কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
খাদ্য দপ্তরের সাব-ইনসপেক্টর বা ফুড এসআই পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছিল পিএসসি। তারপর ১৬ ও ১৭ মার্চ ওই পদে নিয়োগের জন্য পরীক্ষা নেওয়া হয়। মামলাকারীর আইনজীবী শামিম আহমেদের অভিযোগ, পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা আগেই প্রশ্ন ফাঁস হয়ে যায়। টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপের মতো বিভিন্ন সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে প্রশ্নপত্র। অনেক পরীক্ষার্থীই প্রশ্ন জেনে পরীক্ষা দিতে গিয়েছিলেন। এদিন মামলার শুনানি শেষে বিচারপতি মান্থা জানিয়ে দেন, প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ নিয়ে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে দায়ের হওয়া সমস্ত এফআইআরের তদন্ত করবে সিআইডি। এডিজি সিআইডির নেতৃত্বে তদন্ত চলবে। প্রাথমিক তদন্ত শেষ করে ২২ মে হাইকোর্টে রিপোর্ট জমা দিতে হবে সিআইডিকে। বিচারপতি আরও জানান, আপাতত এই পরীক্ষার ফল প্রকাশ এবং নিয়োগ সমস্ত কিছুই বন্ধ থাকবে। ফুড এসআই পদে ৪৮০টি শূন্যপদের জন্য প্রায় ১২ লক্ষ প্রার্থী পরীক্ষায় বসেন। প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনায় রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে মোট ৬০টির মতো এফআইআর দায়ের হয়েছে। এবার সেগুলির তদন্ত করবে সিআইডি।