কর্মপ্রার্থীদের কোনও সুখবর আসতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। গুপ্ত শত্রু থেকে সাবধান। নতুন কোনও প্রকল্পের ... বিশদ
মঙ্গলবার দিল্লি ক্যাপিটালসের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামবে কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব। এই ম্যাচেও জয়ের ধারা বজায় রাখতে মরিয়া মায়াঙ্ক আগরওয়ালরা। যদিও ধারে ও ভারে দিল্লি অনেকটাই এগিয়ে। ৯ ম্যাচে ১৪ পয়েন্ট পেয়ে তালিকার শীর্ষে রাজধানীর ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। বিরাট কোনও অঘটন না ঘটলে তারা প্লে-অফে নিশ্চিত। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, পাঞ্জাব ছন্দে ফিরলেও এই ম্যাচে কিছুটা এগিয়ে থেকে শুরু করবে শ্রেয়াস আয়াররা। ভারতীয় ক্রিকেটের গব্বর শিখর ধাওয়ান শেষ ম্যাচে শতরান পেয়েছেন। উল্লেখ্য, আইপিএলে এটাই তাঁর প্রথম সেঞ্চুরি। ছন্দে রয়েছেন ক্যাপ্টেন শ্রেয়াসও। তবে গত দু’টি ম্যাচে কাঙ্ক্ষিত পারফরম্যান্স মেলে ধরতে ব্যর্থ পৃথ্বী সাউ। জানা গিয়েছে, অজিঙ্কা রাহানের পরিবর্তে পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে দলে ফিরতে পারেন ঋষভ পন্থ। এই তরুণ ব্যাটসম্যানটি খেললে মিডল অর্ডারে অনেকটাই ভরসা পাবে দিল্লি। অলরাউন্ডার মার্কাস স্টোইনিস ব্যাটে-বলে পারফর্ম করছেন। বোলিংয়েও কাগিসো রাবাডা ১৯টি উইকেট নিয়ে এই মুহুর্তে বেগুনি টুপির দৌড়ে শীর্ষে রয়েছেন। তাকে যোগ্য সঙ্গত করছেন অ্যানরিখ নর্টজে। গতির বিস্ফোরণে প্রতিপক্ষ ব্যাটসম্যানদের ডাগ-আউটে ফেরানোই তাঁর প্রথম ও প্রধান লক্ষ্য। পাশাপাশি চোট কাটিয়ে ফিরে অফ স্পিনার রবিচন্দ্রন অশ্বিনও প্রতি ম্যাচে নিয়ম করে উইকেট তুলে নিচ্ছেন।
অপরদিকে ক্রিস গেইল দলে ফেরার পর থেকেই জয়ের পথে ফিরেছে পাঞ্জাব। বয়স হলেও এই ক্যারিবিয়ান হিটারটির ব্যাটে এতটুকু মরচে পড়েনি। মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় সুপার ওভারের প্রথম বলেই ছক্কা হাঁকিয়ে দলকে জয়ের পথ গড়ে দেন গেইল। অধিনায়ক লোকেশ রাহুল ইতিমধ্যেই ৫২৫ রান করে ফেলেছেন। প্রতিটি ম্যাচেই দলকে ভরসা জুগিয়ে চলেছেন তিনি। মায়াঙ্ক আগরওয়ালও খুব একটা পিছিয়ে নেই। তবে অস্ট্রেলিয়ান অল-রাউন্ডার গ্লেন ম্যাক্সওয়েল এখনও পর্যন্ত প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেননি। তাই তাঁকে নিয়ে ভাবার সময় এসেছে। পাঞ্জাবের বোলিং অবশ্যই নির্ভরশীল মহম্মদ সামির উপর। চলতি প্রতিযোগিতায় তাঁর উইকেট সংখ্যা ১৪। তরুণ পেসার অর্শদীপ সিং, স্পিনার রবি বিষ্ণোইও আলো ছড়াচ্ছেন। সামির সঙ্গে তাঁরাও জ্বলে উঠলে কঠিন হবে শিখর ধাওয়ানদের চ্যালেঞ্জ।