কর্মপ্রার্থীদের বিভিন্ন দিক থেকে শুভ যোগাযোগ ঘটবে। হঠাৎ প্রেমে পড়তে পারেন। কর্মে উন্নতির যোগ। মাঝেমধ্যে ... বিশদ
জলপাইগুড়ির মহামায়াপাড়ার এক বাসিন্দা ৩ জানুয়ারি বিকেল ৫টা নাগাদ বাবুপাড়ার ওই নার্সিংহোমে ভর্তি হন। রোগীর পরিবারের দাবি, তাঁকে যখন ভর্তি করা হয়েছিল তখন তিনি অচৈতন্য অবস্থায় ছিলেন। কিন্তু নার্সিংহোম সূত্রে জানা যায়, নিষিদ্ধ ওষুধ খেয়ে ওই রোগী আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন। এ নিয়ে পুলিসের কাছে এফআইআরও হয়েছে। চিকিৎসা চলাকালীন রোগীর পরিবার প্রথম দফায় ৫০০০ টাকা নার্সিংহোমে জমা দেয়। দ্বিতীয় দফায় আরও ৫০০০ টাকা এবং তৃতীয় দফায় ১০০০ টাকা জমা করে। এরপর তারা স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের মাধ্যমে বিল পেমেন্টের আর্জি জানান। ইতিমধ্যেই রোগীর দেড় লক্ষ টাকার উপরে বিল হয়ে যায়।
রোগীর পরিবারের অভিযোগ, নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষ স্বাস্থ্যসাথী কার্ড নিতে চাইছে না। নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষ অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে জানিয়েছে। তাদের বক্তব্য, প্রথমেই তারা রোগীর পরিবারকে জানিয়ে দিয়েছিল আনুমানিক বিল কত হতে পারে। ওই নার্সিংহোমের জনসংযোগ আধিকারিক সুজয় রায় বলেন, রোগীকে ভর্তির সময়েই আমরা বলেছিলাম মাদক জাতীয় ওষুধ খাওয়াতেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। আমরা পুলিসকে খবর দিই। স্বাস্থ্যসাথী কার্ড থাকলেও এসব ক্ষেত্রে তা গ্রহণযোগ্য নয় বলে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তাই আমরা প্রথমেই রোগীর পরিবারকে জানিয়ে দিয়েছিলাম আনুমানিক খরচ কত হতে পারে। ওঁরা সব জেনেবুঝেই রোগীকে ভর্তি করেন। এখন বিল মেটাতে গড়িমসি করছেন। আমরা তবুও পরিবারটির সঙ্গে কথা বলছি। রোগীকে আটকে রাখার অভিযোগ ভিত্তিহীন।