শরীর-স্বাস্থ্যের হঠাৎ অবনতি। উচ্চশিক্ষায় বাধা। সৃষ্টিশীল কাজে উন্নতি। পারিবারিক কলহ এড়িয়ে চলুন। জ্ঞাতি বিরোধ সম্পত্তি ... বিশদ
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, গত নভেম্বর মাস থেকে সংক্ষিপ্ত ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ শুরু হয়। জেলার সব ব্লকেই নতুন ভোটার তালিকায় নাম তোলা থেকে শুরু করে ভুল সংশোধন, স্থান পরিবর্তনের জন্য বহু আবেদন জমা পড়েছিল। ব্লকে ম্যানুয়ালি আবেদনের পাশাপাশি অনলাইনেও অনেক আবেদন জমা পড়ে। ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত এই সব আবেদন জমা নেওয়া হয়েছিল। ২৭ ফেব্রুয়ারি ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়। তাতে নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত যাঁরা আবেদন করেছিলেন, রাজ্যের অন্যান্য জেলার মতো এই জেলাতেও তাঁদের অত্যাধুনিক এপিক কার্ড দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এপ্রিল মাসের মধ্যেই এই কার্ড দিয়ে দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু, লকডাউনের কারণে সেই কাজ পিছিয়ে যায়। লকডাউন কিছুটা শিথিল হতে চলতি মাসে এই কার্ড দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিক বলেন, লক্ষাধিক নতুন ভোটার রয়েছেন। বিশেষত প্রথম ভোটার হিসেবে যুবক-যুবতীদের কাছে অত্যাধুনিক এই এপিক কার্ডের গুরুত্ব বেশি হওয়ার কথা।
নভেম্বর মাসের আগে যাঁরা ভোটার তালিকায় নাম তোলার জন্য আবেদন করেছিলেন, তাঁদের অবশ্য এই ধরনের কার্ড দেওয়া হয়নি। আগের মতোই তাঁদের পুরানো ভোটার কার্ড ইস্যু করা হয়েছে। চলতি বছরের প্রথম দিকে তাঁদের সেই কার্ড ইস্যু করা হয়েছে। ফেব্রুয়ারি মাসে ভোটার তালিকা প্রকাশিত হওয়ার পর যাঁরা নাম সংশোধনের জন্য আবেদন করেছেন, তাঁদের পিভিসি এপিক কার্ড দেওয়া হবে বলে প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে। লকডাউনের সময় ব্লকে ব্লকে ম্যানুয়ালি আবেদন জমা পড়েনি। তবে, অনলাইনে গত কয়েক মাসে বেশ কিছু আবেদন জমা পড়েছে। প্রত্যেককে এই কার্ড ইস্যু করা হবে। লকডাউনের কারণে এই কার্ড ইস্যু হতে কিছুটা সময় লাগবে। তবে সকলেই নতুন কার্ড পেয়ে যাবেন।