Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

অর্থনীতির প্রাণভোমরা

গত পাঁচ দশক ধরে কৃষিক্ষেত্রকে বাদ দিলে, ভারতীয় অর্থনীতির প্রধান শক্তির নাম এমএসএমই—অর্থাৎ ছোট, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প। ভারতের শিল্পক্ষেত্রে এমএসএমই দু’ভাবে তার ভূমিকা পালন করে থাকে। (এক) বৃহৎ শিল্পের সহায়ক বা সহযোগী হিসেবে। (দুই) বৃহৎ শিল্পের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্ক নেই এমন অসংখ্য ক্ষেত্রের প্রয়োজন মেটানোর উপযোগী পণ্য ও পরিষেবা উৎপাদনের সঙ্গে যুক্ত থেকে। ভারতে শিল্পায়নের বড় অন্তরায় হল পুঁজির স্বল্পতা। অন্যদিকে, ক্রমবর্ধমান কর্মপ্রার্থীদের প্রত্যাশাপূরণের ক্ষমতা দ্রুত হারাচ্ছে কৃষি। কাজের জগৎ তথা অর্থনীতিতে এই যে বিরাট শূন্যতা তা পূরণ করার ক্ষমতা এমএসএমই ছাড়া কারও নেই। কৃষিজ উৎপাদনকে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করে এমএসএমই পরোক্ষে কৃষি-অর্থনীতিকেও উজ্জীবিত করে চলেছে। পুঁজি বিনিয়োগের অনুপাতে কর্মসংস্থানের নিরিখে বৃহৎ শিল্পের থেকে কয়েক গুণ এগিয়ে রয়েছে এমএসএমই। ভারতের মতো গরিব দেশে উচ্চ মানের কারিগরি শিক্ষার বিস্তারে আছে নানা সীমাবদ্ধতা। ছোট, ক্ষুদ্র ও মাঝারি অনেক শিল্প সামান্য প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ এবং স্বল্প পুঁজি সম্বল করে শুরু করা যায়। অতএব শুধু চাকরি নয়, স্বনিযুক্তির ক্ষমতার বিচারেও এই শিল্পক্ষেত্রের জুড়ি ভারতে অন্তত নেই। দুনিয়ার সঙ্গে দ্রুত বদলে যাচ্ছে মানুষের চাহিদা। চাহিদাই শিল্প-ব্যবসার প্রাণ। সুতরাং বদলে যাওয়া পৃথিবীর সঙ্গে তাল মেলাতে শিল্পকেও উৎপাদনে নানা বৈচিত্র আনতে হয়। এমএসএমই-র প্রোডাক্ট ডাইভারসিফিকেশন যোগ্যতা বেশি। সামান্য সংস্কারের ঝুঁকি নিয়ে তারা বাঁক বদলও করতে পারে।
ন্যাশনাল স্যাম্পেল সার্ভের এই বিষয়ক সর্বশেষ (২০১৫-১৬) রিপোর্ট উদ্ধৃত করে এমএসএমই মন্ত্রক জানাচ্ছে, শহর ও গ্রাম মিলিয়ে এমএসএমই প্রত্যক্ষভাবে ১১ কোটি ১০ লক্ষ পরিবারের অন্নসংস্থানের ব্যবস্থা করেছে। ম্যানুফ্যাকচারিং, ট্রেড, ইলেক্ট্রিসিটি এবং নানা ধরনের সার্ভিস বা পরিষেবা ক্ষেত্রে মাইক্রো, স্মল ও মিডিয়াম মিলিয়ে মোট সংস্থা ৬ কোটি ৩৩ লক্ষ ৮৮ হাজার। ব্যাপক লিঙ্গবৈষম্যের জন্য ভারতের দুর্নাম সুবিদিত। সেখানেও দেখা যাচ্ছে, এমএসএমই-র মালিকানায় মহিলাদের উপস্থিতি ২০.৩৭ শতাংশ। ভোট এলেই সব সরকার শিল্পায়নের ধুয়ো তুলে বাজার মাত করে। এ আমাদের কয়েক দশকের অভিজ্ঞতা। কিন্তু আমরা পরিতাপের সঙ্গে লক্ষ করেছি যে, গর্জনের ছিটেফোঁটাও বর্ষণ হয় না। জুমলাবাজি জলের মতো পরিষ্কার হয়ে যাওয়ায়, ইদানীং বৃহৎ শিল্পস্থাপনকে আর শিল্পায়নের সমার্থক বলে ধরা হচ্ছে না। কী কেন্দ্র, কী রাজ্যে রাজ্যে সরকারগুলি জোর দিচ্ছে এমএসএমই ইউনিট বৃদ্ধির উপর। তারা বলছে, কৃষি থেকে শিল্প-অর্থনীতিতে উত্তরণের এটাই সর্বোত্তম পথ। দেরিতে হলেও এই উপলব্ধির বাস্তবতা ১৩৫ কোটি মানুষের অর্থনীতির পক্ষে স্বস্তিদায়ক।
তবে সবচেয়ে অস্বস্তির কারণ উদ্ভূত করোনা পরিস্থিতি। টানা দু’মাসের লকডাউনে এই শিল্প-বাণিজ্য ক্ষেত্র ভয়ানকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এটাকে যে-কোনও উপায়ে বাঁচানোই রাষ্ট্রের মন্ত্র হওয়া উচিত। মোদি সরকার অবশ্য তাদের জন্য সাড়ে তিন লক্ষ কোটি টাকার ঋণদান প্রকল্প ঘোষণা করে দাবি করছে যে, এর মাধ্যমেই পুনর্জীবন লাভ করবে এমএসএমই। যদিও কংগ্রেস, তৃণমূল কংগ্রেস প্রভৃতি বিরোধী দলগুলির বক্তব্য, সরকার মানুষকে বোকা বানাতে চাইছে। প্রথম সারির একাধিক অর্থনীতিবিদেরও মত তাই। সত্যিই তো, ঋণগ্রহণের একটি পরিস্থিতি থাকে। ক’টি এমএসএমই ইউনিটের পরিস্থিতি আজ ঋণগ্রহণের পক্ষে অনুকূল? সে তো কঠিন গবেষণার বিষয়। সরকারের এই তথাকথিত স্টিমুলাস পেয়ে এমএসএমই নতুন করে ঋণের জালে ফাঁসবে না তো? এখন নতুন করে ফাঁসলে মৃত্যু ভিন্ন আর কেউই শিয়রে অপেক্ষা করবে না। বণিকসভা সিআইআইয়ের একটি সমীক্ষা রিপোর্ট বলছে, এমএসএমই-র মোট পাওনার ৩২ শতাংশের বেশি আটকে আছে সরকারের ঘরে—বিভিন্ন সরকারি বিভাগ এবং রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলির কাছে। বিক্ষিপ্তভাবে ৪৫০টি সংস্থার উপর সমীক্ষায় ধরা পড়েছে: তাদের মোট প্রাপ্যের পরিমাণ ১৮১৯ কোটি টাকা। তার মধ্যে ১৭০৯ কোটি টাকা তারা পাবে সরকারের কাছে! সার্বিক চিত্রটি আরও কত খারাপ সম্ভবত কেউ জানেন না। সরকারের উচিত, এমএসএমই’র সমস্ত ন্যায্য পাওনা অবিলম্বে মিটিয়ে দেওয়া। ঋণ, খয়রাতির প্রসঙ্গ তার পরে। তাদের জিএসটি মকুবের দাবিটিও আজকের অস্বাভাবিক পরিস্থিতিতে অন্যায্য নয়। মোদি সরকার সেটাও বিবেচনা করুক সহানুভূতির সঙ্গে। দেশের স্বার্থেই এটি জরুরি। কারণ এমএসএমই মাথা তুলতে ব্যর্থ হওয়ার সরলার্থ হল, দেশের অর্থনীতিরও অপমৃত্যু।
20th  May, 2020
আশার আলো

করোনার দাপটে যখন বিশ্বজুড়ে মন্দা শুরু হয়েছে, চাকরি যাচ্ছে কোটি কোটি মানুষের, তখন এই রাজ্যের জন্য সুখবর বয়ে এনেছে মোদি সরকারের দেওয়া এক তথ্য। কেন্দ্র জানিয়েছে, গত এক বছরে রাজ্যে চাকরির বাজার বেড়েছে। চাকরি পেয়েছেন প্রায় পৌনে তিন লক্ষ মানুষ।
বিশদ

সবুজায়ন সংস্কৃতি

 পশ্চিমবঙ্গের উপর দিয়ে বিধ্বংসী ঝড় বয়ে যাওয়া নতুন কিছু নয়। কিন্তু উম-পুন যে ধাক্কা দিয়ে গিয়েছে, কোনও সংশয় নেই, কলকাতার ইতিহাসে তার বিশেষ উল্লেখ থেকে যাবে। কারণ, স্মরণকালের মধ্যে কলকাতাকে এইভাবে আহত করেনি প্রকৃতির অন্য কোনও খেয়াল।
বিশদ

01st  June, 2020
দুর্দিনে ভরসা সেই কৃষি

ভারতীয় অর্থনীতির উপর করোনা আক্রমণের প্রভাব যে বিরাট হতে চলেছে, তা নিয়ে সংশয়ের অবকাশ নেই। তবে এখনও পর্যন্ত যতটুকু আমরা জানতে পারছি তা বিক্ষিপ্ত কিছু তথ্য এবং তার বেশিরভাগটাই অনুমান বা আশঙ্কা।
বিশদ

31st  May, 2020
মমতার আশঙ্কাই সত্যি

 করোনা সঙ্কট মোকাবিলায় কেন্দ্রীয় সরকারের ধারাবাহিক ব্যর্থতার মাশুল দিতে হচ্ছে রাজ্যকে। পূর্ব প্রস্তুতি ছাড়া লকডাউন ঘোষণার ফল ভুগতে হচ্ছে পরিযায়ী শ্রমিকদের। এটাই বাস্তব সত্য। তাঁদের নিয়ে কেন্দ্রের যে কোনওরকম সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ছিল না, তা ইতিমধ্যে স্পষ্ট। প্রশ্ন হল, দেশবাসীর সুরক্ষায় সতর্ক প্রহরীর মতো দাঁড়িয়ে দেশের শাসক রাজধর্ম কতটা পালন করছে? বিশদ

30th  May, 2020
খামখেয়ালি ট্রেন

 মানুষ শোকে কাতর হয়। কিন্তু শোক যখন বিরাট বিপুল—জানা হয়ে গিয়েছে যে উপর্যুপরি শোকটাই ভবিতব্য—মানুষ সেই শোকে পাথর হয়ে যায়। ঠিক এই নিয়মেই খবরের কাগজের ভিতরের পাতায় স্বাভাবিক জায়গা খুঁজে নিয়েছে ‘আমরিকায় ভাইরাসের বলি লক্ষ, বিশ্বজুড়ে আক্রান্তের সংখ্যা ৫৭ লক্ষ ছাড়াল’-র মতো বিরটা খবরটি।
বিশদ

29th  May, 2020
বিপদ পিছু ছাড়েনি,
সতর্কতা জরুরি

দু’মাস পেরিয়ে গিয়েছে, অথচ করোনা নিয়ে আতঙ্ক কেটে যাওয়ার কোনও লক্ষণ নেই! বরং এই মারণ ভাইরাসের থাবায় আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। কী দেশে, কী রাজ্যে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আরও বেশ কিছুদিন এই ভাইরাসের লালচোখ দেখতে হবে। বিশদ

28th  May, 2020
সমন্বয়ের এতটা অভাব! 

জয় যেখানে চূড়ান্ত লক্ষ্য, সেটা একটা গেম, বা খেলা। সেই হিসেবে যুদ্ধ হল সবচেয়ে বড় খেলা। যুদ্ধে জরুরি সৈন্যসহ লোকবল এবং কৌশল। জয়-পরাজয় নির্ধারিত হয় সেরা কৌশলের দ্বারা। কৌশল নির্ধারণ করতে হয় প্রতিপক্ষ কে এবং কেমন তার শক্তি ও কৌশল ইত্যাদি দেখে।   বিশদ

27th  May, 2020
বিপদকালেও চীনের আগ্রাসন! 

ভারত বরাবরই শান্তি ও সৌভ্রাতৃত্বের আদর্শে বিশ্বাসী। কিন্তু তার প্রতিবেশী এমন দু’টি রাষ্ট্র রয়েছে, যারা সে পথে হাঁটে না। চীন ও পাকিস্তান। কখনও সীমান্ত দিয়ে সেনা ঢুকিয়ে দখলদারির চেষ্টা, কখনও বা জঙ্গিহানায় মদত জুগিয়ে ভারত সরকারকে ব্যতিব্যস্ত করে রাখতে চায় তারা।   বিশদ

26th  May, 2020
আর একটু ধৈর্য 

প্রবাদ যে কতটা সত্য বহন করে, তা পশ্চিমবঙ্গকে হাড়ে হাড়ে টের পাইয়ে দিল ২০২০। এ বছরটা শুরুই হয়েছে যেন বিপর্যয়কে সঙ্গী করে। অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যে পড়েছে দেশ। সাড়ে তিন বছরেও ‘কারেকশন’ হয়নি।  বিশদ

25th  May, 2020
এবার কেন্দ্রের পালা

প্রাকৃতিক বিপর্যয় পশ্চিমবঙ্গের ফি বছরের সঙ্গী। কোনও বছর বন্যা, তো পরের বছর বিধ্বংসী ঝড়। কোনও বছর খরা, তো পরের বছর পাহাড়ে ধস। এছাড়া নদীতে ব্যাপক ভাঙন, সুন্দরবন অঞ্চলে মাইলের পর মাইল নদীবাঁধ ভেঙে যাওয়া, লোনাজল ঢুকে গিয়ে কৃষিজমি নষ্ট হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যাগুলি আছেই।
বিশদ

24th  May, 2020
দুর্যোগ শেষে অগ্রিম, লক্ষ কোটি
ক্ষতির হিসেব মিলবে তো?

 মারণ ঝড়ের ধ্বংসলীলায় বিধ্বস্ত রাজ্যের লক্ষ লক্ষ মানুষ। মাথার উপর ছাদটুকুও নেই, শেষ সম্বলটুকু হারিয়ে নিঃস্ব অনেকেই। আকাশে আলো ফুটলেও নির্মম কঠিন এই পরিস্থিতিতে তাঁদের জীবনে কে দেবেন আলোর সন্ধান? বিশদ

23rd  May, 2020
 সবাই মিলে বিপর্যয়ের মোকাবিলা করতে হবে

পশ্চিমবঙ্গ নামের সুপ্রাচীন জনপদটি সুজলা সুফলা। সে আমাদের জন্য আশীর্বাদ। এর পিছনে রয়েছে এখানকার প্রকৃতির বৈশিষ্ট্য। নদীমাতৃক এই সভ্যতা বিপুল পরিমাণে ঋণী বঙ্গোপসাগরের কাছে। বঙ্গের নামাঙ্কিত এই উপসাগর আবার ভয়ঙ্কর খেয়ালি।
বিশদ

22nd  May, 2020
জোড়া বিপর্যয় মোকাবিলার কঠিন চ্যালেঞ্জ

 বিপদ একা আসে না। বিপদের পিছু পিছু আসে অন্য বিপদ। একে করোনা সঙ্কট, তারমধ্যেই ধেয়ে এল এক ভয়ঙ্কর প্রাকৃতিক দুর্যোগ উম-পুন। সুপার সাইক্লোন। এমন জোড়া ধাক্কাই সামলাতে হচ্ছে বাংলাকে। বিশদ

21st  May, 2020
বেসরকারিকরণ কি ত্রাণের
প্যাকেজ হতে পারে?

 বিপদের দিনে বোঝা যায় কে বন্ধু আর কে শত্রু। প্রকাশ্যে আসে দেশের সরকারের ভূমিকা। করোনার বিপদ মোদি সরকারের কাছে কিছুটা যেন সাপে বর হয়েই দাঁড়িয়েছে। তাদের সাম্প্রতিক কিছু কাজকর্মে সেটাই ক্রমশ স্পষ্ট হচ্ছে। বিশদ

19th  May, 2020
মানবিক মমতা

 ২০ মে, ২০১১। পাল্টে গেল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারি পরিচয়। ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের অবিসংবাদিত বিরোধী নেত্রী। হয়ে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী। বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে তিনিই প্রথম মহিলা।
বিশদ

18th  May, 2020
এখনও সময় আছে

ভারত বিপুল জনসংখ্যার এক গরিব দেশ। বিকেন্দ্রীকরণের নীতি ছাড়াই দেশের সামান্য কয়েকটি পকেটে কিছু বড় শিল্প তৈরি হয়েছে। হাতে গোনা কয়েকটি মহানগরকে কেন্দ্র করে ঘটেছে বাণিজ্য ও অর্থনীতির সীমিত বিকাশ।
বিশদ

17th  May, 2020
একনজরে
 মাদ্রিদ, ১ জুন: করোনার ধাক্কা সামলে স্প্যানিশ লিগের পরিবর্তিত সূচি ঘোষণা করল লিগ কমিটি। ১১ জুন সেভিয়া ডার্বি দিয়ে বন্ধ হওয়া লিগ শুরু হবে। ঘরের মাঠে সেভিয়া মুখোমুখি হবে রিয়াল বেতিসের। ১৩ জুন মাঠে নামবে গতবারের চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা। ...

সংবাদদাতা, দিনহাটা: দিনহাটা মহকুমার বিভিন্ন এলাকায় করোনা আক্রান্তের হদিশ মিলতেই শহরে লকডাউনকে আঁটোসাঁটো করল দিনহাটা পুর প্রশাসন। করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে সোমবার থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য শহরে বন্ধ করে দেওয়া হল অটো, টোটো ও বাইক চলাচল।  ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, নয়াদিল্লি, ১ জুন: এবার চলবে শতাব্দী এক্সপ্রেসও। শীঘ্রই শুরু হবে টিকিট বুকিং। পাশাপাশি অত্যধিক চাহিদা থাকায় বাছাই করা কিছু রুটে শুরু হতে চলেছে ...

ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে যেসব সংস্থার শেয়ার গতকাল লেনদেন হয়েছে সেগুলির কয়েকটির বাজার বন্ধকালীন দর নীচে দেওয়া হল।  ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যার্থীরা কোনও বৃত্তিমূলক পরীক্ষার ভালো ফল করবে। বিবাহার্থীদের এখন ভালো সময়। ভাই ও বোনদের কারও ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯৪৭: লর্ড মাউন্টব্যাটেনের ভারতকে দ্বিখণ্ড করার পরিকল্পনা মেনে নিল কংগ্রেস ও মুসলিম লিগ
১৯৬৫ - অস্ট্রেলীয় প্রাক্তন ক্রিকেটার মার্ক ওয়ার জন্ম।
১৯৭৫ - বিশিষ্ট পদার্থ বিজ্ঞানী দেবেন্দ্র মোহন বসুর মৃত্যু
১৯৮৭: বলিউড অভিনেত্রী সোনাক্ষি সিনহার জন্ম
১৯৮৮: অভিনেতা ও নির্দেশক রাজ কাপুরের মৃত্যু
২০১১: গায়ক অমৃক সিং আরোরার মৃত্যু
২০১১: বিশিষ্ট সংবাদ পাঠক তথা আবৃত্তিকার তথা বাচিক শিল্পী দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৪.৫২ টাকা ৭৬.২৩ টাকা
পাউন্ড ৯১.৭৩ টাকা ৯৫.০২ টাকা
ইউরো ৮২.৩৮ টাকা ৮৫.৪৫ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪১,৮৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৯,৭৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪০,৩৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
22nd  March, 2020

দিন পঞ্জিকা

১৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৭, ২ জুন ২০২০, মঙ্গলবার, একাদশী ১৭/৫৪ দিবা ১২/৫। চিত্রা নক্ষত্র ৪৪/৫৮ রাত্রি ১০/৫৫। সূর্যোদয় ৪/৫৫/২৮, সূর্যাস্ত ৬/১৩/৪৪। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৪ মধ্যে পুনঃ ৯/২১ গতে ১২/০ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৩ গতে ৪/২৬ মধ্যে। রাত্রি ৬/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৫ গতে ২/৪ মধ্যে। বারবেলা ৬/৩৬ গতে ৮/১৫ মধ্যে পুনঃ ১/১৪ গতে ২/৫৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৩৪ গতে ৮/৫৪ মধ্যে।
 ১৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৭, ২ জুন ২০২০, মঙ্গলবার, একাদশী দিবা ৯/৪৬। চিত্রা নক্ষত্র রাত্রি ৯/২১। সূর্যোদয় ৪/৫৬, সূর্যাস্ত ৬/১৫। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৬ মধ্যে ও ৯/২৪ গতে ১২/৪ মধ্যে ও ৩/৩৮ গতে ৪/৩২ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/২ মধ্যে ও ১১/৫৮ গতে ২/৬ মধ্যে। বারবেলা ৬/৩৬ গতে ৮/১৬ মধ্যে ও ১/১৫ গতে ২/৫৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৩৫ গতে ৮/৫৫ মধ্যে।
৯ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: বিদ্যার্থীরা কোনও বৃত্তিমূলক পরীক্ষার ভালো ফল করবে। বৃষ: কর্মক্ষেত্রে স্বীকৃতি লাভ। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৯৪৭: লর্ড মাউন্টব্যাটেনের ভারতকে দ্বিখণ্ড করার পরিকল্পনা মেনে নিল কংগ্রেস ...বিশদ

07:03:20 PM

জি-৭:মোদিকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প
 জি-৭:মোদিকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্পআমেরিকায় অনুষ্ঠিত আসন্ন জি-৭ সামিটে যোগ দেওয়ার ...বিশদ

09:40:06 PM

গুজরাতে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত ৪১৫, মৃত ২৯ 
গুজরাতে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছে ৪১৫ ...বিশদ

09:03:40 PM

মহারাষ্ট্রে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত ২২৮৭, মৃত ১০৩ 
মহারাষ্ট্রে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছে ২২৮৭জন। ...বিশদ

08:57:33 PM

রাজ্যে করোনায় আক্রান্ত আরও ৩৯৬
রাজ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩৯৬ জনের শরীরে মিলল করোনা ...বিশদ

07:49:50 PM