ব্যবসাসূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন থাকা ... বিশদ
প্রসঙ্গত, দিলীপ ঘোষ জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজের সুপার বা অধ্যক্ষ নন। এমনকী তিনি কোনও পদাধিকারীও নন। একটি মেডিক্যাল কলেজের সঙ্গে দিলীপবাবুর ‘যোগ্য নেতৃত্ব’-এর সম্পর্ক ঠিক কী, তা নিয়েও ধোঁয়াশা রয়েছে। রাজ্য সরকারের শীর্ষ সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর এমন কোনও চিঠি মুখ্যমন্ত্রী তথা রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পাননি। পায়নি স্বাস্থ্যভবনও। এমনকী দিলীপবাবুর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনিও এই জাতীয় চিঠি পাননি বলে প্রথমে জানান। পরে অবশ্য বিবৃতি দিয়ে চিঠির সত্যতা স্বীকার করেন। বলেন, তিনি এবং জলপাইগুড়ির সাংসদ ডাঃ জয়ন্ত রায় লোকসভায় এই জেলা হাসপাতালের উন্নতির জন্য সরব হয়েছিলেন। বিভিন্ন সময় কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কাছে একাধিকবার অনুরোধ করেছিলেন। এ বিষয়ে রাজ্যের স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেন, এমন চিঠির কথা শুনে আশ্চর্য হচ্ছি। মুখ্যমন্ত্রী কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর এই চিঠি পেলেন না, পেলেন বিজেপি’র রাজ্য সভাপতি? এই বিজেপি আবার সাংবিধানিক কাঠামো বজায় রেখে চলার কথা বলে? চিঠির বয়ানে দিলীপবাবুর ‘যোগ্য নেতৃত্ব’-এর কথাও বলা হয়েছে। দিলীপবাবু ওই কলেজের কে? এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধনের সঙ্গে বহুবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। তিনি ফোন ধরেননি।