বিদ্যার্থীরা কোনও বৃত্তিমূলক পরীক্ষার ভালো ফল করবে। বিবাহার্থীদের এখন ভালো সময়। ভাই ও বোনদের কারও ... বিশদ
গোটা ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছে বিদেশ মন্ত্রক। ভবিষ্যতে যাতে পাক দূতাবাসের কোনও কর্মী এধরনের কাজে যুক্ত না থাকে, তাও নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে হাইকমিশনের শীর্ষ কর্তাদের। প্রশাসন সূত্রে খবর, আবিদ ও তাহির পাক দূতাবাসের ভিসা বিভাগে কর্মরত ছিলেন। তবে এই পরিচয়ের আড়ালে পাকিস্তানি গুপ্তচর সংস্থা আইএসআইয়ের হয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনীর গোপন তথ্য হাতানোর চেষ্টা চালাচ্ছিলেন তাঁরা। এর জন্য ভুয়ো পরিচয়পত্র দেখিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতেন আবিদ ও তাহির। গোপন সূত্রে তাঁদের গতিবিধির খবর পান সেনার গোয়েন্দারা। তারপরই ওই দুই আধিকারিকের উপর নজরদারি শুরু হয়। রবিবার করোলবাগে এক ব্যক্তির কাছ থেকে সেনা সম্পর্কিত বেশ কিছু নথি আনতে গিয়েছিলেন ওই দুই আধিকারিক। সেখানে ওঁত পেতে বসেছিলেন গোয়েন্দারা। পাক হাইকমিশনের গাড়ি করে তারা সেখানে পৌঁছতেই স্পেশ্যাল সেল এবং সেনাবাহিনীর গোয়েন্দা আধিকারিকরা তাঁদের আটক করে। নিজেদের পরিচয় গোপন করতে ভুয়ো আধার কার্ডও দেখান আবিদ। পরে জেরায় আইএসআই যোগের কথা স্বীকার করে নেন ওই দুই পাক চর। তাদের কাছ থেকে আইফোন, ১৫ হাজার টাকা এবং বেশ কিছু নথি বাজেয়াপ্ত করেছেন আধিকারিকরা। ফোন ও নথি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সেই সঙ্গে, এই চক্রে ভারত ও পাকিস্তানের আর কে কে যুক্ত রয়েছে, তাও জানার চেষ্টা করছেন আধিকারিকরা। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদের গাড়ির চালক জাভেদকে আটক করেছে পুলিস। সেও পাকিস্তানি বলে জানা গিয়েছে।