কর্মপ্রার্থীদের কর্মযোগে বিলম্ব ঘটবে। বেসরকারি ক্ষেত্রে কর্মযোগ আছে। ব্যবসায় যোগ দেওয়া যেতে পারে। কোনও বন্ধুর ... বিশদ
দক্ষিণ খয়েরবাড়ি ব্যাঘ্র পুনর্বাসন কেন্দ্রের অভিজ্ঞ ওয়াইল্ড লাইফ গার্ড পার্থপ্রতিম সিংহ বলেন, সাধারণত ধরা পড়া কোনও চিতাবাঘকে পুনর্বাসন কেন্দ্রে আনা হলে সেই চিতাবাঘ অন্তত ১৫ দিনের আগে মুখে কোনও খাবার নিতে চায় না। কিন্তু তুলসীপাড়া চা বাগান থেকে ধরা পড়া স্ত্রী চিতাবাঘটি পুনর্বাসন কেন্দ্রে তার পাশের খাঁচায় নিজের শাবককে চিনে ফেলে গর্জন করা শুরু করে। তারপরেই মঙ্গলবার স্ত্রী চিতাবাঘটি সাড়ে তিন কেজি মাংস খেয়ে ফেলেছে। স্ত্রী চিতাবাঘটি নিজের সন্তানকে চিনে ফেলায় আমরা খুশি। ডিএফও কুমার বিমল বলেন, মানুষের মতো বন্যপ্রাণীরাও বুঝতে পারে তার নিজের সন্তান নিরাপদে আছে। এই ঘটনা সেটাই প্রমাণ করে।