কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ও মানসিক কষ্ট। দূর ভ্রমণের সুযোগ। অর্থ প্রাপ্তির যোগ। যে কোনও ... বিশদ
বৈঠক নিয়ে ভারত ও বাংলাদেশের যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এবং সহযোগিতার নানা দিক খতিয়ে দেখেছেন দুই নেতা। ভারত এবং বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে অন্য উচ্চতায় তুলে ধরতে সহমত হয়েছেন তাঁরা।’ এছাড়া, জল, স্থল এবং আকাশপথে দুই দেশের মধ্যে যোগাযোগ বাড়ানোর যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে বলে তাঁরা সহমত হয়েছেন। আঞ্চলিক এবং আন্তর্জাতিক বিষয় নিয়ে তাঁরা দীর্ঘক্ষণ আলোচনা করেছেন। মোদিকে বাংলাদেশে যাওয়ার আমন্ত্রণ জানিয়েছেন হাসিনা। সেই আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। সূত্রের খবর, বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের জন্ম শতবর্ষ উপলক্ষে মোদির এই যাত্রাকে জুড়ে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন হাসিনা। এদিকে, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী লোতে শেরিংয়ের সঙ্গে জলবিদ্যুৎ, মানুষে মানুষে তথ্যের আদানপ্রদান নিয়ে আলোচনা সারেন প্রধানমন্ত্রী। এবারের সফরে জলবায়ু রক্ষায় বিশেষ জোর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। ভারতের পৌরোহিত্যে জলবায়ু রক্ষায় সিডিআরআই নামে একটি সংস্থা গঠন করা হয়েছে। সেই সংস্থায় যোগ দেওয়ায় ভুটানকে স্বাগত জানিয়েছে ভারত।
অপরদিকে, মার্কিন সফরে উষ্ণ অভ্যর্থনা এবং আতিথেয়তায় মুগ্ধ হয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং সেদেশের মানুষকে ধন্যবাদ জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর মতে, একাধিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে যে সমর্থন তিনি পেয়েছেন, তাতে আখেরে লাভ হবে ভারতেরই। এই নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর ট্যুইট, ‘ভারত- মার্কিন সম্পর্কের ভিত্তি হল মানুষে মানুষে যোগাযোগ। আমি হাউডি মোদির কথা ভুলতে পারব না। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের উপস্থিতি এই অনুষ্ঠানকে আলাদা মাত্রা দিয়েছে। এটা প্রমাণ করেছে ব্যক্তিগতভাবে তিনি এবং আমেরিকার মানুষ ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনে কতটা উৎসাহী। বিদেশে বসবাসকারী ভারতীয়দেরও ধন্যবাদ।’