কর্মে ও ব্যবসায় বাধা থাকলেও অগ্রগতি হবে। আর্থিক যোগ শুভ। ব্যয় বাড়বে। সম্পত্তি নিয়ে শরিকি ... বিশদ
গোসাবির বিরুদ্ধে অভিযোগটি তিন বছর আগের। পুলিস সূত্রে খবর, ২০১৮ সালে চাকরির টোপ দিয়ে উৎকর্ষ তারে এবং আদর্শ কেনির সঙ্গে প্রতারণা করেছিলেন। মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালা লামপুরের হোটেলে তাঁদের থেকে ১ লক্ষ ৬৫ হাজার টাকা নিয়েছিলেন গোসাবি। অভিযোগটি তিন বছর আগের হলেও রবিবার পালঘরের কেলওয়া থানায় এনসিবির এই সাক্ষীর বিরুদ্ধে এফআইআর রুজু হয়েছে। গোসাবির বিরুদ্ধে অভিযোগ, উৎকর্ষ ও আদর্শের থেকে টাকা নিয়ে তাঁদের ভুয়ো ট্যুরিস্ট ভিসা ও বিমানের টিকিট দিয়েছিল। বিমান ধরতে গেলে তাঁরা জানতে পারেন, যাবতীয় তথ্যাদি ভুয়ো। বিমানবন্দরের নিরাপত্তার কাজে যুক্ত সিআইএসএফ জওয়ানরা উৎকর্ষ ও আদর্শকে ফেরত পাঠিয়ে দেন। সেইমতো তিন বছর আগে কেলওয়া থানায় তাঁরা গোসাবির বিরুদ্ধে অভিযোগ নথিভুক্ত করেছিলেন। তার ভিত্তিতেই রবিবার এনসিবির স্বাধীন সাক্ষীর বিরুদ্ধে এফআইআর রুজু হয়েছে।
অন্যদিকে, মাদক কাণ্ডে ধৃত অভিনেত্রী রিয়া চক্রবর্তী এবং আরিয়ানের মধ্যে অনেক মিল খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে। দু’জনের কাছ থেকে কোনওরকম মাদক পাওয়া যায়নি। তাঁদের মোবাইলে হোয়াটসঅ্যাপের চ্যাট থেকে মাদক যোগ স্পষ্ট হয়। ২০২০ সালের ৮ সেপ্টেম্বর রিয়া গ্রেপ্তার হওয়ার পর বম্বে হাইকোর্টের রায়ে জামিন পান তিনি। ৭ অক্টোবর জেল থেকে ছাড়া পান অভিনেত্রী। এমনকী এনসিবির জেরায় রিয়া জানিয়েছিলেন, তিনি নিজে মাদক খাননি, শুধু সামান্য পরিমাণ মাদক প্রয়াত অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুতকে সরবরাহ করেছেন।
একইভাবে মাদক নেওয়া এবং বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে শাহরুখ-পুত্র আরিয়ানকে গ্রেপ্তার করেছে এনসিবি। তাদের মতে, ক্রুজ শিপে বন্ধু আরবাজ মার্চেন্টের সঙ্গে রেভ পার্টিতে মাদক নেওয়ার জন্য যাচ্ছিলেন। আরবাজের থেকে ছ’গ্রাম নিষিদ্ধ মাদক পাওয়া যায়। আরিয়ানকে গ্রেপ্তারের পর তাঁর ফোন বাজেয়াপ্ত করেন এনসিবির গোয়েন্দারা। ফোনে থাকা চ্যাট থেকে তাঁরা জানতে পারেন, শাহরুখ-পুত্র আন্তর্জাতিক মাদক চক্রের সঙ্গে যুক্ত। -ফাইল চিত্র