অতি সত্যকথনের জন্য শত্রু বৃদ্ধি। বিদেশে গবেষণা বা কাজকর্মের সুযোগ হতে পারে। সপরিবারে দূরভ্রমণের যোগ। ... বিশদ
তাম্রলিপ্ত জনকল্যাণ সমিতির উদ্যোগে তমলুক শহরে হাসপাতাল মোড়ে ক্ষুদিরামের মূর্তিতে মালা দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। তমলুক পুরবোর্ডের প্রশাসক রবীন্দ্রনাথ সেন সহ পুরসভার একাধিক কো-অর্ডিনেটর এদিন সকালে শহরের ওই দুই জায়গায় শহিদের মূর্তিতে মাল্যদান করে শ্রদ্ধা জানান। ‘শহিদ ক্ষুদিরাম বসু ১২৫তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন কমিটি’ এবং এসইউসির ছাত্র, যুব ও মহিলা সংগঠনের যৌথ উদ্যোগে হাসপাতাল মোড়ে ক্ষুদিরামের মূর্তিতে মালা দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। ওই এলাকায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হয়েছিল। মেচেদা কালচারাল অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে মেচেদায় বিপ্লবীর প্রতিকৃতিতে মাল্যদান, আলোচনাসভা ও দুঃস্থ ছাত্রছাত্রীদের পাঠ্যসামগ্রী দেওয়া হয়। পাঁশকুড়া, কোলাঘাট, মহিষাদল, ভোগপুর সহ জেলার বিভিন্ন প্রান্তে শহিদ ক্ষুদিরাম বসুর জন্মদিন যথাযথ মর্যাদার সঙ্গে পালিত হয়েছে।
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলাতেও এদিন যথাযোগ্য মর্যাদা ও শ্রদ্ধার সঙ্গে শহিদ ক্ষুদিরাম বসুর জন্মদিবস পালন করা হয়। এদিন কেশপুরের মোহবনীতে শহিদ ক্ষুদিরামের জন্মভিটেই ব্লকের বিডিও দীপককুমার ঘোষ গিয়ে তাঁর মূর্তিতে মাল্যদান করেন। ক্ষুদিরামের স্মৃতি-বিজড়িত মেদিনীপুর শহরের হবিবপুরে তাঁর আবক্ষ মূর্তিতে এদিন বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে মালা দেওয়া হয়। এছাড়া জেলা প্রশাসনিক ভবনের সামনে ক্ষুদিরামের মূর্তিতে এদিন বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে মালা দেওয়া হয়। এদিন জেলার সর্বত্র তাঁর জন্মদিবস পালন করা হয়।
ঝাড়গ্রাম জেলাজুড়ে এদিন ক্ষুদিরামের জন্মদিবস পালন করা হয়। ঝাড়গ্রাম পুরসভার উদ্যোগে শহরে একটি বর্ণাঢ্য পদযাত্রা হয়। পদযাত্রা ছিলেন ঝাড়গ্রাম পুরসভার প্রশাসকমণ্ডলীর চেয়ারম্যান প্রশান্ত রায় সহ বিভিন্ন মানুষজন। পদযাত্রা শেষে শহরের জেলখানা মোড়ে ক্ষুদিরামের মূর্তিতে মাল্যদান করা হয়। ঝাড়গ্রাম শহরে এআইটিইউসির অফিসে ক্ষুদিরামের জন্মদিবস পালন করা হয়। ঝাড়গ্রামের খড়িকাশুলি গ্রামে ক্ষুদিরামের জন্মদিবস পালন করে স্কুলপডুয়ারা।