উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
সোমবার রাতের বাসে উঠে লুটপাটের ওই ঘটনার পর ময়নাগুড়ি থানায় জেলা পুলিসের উচ্চপদস্থ কর্তারা চলে আসেন। পুলিস জানিয়েছে মোট ৫০ জন যাত্রী ছিলেন ওই বাসে। তাঁরা দফায় দফায় বাসের যাত্রী থেকে শুরু করে বাসচালক, খালাসিকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। জেলার পুলিস সুপার প্রদীপকুমার যাদব নিজে চালক, খালাসিকে ডেকে ওই ঘটনার পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ শোনেন। তদন্তকারী পুলিস অফিসারদের দাবি, কিছু সূত্র পাওয়া যাচ্ছে। ওসব এখনই প্রকাশ্যে আনা না যাচ্ছে না।
এদিকে রাতে বাসযাত্রীদের পুলিস ৩১ নম্বর জাতীয় সড়কের পাশে একটি হোটেলে খাবারের ব্যবস্থা করে দেয়। গভীর রাতে যাত্রীরা ওই বাসে চেপে গন্তব্যে রওনা হন। ময়নাগুড়ি থানা সূত্রে জানা গিয়েছে, দুষ্কৃতীদের খোঁজে মাথাভাঙা, কোচবিহার ও ফালাকাটা থানায় তদন্তকারী অফিসারদের টিম পাঠান হয়েছে।
পুলিস সুপার বলেন, আমরা যাত্রীদের জিজ্ঞাসাবাদ করে কিছু সূত্র পেয়েছি। ওই সূত্র ধরেই তদন্ত চলছে।
প্রসঙ্গত, সোমবার কোচবিহার থেকে করিমপুরগামী একটি বেসরকারি বাসে যাত্রী সেজে ওঠা দুষ্কৃতীরা ময়নাগুড়িতে লুটপাট চালিয়ে বাস থেকে নেমে চম্পট দেয়। দুষ্কৃতীরা আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে যাত্রীদের টাকাপয়সা, মোবাইল ফোন, স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে নেয়।