প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। তবে তা বাস্তবায়িত হওয়াতে সমস্যা আছে। লোহা ও ... বিশদ
করোনা ভাইরাসে রীতিমতো বিধ্বস্ত গোটা বিশ্ব। ইতালি জুড়ে যে মৃত্যু মিছিল চলছে তা রীতিমতো আতঙ্কিত করে তুলেছে গোটা বিশ্বকে। একই দৃশ্য দেখা গিয়েছে স্পেনেও। আমেরিকা, ইউরোপও হাঁটছে সেই পথে। এর থেকে বাঁচার রাস্তা খুঁজে চলেছেন বিশ্বের তাবড় তাবড় বিজ্ঞানী এবং চিকিৎসকরা। করোনার প্রভাব খুব বেশি পড়েছিল বিশ্ব ফুটবলেও। অনেক তারকাই আক্রান্ত হয়েছিলেন। বিশেষ করে জুভেন্তাসের উপর অনেকটাই প্রভাব ফেলেছিল এই মারণ রোগ। গত শনিবারই আর্জেন্তাইন তারকা ফুটবলার জানিয়েছিলেন, জুভেন্তাসের তিনজন প্লেয়ার করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত। তাঁদের মধ্যে তিনিই একজন। এ ছাড়া এই তালিকায় নাম ছিল ড্যানিয়েল রুগানি ও ব্লেইস মাতৌদির। প্রাথমিকভাবে যাঁদের মধ্যে কোনও উপসর্গ ছিল না। আক্রান্ত হয়েছিলেন ডায়বালার বান্ধবী ওরিয়ানা সাবাতিনিও।
শুক্রবার জুভেন্টাসের ওয়েবসাইটে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় ডায়বালা বলেছেন, ‘আমি এখন অনেকটাই ভালো বোধ করছি। করোনা বেশ ভয়ঙ্করভাবেই আমায় গ্রাস করেছিল। বিশেষ করে দু’দিন তো খুব কঠিন সময় গিয়েছে। আজ অনেকটাই সুস্থ বোধ করছি। দুর্বলতাও নেই। আগের থেকে অনেক ভালোভাবে নড়াচড়াও করতে পারছি।’
করোনার আক্রমণের কয়েকটা দিনের ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা অনুরাগীদের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন আর্জেন্তাইন তারকাটি। তিনি জানিয়েছেন, ‘শুকনো কাশি, জ্বরের সঙ্গে মাথাব্যথাও ছিল। কেমন একটা ঘোরের মধ্যে কেটেছে সেই সময়টা। অল্পতেই হাঁফিয়ে উঠতাম। পাঁচ মিনিট মুভমেন্ট করার পর শ্বাস নিতে কষ্ট হত। তখন হাঁটাচলা তো দূর অস্ত, নড়তেও পারতাম না। তাই চুপচাপ বসে থাকতে বাধ্য হতাম। তবে এখন আমি চলাফেরা করতে পারছি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেই অনুশীলন নামব।’ করোনার আক্রমণ কাটিয়ে সুস্থ হয়ে ফেরায় ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ডায়বালা। এখন তাঁর সময় কাটছে টিভি দেখে। কখনও কখনও মুঠোফোনে নিজের গোলের ভিডিও দেখছেন তিনি।