শরীর নিয়ে চিন্তায় থাকতে হবে। মাথা ও কোমরে সমস্যা হতে পারে। উপার্জন ভাগ্য শুভ নয়। ... বিশদ
আগামী সোমবার থেকে চালু হচ্ছে অন্তর্দেশীয় বিমান পরিষেবা। তার আগে সরকার ঘোষিত নিয়মগুলি সম্পর্কে সাধারণ মানুষকে স্বচ্ছ ধারণা দিতে এদিন অনলাইন আলোচনায় অংশ নেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। সেই বৈঠকেই আন্তর্জাতিক বিমান পরিষেবা চালুর ইঙ্গিত দেন তিনি। জানান, সরকারের তরফে যথেষ্ট সংখ্যক আন্তর্জাতিক উড়ান চালু করার চেষ্টা করা হচ্ছে। বর্তমানে আগস্ট পর্যন্ত আন্তর্জাতিক উড়ানে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এই প্রসঙ্গে পুরি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক উড়ান সম্পূর্ণভাবে চালু করা যাবে কি না, তা পরিস্থিতির উপর নির্ভর করছে। তবে আগস্ট বা সেপ্টেম্বর মাসের জন্য অপেক্ষা করার কি দরকার? পরিস্থিতি যদি এরকম থাকে এবং আমরা যদি করোনার সঙ্গে বাঁচতে অভ্যস্ত হয়ে যাই, তবে এনিয়ে আলোচনা করা যেতেই পারে। কেন জুন মাসের মাঝামাঝি বা জুলাই মাসের শেষ পর্বে এই পরিষেবা চালু করা যাবে না?’ এর জন্য কেন্দ্র যথাযথ চেষ্টা করছে বলেও জানান মন্ত্রী।
অন্তর্দেশীয় বিমান পরিষেবা চালুর পর এক শহর থেকে অন্য শহরে গেলে কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে কি না, তা নিয়ে একের পর এক প্রশ্ন করছিলেন সাধারণ মানুষ। ছড়াচ্ছিল বিভ্রান্তিও। সেই কারণেই মানুষের মুখোমুখি হয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রশ্নগুলির উত্তর দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন বলে জানা গিয়েছে। তিনি সাফ বলেন, ‘আরোগ্য সেতু অ্যাপে কোনও যাত্রী সবুজ সঙ্কেত পেলে তাঁকে কোয়ারেন্টাইনে পাঠানোর কী প্রয়োজন, তা বোধগম্য হচ্ছে না।’ তাঁর এই বিবৃতির পর, কেরল, কর্ণাটক, অসম সহ ছ’টি রাজ্য জানিয়ে দেয়, রাজ্যে প্রবেশ করলে সেই বিমানযাত্রীকে কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে।
এর আগেও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানিয়েছিলেন, অন্তর্দেশীয় যাত্রীদের কোয়ারেন্টাইনে রাখার বিষয়টি নিয়ে অযথা বিভ্রান্তি তৈরি করা হচ্ছে। পুরি বলেন, ‘আমি বুঝতে পারছি না, কোয়ারেন্টাইনের মতো একটি বিষয়কে নিয়ে আমরা কেন জলঘোলা করছি। এটা অন্তর্দেশীয় সফর। বাসে বা ট্রেনে করে কোথাও গেলে যেমন নিয়ম থাকে, তেমন এই ক্ষেত্রেও তা থাকবে। যে সমস্ত মানুষের করোনা পজিটিভ থাকবে, তাঁরা বিমানে উঠতে পারবেন না।’