কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ও মানসিক কষ্ট। দূর ভ্রমণের সুযোগ। অর্থ প্রাপ্তির যোগ। যে কোনও ... বিশদ
অ্যান ডেভেরো জানিয়েছেন, এই অভিযানে স্পেস স্যুটের একাধিক নমুনাকে লালগ্রহে পাঠানো হবে। সেখানে মঙ্গলগ্রহের পরিবেশে কোন স্পেশ স্যুটে কী প্রভাব পড়ছে বা তাতে কী পরিবর্তন হচ্ছে— তা খতিয়ে দেখতে চাইছেন নাসার বিজ্ঞানীরা। তাই এই উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। সেই তথ্য পাওয়ার পরই লালগ্রহের উপযুক্ত স্পেস স্যুট তৈরি করার পরিকল্পনা রয়েছে নাসার। এদিকে, ২০২০ সালে লালগ্রহে যে অভিযান করা হচ্ছে, তা বর্তমানে চলা ‘কিউরিওসিটি’র বড় দিদি (বিগ সিস্টার) বলে উল্লেখ করা হয়েছে নাসার পক্ষ থেকে। কিন্তু, কেন এই অভিযানকে এভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে? অ্যান ডেভেরো বলেন, লালগ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব থাকার মতো পরিবেশ রয়েছে কি না, সেবিষয়েই ২০১২ সাল থেকে অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছে কিউরিওসিটি। আগামী বছর যে অভিযান শুরু হবে, তাতে একধাপ এগিয়ে নাসা সরাসরি লালগ্রহের মাটিতে প্রাণের অস্তিত্ব রয়েছে কি না, তার অনুসন্ধান করবে। এবিষয়ে ডেভেরো আরও জানান, পরবর্তী অভিযানে লালগ্রহের মাটিতে অণুজীব, ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাসের অস্তিত্ব রয়েছে কি না সেবিষয়েই অনুসন্ধান করা হবে। অন্যদিকে, অ্যান ডেভেরো আরও বলেন, ‘নিসার’ প্রকল্পে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রের সঙ্গে কাজ করতে তাঁরা মুখিয়ে রয়েছেন। বিক্রমের ব্যর্থতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এবিষয়ে নিরাশ হওয়ার কিছু নেই। বিজ্ঞান বা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এরকম হতেই পারে। কেন বিক্রমের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হল, সেবিষয়ে ইসরোর সঙ্গে নাসার আলোচনা হয়েছে।