ব্যবসাসূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন থাকা ... বিশদ
স্থানীয় ও পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, শিলদা এলাকার মারুতি গাড়ির চালক চন্দন খিলারের স্ত্রী তনিমাদেবী ঝাড়গ্রাম জেলা হাসপাতালে ৪ ডিসেম্বর যমজ সন্তান প্রসব করেন। কিছুদিন পর বড় ছেলেটির জন্ডিস হয়। তাকে ঝাড়গ্রাম জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। হাসপাতালে ছ’দিন ভর্তি থাকার পর ছেড়ে দেওয়া হয়। বাড়িতে কিছুদিন থাকার পর সে ফের অসুস্থ হয়ে পড়ে। এরপর তার হার্টে ছিদ্র ধরা পড়ে। এদিন সকাল সাড়ে ৯টা নাগাদ চন্দনবাবুর বাড়িতে তিনজন বৃহন্নলা আসে। পরিবারের অভিযোগ, বারবার শিশু অসুস্থ বলে জানানো হলেও বৃহন্নলারা কারও কথা না শুনে বাড়িতে জোর করে ঢুকে দুই শিশুকে বের করে নাচাতে শুরু করে। তখনই বড় ছেলে সুমনের শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। পারিবারের লোকজন বৃহন্নলাদের সঙ্গে নিয়ে শিলদা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যায়। সেখান থেকে তাকে ঝাড়গ্রাম জেলা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে রেফার করা হয়। ঝাড়গ্রাম হাসপাতালে শিশুটিকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসক।
মৃত শিশুর বাবা চন্দন ও মা তনিমাদেবী বলেন, ওরা জোর করে নাচানোর কারণেই বাচ্চাটি মারা গিয়েছে। তিনজনের কড়া শাস্তি চাই। ঝাড়গ্রামের পুলিস সুপার অমিতকুমার ভরত রাঠোর বলেন, তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।