কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ও মানসিক কষ্ট। দূর ভ্রমণের সুযোগ। অর্থপ্রাপ্তির যোগ। যে কোনও শুভকর্মের ... বিশদ
তবে পুজো থাকায় এবারও স্বামীর শপথ অনুষ্ঠান সরাসরি দেখা হল না মন্ত্রীর ঘরণী সুদেষ্ণা ঘটকের। স্বামীর কাছে তাঁর দাবি, তিনি যেন জেলায় একটি মেডিক্যাল কলেজ গড়ার উদ্যোগ নেন। এছাড়া আইটি সেক্টরের উন্নয়ন করে আসানসোলবাসীর কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেন।
এবার ভোটের আগে পর্যন্ত তিনি আইন ও বিচার ব্যবস্থার পাশাপাশি শ্রমদপ্তরের দায়িত্ব সামলেছেন। নিজে আইনজীবী মলয়বাবুর কাছেই ফের আইন দপ্তরের ভার দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শ্রমদপ্তরের বদলে পূর্তদপ্তরের দায়িত্ব তাঁর হাতে তুলে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। জেলাবাসীর আশা, মলয়বাবু জেলার উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা নেবেন।
এদিন মন্ত্রিত্ব পেয়েই পূর্তদপ্তরে গিয়ে নিজের দায়িত্ব বুঝে নেন মলয়বাবু। অফিসারদের সঙ্গে একদফা আলোচনা সেরে নেন। কাল, বুধবার নতুন মন্ত্রীকে প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে বর্তমান কর্মকাণ্ড একনজরে দেখাবেন দপ্তরের আধিকারিকরা। তারপরই প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নিয়ে কাজ করবেন বলে মন্ত্রী জানিয়েছেন। মলয়বাবু বলেন, মুখ্যমন্ত্রী আমার উপর আস্থা রেখেছেন। এবারও সেই আস্থার মর্যাদা দেওয়ার চেষ্টা করব।