্ছে ততই চিন্তা বাড়ছে পদ্ম শিবিরের। এরই মধ্যে গোদের ওপর বিষফোড়ার মতো সুপ্রিম কোর্টের জোড়া ধাক্কা বেআব্রু করে দিয়েছে নরেন্দ্র মোদিকে। দশ বছর আগে দিল্লির মসনদে বসার পর থেকে কখনও প্রতিবাদী স্বরকে ‘শিক্ষা’ দিতে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে ইউএপিএ আইনে নির্বিচার গ্রেপ্তার চালিয়েছে মোদি সরকার। বিশদ

19th  May, 2024
মুম্বই কাণ্ডে সচেতন বাংলা

নির্মীয়মাণ বহুতল ভবন ও ব্রিজ এবং পুরনো বিপজ্জনক বাড়ি ভেঙে পড়ার সাক্ষী বহু শহর। তাতে হতাহতও হন বহু মানুষ। মুম্বই দেখিয়ে দিল আপাত নিরীহ বিলবোর্ড বা হোর্ডিং যে বিপদ ডেকে আনতে পারে তার চেহারা সেসবের চেয়ে কোনও অংশে ছোট নয়! বিশদ

17th  May, 2024
রাজভবন ছাড়ুন বোস

১৭ নভেম্বর, ২০২২ রাষ্ট্রপতি ভবন খবর দিল যে, রাজভবন থেকে সরছেন বিতর্কিত জগদীপ ধনকর। স্বভাবতই রাজ্যের শাসক মহলে বইতে শুরু করল খুশির হাওয়া। কারণ ধনকরের বিরুদ্ধে তৃণমূল কংগ্রেসের মোদ্দা অভিযোগ ছিল, তিনি নির্বাচিত রাজ্য সরকারকে শান্তিতে কাজ করতে দিচ্ছেন না। বিশদ

16th  May, 2024
ব্যর্থতার মূলে সস্তা চমকগুচ্ছ

মোদি জমানা অগুনতি রেকর্ড সৃষ্টি করেছে এবং কিছু ক্ষেত্রে ভেঙেছে নিজেরই গড়া রেকর্ড! সেসব নিত্য নতুন ফরমানের। তাতে ভয়াবহ চমকই আছে কেবল, আম জনতার জন্য কোনও সুরাহা নেই। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি হল—রান্নার গ্যাসের কানেকশনের সঙ্গে আধার যাচাইকরণ। বিশদ

15th  May, 2024
মমতার অভিযোগেই মান্যতা

মোদির ঢিলের জবাব পাটকেলেই দিয়েছেন নবীন পট্টনায়েক। এতদিন কেন্দ্রের মোদি সরকারের বিরুদ্ধে সীমাহীন বঞ্চনার অভিযোগে সরব হতে দেখা গিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। চলতি লোকসভা ভোটের প্রচারেও রাজ্যের বঞ্চনার অভিযোগকেই হাতিয়ার করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বিশদ

14th  May, 2024
ভোটদানে অগ্রণী বাংলার নারী

সাধারণ মানুষের, তার মধ্যে বিশেষ করে নারীর অধিকার সহজে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। রাজনৈতিক মুক্তির জন্য তাদের ভোটাধিকার অর্জন করা জরুরি ছিল। নারীর এই অধিকারের লড়াই বিকশিত হয় ব্রিটিশ ভারতে। অধিকার তাঁরা অর্জনও করেন সেইসময়। বিশদ

13th  May, 2024
আসল ইস্যু বেকারি, মূল্যবৃদ্ধি

সিলিন্ডার পিছু রান্নার গ্যাসের দাম ১০০ টাকা এবং জ্বালানি তেলের দাম লিটারে মাত্র দু’টাকা কমেছে। লোকসভা নির্বাচনের মুখেই তা ঘোষণা করেছিল মোদি সরকার। নিন্দুকেরা এও বলতে পারেন, মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে আম জনতার ক্ষোভ প্রশমিত করতেই ভোটের আগে দামে সামান্য ছাড় ঘোষণা হয়েছে। বিশদ

12th  May, 2024
কীসের পূর্বাভাস?

আকাশ মেখে ঢাকলে, ঘনঘন বিদ্যুৎ চমকালে ঝড় ওঠে, বাজ পড়ে, ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি নামে। গত প্রায় এক সপ্তাহ ধরে শেয়ার বাজারের পতনও কি দেশের শাসক বদলের কোনও ইঙ্গিত বহন করছে? এর সঠিক উত্তর জানা যাবে ৪ জুন। বিশদ

11th  May, 2024
ব্যুমেরাং গণঅভ্যুত্থান তত্ত্ব

বুধবার সন্দেশখালির এক মহিলা দাবি করলেন, ‘সাদা কাগজে সই করিয়ে ধর্ষণের মামলা সাজিয়েছে বিজেপি। আর এখন মিথ্যা মামলা থেকে সরে আসতে চাইলে মার্ডার করে দেওয়ার হুমকি দিচ্ছে ওরা!’ সামনে আসছে এরকম আরও অভিযোগ। বিশদ

10th  May, 2024
জাগ্রত ভোটযন্ত্র

আগামী মাসে গঠিত হবে নতুন কেন্দ্রীয় সরকার। সাতদফা নির্বাচনের তিনদফা ইতিমধ্যেই অতিক্রান্ত। মোট ৫৪৩ আসনের লোকসভায় ২৮৫টির জন্য ভোট নেওয়া হয়ে গিয়েছে। অর্থাৎ বেশিরভাগ  আসনের জন্য চূড়ান্ত রায় দিয়ে দিয়েছে মানুষ। বিশদ

09th  May, 2024
মুখ খুলুন প্রধানমন্ত্রী

বিলকিস বানোর ধর্ষণকারীদের মাল্যবরণ করেছিল একটি দল। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত দোষীদের আগাম মুক্তির ব্যবস্থা করেছিল তাদের এক রাজ্য সরকার। এজন্য ধোঁকা দেওয়া হয়েছিল আদালতকেও। এই দলের রামরাজ্যের হাতরাস-সহ একগুচ্ছ নারীনির্যাতন কাণ্ডে মুখ পুড়েছে দেশের। বিশদ

08th  May, 2024
আইন ও নৈতিকতা

রাজ্যে ভোটের উত্তাপের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে শিরোনামে চলে এসেছেন রাজভবনের কর্তা রাজ্যপাল। তাঁর বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ করেছেন রাজভবনেরই এক অস্থায়ী মহিলা কর্মী। পুলিসের কাছে লিখিত অভিযোগে ওই মহিলা জানিয়েছেন, রাজ্যপালের অফিস ও কনফারেন্স রুমে দুটি ভিন্ন দিনে তাঁর শ্লীলতাহানি করা হয়েছে। বিশদ

07th  May, 2024
এই তবে অমিতবিক্রম!

আগামী কাল, মঙ্গলবার লোকসভা ভোটগ্রহণের তৃতীয় দফা। ওই একদিনেই ভোট নেওয়া হবে গুজরাতের সব আসনে। তবে ২৬টি আসনে নয়, ২৫টিতে। কারণ সুরাতের বিজেপি প্রার্থী মুকেশ দালাল ইতিমধ্যেই বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী ঘোষিত হয়েছেন! বিশদ

06th  May, 2024
একনজরে
আইপিএলের শুরুর দিকে একেবারই ফর্মে ছিলেন না ২৪.৭৫ কোটির মিচেল স্টার্ক। তার জন্য কম গঞ্জনা শুনতে হয়নি অজি তারকাকে। তবে টুর্নামেন্ট যত গড়িয়েছে, ততই বল হাতে ধারালো হয়ে উঠেছেন বাঁ হাতি পেসার। মঙ্গলবার প্রথম কোয়ালিফায়ারে হায়দরাবাদের মেরুদণ্ড ভেঙে নিন্দুকদের মোক্ষম ...

গাড়ির বেপরোয়া গতির বলি হতে হল ৩ ভারতীয় বংশোদ্ভূত পড়ুয়ার। আমেরিকার এই ঘটনায় গুরুতর আহত আরও দু’জন। আহত ও নিহতদের প্রত্যেকের বয়স ১৮ বছর। তাঁরা সকলেই আলফারেটা হাইস্কুল ও জর্জিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া। ...

ভগবানগোলা বিধানসভা উপনির্বাচনে জয় নিয়ে আত্মবিশ্বাসী তৃণমূল। গত বিধানসভা নির্বাচনে এক লক্ষের বেশি মার্জিনে জয়লাভ করেছিলেন তৃণমূলের ইদ্রিশ আলি। সেই মার্জিন ধরে রাখতে না পারলেও ...

দেড় মাসেরও বেশি সময় ধরে ফুলবাড়ি-১ পঞ্চায়েতের বিস্তীর্ণ এলাকায় পথবাতি জ্বলছে না। নিকাশি নালার কাজের জন্য বিদ্যুতের খুঁটি সহ পথবাতি খুলে ফেলা হয়। কিন্তু কাজ শেষের পর খুঁটিগুলি আর বসানো হয়নি। বসেনি পথবাতিও। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সন্তানের দাম্পত্য অশান্তিতে মানসিক চিন্তা। প্রেম-প্রণয়ে বিশ্বাস ভঙ্গ ও মনঃকষ্ট। ব্যবসার অগ্রগতি। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব জীব বৈচিত্র্য দিবস
১৫৪৫: সম্রাট শেরশাহের মৃত্যু
১৭৭২: রাজা রামমোহন রায়ের জন্ম
১৮০৩: কানেকটিকাটে প্রথম পাবলিক লাইব্রেরি উদ্বোধন
১৮২২: লেখক ও সমাজকর্মী কিশোরীচাঁদ মিত্রর জন্ম
১৮৫৯: গোয়েন্দা শার্লক হোমসের স্রস্টা স্কটিশ সাহিত্যিক আর্থার কোনান ডয়েলের জন্ম
১৮৮৫: ফরাসি সাহিত্যিক ভিক্টর হুগোর মৃত্যু
১৮৯৭: টেমস নদীর তলদেশে ব্লাক ওয়াল টানেল আনুষ্ঠানিকভাবে খুলে দেওয়া হয়
১৯৪০: ক্রিকেটার এরাপল্লি প্রসন্নর জন্ম
১৯৪৬: আইরিশ ফুটবলার জর্জ বেস্টের জন্ম
১৯৫০: কিংবদন্তি বাঙালি মঞ্চাভিনেত্রী স্বাতীলেখা সেনগুপ্তর জন্ম
১৯৭২: সিলোনের নাম শ্রীলঙ্কা রাখা হয়
২০০৪: ১৭তম প্রধানমন্ত্রী হিসাবে ডঃ মনমোহন সিংয়ের শপথ গ্রহণ



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৪৯ টাকা ৮৪.২৩ টাকা
পাউন্ড ১০৪.১৮ টাকা ১০৭.৬৫ টাকা
ইউরো ৮৮.৯২ টাকা ৯২.০৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৫,১০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,৪০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯৩,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯৩,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৮ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, বুধবার, ২২ মে, ২০২৪। চতুর্দশী ৩৪/৩৫ রাত্রি ৬/৪৮। স্বাতী নক্ষত্র ৭/৩ দিবা ৭/৪৭। সূর্যোদয় ৪/৫৭/৪৬, সূর্যাস্ত ৬/৮/৪৭। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৫ গতে ১১/৭ মধ্যে পুনঃ ১/৪৫ গতে ৫/১৬ মধ্যে। রাত্রি ৯/৪৫ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৫ গতে ১/২১ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৬ গতে ৯/৫৪ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৩ গতে ১/১২ মধ্যে। কালরাত্রি ২/১৫ গতে ৩/৩৭ মধ্যে। 
৮ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, বুধবার, ২২ মে, ২০২৪। চতুর্দশী সন্ধ্যা ৬/৪। স্বাতী নক্ষত্র দিবা ৭/২৪। সূর্যোদয় ৪/৫৭, সূর্যাস্ত ৬/১১। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৫ গতে ১১/১০ মধ্যে ও ১/৫০ গতে ৫/২৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/৫০ মধ্যে ও ১১/৫৮ গতে ১/২৪ মধ্যে। কালবেলা ৮/১৫ গতে ৯/৫৫ মধ্যে ও ১১/৩৪ গতে ১/১৩ মধ্যে। কালরাত্রি ২/১৫ গতে ৩/৩৬ মধ্যে। 
১৩ জেল্কদ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: বেঙ্গালুরুকে ৪ উইকেটে হারিয়ে ম্যাচ জিতল রাজস্থান

11:38:44 PM

আইপিএল: ২৬ রানে আউট হেটমায়ার, রাজস্থান ১৬০/৬ (১৮ ওভার), টার্গেট ১৭৩

11:32:50 PM

আইপিএল: রাজস্থান ১২৬/৪ (১৫ ওভার), টার্গেট ১৭৩

11:03:45 PM

আইপিএল: ৮ রানে আউট জুরেল, রাজস্থান ১১২/৪ (১৩.১ ওভার), টার্গেট ১৭৩

10:59:05 PM

আইপিএল: ১৭ রানে আউট স্যামসন, রাজস্থান ৮৬/৩ (১০ ওভার), টার্গেট ১৭৩

10:40:08 PM

আইপিএল: ৪৫ রানে আউট জয়সওয়াল, রাজস্থান ৮১/২ (৯.২ ওভার), টার্গেট ১৭৩

10:35:21 PM