সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
মালদহের জেলাশাসক তথা জেলা নির্বাচন আধিকারিক নীতিন সিঙ্ঘানিয়া বলেন, দক্ষিণ মালদহের ইংলিশবাজার, মোথাবাড়ি ও সুজাপুরকে কমিশনের তরফ থেকে ব্যয় সংক্রান্ত স্পর্শকাতর কেন্দ্র বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। সেইমতো অতিরিক্ত ব্যয় পর্যবেক্ষক বা ‘এক্সেপেন্ডিচার অবজার্ভার’ নিয়োগ করা হয়েছে। অন্যান্য বিধানসভা কেন্দ্রে যেখানে তিনটি করে ‘স্ট্যাটিক সার্ভিল্যান্স টিম’ ও ‘ফ্লাইং স্কোয়াড’ থাকে, সেখানে ওই তিন বিধানসভায় ন’টি করে থাকছে। ফলে তিনগুণ বেশি নজরদারি আমরা চালাচ্ছি।
এবার ভোট কিনতে দেদার টাকা ছড়ানো বন্ধ করতে নির্বাচন কমিশন বিশেষভাবে উদ্যোগী হয়েছে। ইতিমধ্যে কয়েকশো কোটি টাকা দেশজুড়ে কমিশন বাজেয়াপ্ত করেছে। অন্যান্য জায়গার মতো মালদহেও ভোটে টাকা বিলি করা হয় বলে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের তরফে অভিযোগ তোলা হয়েছে। গত পঞ্চায়েত, পুরসভা ও বিধানসভা নির্বাচনে কিছু জায়গায় ভোটারদের মোটা টাকার প্রলোভন দেখানো হয় বলে অভিযোগ। ইংলিশবাজার, সুজাপুর ও মোথাবাড়ি কেন্দ্র এমনিতেই অপরাধপ্রবণ বলে চিহ্নিত। ফলে ভোটে এলাকা কব্জা করতে সমাজবিরোধীদের টাকা দিয়ে ‘ম্যানেজ’ করা হতে পারে বলেও রাজনৈতিক মহলের আশঙ্কা। ফলে বিষয়টি কমিশন গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে বলে আধিকারিকরা জানিয়েছেন। যদিও এবারের নির্বাচনে এখনও পর্যন্ত ওই তিন কেন্দ্র থেকে এখনও গুরুতর কোনও অভিযোগ আসেনি বলে জেলা প্রশাসন ও পুলিসের আধিকারিকরা জানিয়েছেন। তবে প্রশাসন বিষয়টি নিয়ে আগাম সতর্ক থাকতে চাইছে বলেও শীর্ষ আধিকারিকরা মন্তব্য করেছেন।