কর্মপ্রার্থীদের কোনও চুক্তিবদ্ধ কাজে যুক্ত হবার যোগ আছে। ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে। বিবাহের যোগাযোগ ... বিশদ
দীপেন্দু বললেন,‘এই দলে সাতজন বাঙালি ফুটবলার আছে। ট্রফি জেতার মুহূর্তে এটাই আমাকে বেশি তৃপ্তি দিয়েছে। চাংটের পাশে দারুণ খেলেছে তীর্থঙ্কর। প্রসেনজিৎ পাল, হীরা মণ্ডল ও প্রিয়ান্ত সিং প্রতিপক্ষের প্রবল জনসমর্থনের মুখে মাঠে দলকে গাইড করেছে। ওদের দুই বিদেশির উইং প্লে চোখ টেনেছিল প্রথম দুটি ম্যাচে। ফাইনালে হীরার পাশে সফিউলও ভালো খেলায় ওই বিদেশিরা ভয়ঙ্কর হতে পারেনি।’ পাঁচ মিনিটে সুজয় দত্তের পাস থেকে চাংটে গতিতে প্রতিপক্ষের দুই খেলোয়াড়কে গতিতে টপকে প্রথম গোলটি করেন (১-০)। ৬৫ মিনিটে হিয়ালয়ান এফসি সমতায় ফেরে (১-১)। ৭৫ মিনিটে তীর্থঙ্করের ফ্রি-কিকে থেকে বল পেয়ে চমৎকার ভলিতে জয়সূচক গোল করেন চাংটে (২-১)। কলকাতার অপর দুই প্রধান চলতি মরশুমে ট্রফি জিততে পারবে কিনা, তা ভবিয্যতই বলবে। তবে আই লিগের আগে শহরে একটি ট্রফি এল। যা উৎসাহিত করতে পারে দুই প্রধানের স্থানীয় ফুটবলারদের।