বিদ্যার্থীদের পঠন-পাঠনে আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের কর্মপ্রাপ্তির যোগ। বিশেষত সরকারি বা আধা সরকারি ক্ষেত্রে যোগ প্রবল। ... বিশদ
এবিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, পরিবেশ আগের থেকে অনেক বদলে গিয়েছ। নতুন ভবন থেকে শুরু করে সৌন্দর্যায়ন হয়েছে। বাহারি গাছ, ফুল গাছ লাগিয়ে মনে হচ্ছে একটি আলাদা জায়গা। থানার প্রতি মানুষের যে ধারণা ছিল তা এখন নেই। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পুলিস কর্তা বলেন, পুলিসের সঙ্গে মানুষের জনসংযোগ আগের থেকে বৃদ্ধি পেয়েছে। যে কারণে থানার প্রতি মানুষের ভীতি এখন আর নেই। প্রতিদিন দৌড়ঝাঁপের জীবন থেকে একটু আলাদা পরিবেশ তৈরির উদ্যোগে আমরা এধরনের ব্যবস্থাপনা করছি। স্থানীয় প্রশাসনও হাত বাড়িয়ে দিচ্ছে।
চাঁচল মহকুমা পুলিস আধিকারিক সজল কান্তি বিশ্বাস বলেন, এসব সংশ্লিষ্ট থানার কাজ। সেখানে পুলিস অফিসাররা নিজেদের মতো করে সৌন্দর্যায়ন করছেন। সর্বসাধারণের জন্য থানা চত্বরে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখছেন। আরও থানাকে যাতে সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশ দেওয়া যায় সেবিষয়ে আমরা ভাবব।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তর মালদহ জেলার সমস্ত থানায় সৌন্দর্যায়ন করা হয়েছে। সেখানে একাধিক ফুল বাগান বাহারি গাছ লাগিয়ে সুন্দর মনোরম পরিবেশ তৈরি করা হয়েছে। খেলাধুলার জন্য পৃথক ব্যবস্থা, কোথাও কোথাও ক্রিকেট পিচ তৈরি করে রাখা হয়েছে। শিশুদের জন্য পুতুল খেলনা রেখে শিশুবান্ধব পরিবেশ গড়ে তোলা হয়েছে। মালদহ এবং হবিবপুর থানায় শিশুবান্ধব পরিবেশ রয়েছে। যদিও সমস্ত থানায় শিশুদের জন্য খেলার সরঞ্জাম বৃদ্ধির দাবি উঠেছে। এছাড়াও বাহারি আলোকসজ্জা থেকে বিভিন্ন প্রজাতির গাছ লাগিয়ে বসার জায়গা তৈরি করা হচ্ছে।