স্বাস্থ্য বেশ ভালোই থাকবে। আর্থিক দিকটিও ভালো। সঞ্চয় খুব ভালো না হলেও উপার্জন ভালো হবে। ... বিশদ
এদিন সকালে মেয়ের মৃত্যু সংবাদ পেয়ে কুশমণ্ডির তেতলাকুড়ি গ্রাম থেকে শতাধিক গ্রামবাসী দোলকুড়ায় চলে আসেন। শ্বশুরবাড়ি থেকে কিছু দূরে, স্থানীয় প্রাথমিক স্কুলের মাঠের একটি গাছে ওই গৃহবধূর ঝুলন্ত মৃতদেহ দেখতে পান মেয়ের পরিবারের সদস্যরা। মেয়ের পরিবারের অভিযোগ, তাঁদের মেয়েকে শ্বশুরবাড়ির লোকেরা পরিকল্পনামাফিক খুন করেছে। ক্ষুব্ধ মেয়ের বাড়ির লোকজন ছেলের বাড়িতে চড়াও হয়ে ভাঙচুর করে। ছেলের বাবা ও মাকে মারধর করে তেতলাকুড়ি গ্রামে নিয়ে যায়। এদিকে হরিরামপুর থানার পুলিস ঘটনাস্থলে পৌঁছে ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। হরিরামপুর থানা কুশমণ্ডি থানার সঙ্গে যোগাযোগ করে। মৃত গৃহবধূর শ্বশুর ও শাশুড়িকে জখম অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রাথমিক চিকিৎসার করানোর পর ছেলের বাবাকে পুলিস আটক করেছে। ছেলের মা কুশমণ্ডি গ্রামীণ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। স্বামী সাহিদুর রহমান পলাতক।
হরিরামপুর থানার আইসি সঞ্জীব বিশ্বাস বলেন, মেয়ের পরিবার খুনের অভিযোগ দায়ের করেছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে। আমরা অভিযুক্ত স্বামীর খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছি। কুশমণ্ডি থানা ছেলের বাবাকে আটক করেছে।