কর্মপ্রার্থীদের কোনও সুখবর আসতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। গুপ্ত শত্রু থেকে সাবধান। নতুন কোনও প্রকল্পের ... বিশদ
মঙ্গলবারের ম্যাচে মেসি ছাড়া বার্সার বাকি চার গোলদাতা হলেন আনসু ফাতি, ফেলিপে কুতিনহো, পেড্রি ও ওসুমানে ডেম্বেলে। বড় জয় দিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ অভিযান শুরু করলেও, জেরার্ড পিকের লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়াটা চিন্তায় রাখল কোচ রোনাল্ড কোম্যানকে। প্রতিযোগিতায় পরের ম্যাচেই বার্সেলোনা মুখোমুখি হবে জুভেন্তাসের। সেই ম্যাচে অভিজ্ঞ ডিফেন্ডারটিকে ছাড়াই দল সাজাতে হবে বার্সা কোচকে।
শনিবার মর্যাদার এল ক্লাসিকো। তার আগে জয়ের সরণীতে ফিরতে মরিয়া ছিল বার্সেলোনা। উল্লেখ্য, গত ম্যাচে গেতাফের কাছে হেরেছিল রোনাল্ড কোম্যানের দল। সেই ধাক্কা কাটিয়ে উঠে ফেরেঙ্কভারোসকে খড়কুটোর মতো উড়িয়ে দিলেন মেসিরা। ছন্দহীন গ্রিজম্যানকে বাইরে রেখে এদিন দল সাজিয়ে ছিলেন কোম্যান। আক্রমণভাগে মেসির সঙ্গী ছিলেন আনসু ফাতি ও ডেম্বেলে। ম্যাচের ২৭ মিনিটে প্রতিপক্ষ বক্সে লিও মেসিকে ফাউল করা হলে, পেনাল্টি পায় বার্সা। যা থেকে লক্ষ্যভেদে ভুল হয়নি আর্জেন্তাইন মহাতারকাটির (১-০)। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে এটি তাঁর ১১৬তম গোল। এরপর ব্যবধান বাড়ান ফাতি (২-০)। যত দিন গড়াচ্ছে, ততই নিজেকে বিকশিত করছেন এই তরুণ স্প্যানিশ ফুটবলারটি। স্কোরশিটে নাম তোলার পাশাপাশি ৫২ মিনিটে কুতিনহোকে দিয়ে গোল করান তিনি (৩-০)।
তিন গোলে এগিয়ে যাওয়ার পরেও বক্সের মধ্যে ফাউল করে লাল কার্ড দেখেন পিকে। পেনাল্টি পায় ফেরেঙ্কভারোস। যা থেকে ব্যবধান কমান ইহোর খারাতিন (৩-১)। একজন কম নিয়েও দমে যায়নি বার্সেলোনা। বরং আরও বেশি আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলতে শুরু করে তারা। যার ফল মেলে ৮২ মিনিটে। ডেম্বেলের পাস থেরে গোল পান পেড্রি (৪-১)। শেষ লগ্নে লিও মেসির বাড়ানো পাস থেকে প্রতিপক্ষ কফিনে শেষ পেরেকটি পোঁতেন ডেম্বেলে (৫-১)।
গ্রুপের অপর ম্যাচে ডায়নামো কিয়েভকে ২-০ গোলে হারাল জুভেন্তাস। ম্যাচে জোড়া গোল আলভারো মোরাতার। করোনায় আক্রান্ত হওয়ায় এই ম্যাচে দলে ছিলেন না ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো।