মাঝে মধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযো ... বিশদ
জলবায়ু রক্ষায় ভারতের ভূমিকা প্রসঙ্গে জাভরেকর বলেন, ‘বিপর্যয় মোকাবিলার জন্য পরিকাঠামো গড়ে তুলতে প্রধানমন্ত্রীই প্রথম সৌর জোটের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। পুনর্ব্যবহারযোগ্য জ্বালানি থেকে ৪৫০ গিগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের যে প্রকল্প ভারত নিয়েছে, তা বিশ্বের প্রশংসা কুড়িয়েছে।’ এই প্রকল্পকে বিশ্বের বৃহত্তম পুনর্ব্যবহারযোগ্য জ্বালানি কর্মসূচি বলে তিনি জানিয়েছেন। ২০০৫ সালের থেকে ২২ শতাংশ কার্বন নিঃসরণ ভারত কমিয়ে এনেছে। তাঁর দাবি, বিশ্বের খুব কম দেশেই বনভূমির বাইরে ভারতের মতো গাছ লাগানো হয়েছে। উল্লেখ্য, মাদ্রিদ জলবায়ু সম্মেলনে (সিওপি ২৫) আলোচনার সময় ভারতের অবস্থান কী হবে, তা ঠিক করতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বৈঠকে বসেছিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। গত ২৭ নভেম্বর সেই বৈঠকেই ভারতের অবস্থান ঠিক হয়ে গিয়েছে।
এদিকে, দ্রুত জলবায়ু সমস্যা মেটাতে উদ্যোগী হওয়ার আহ্বান জানালেন সদ্য নোবেল জয়ীরা। আগামী সপ্তাহে প্রাপকদের হাতে নোবেল পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে । সেই উপলক্ষে স্টকহোমে পুরস্কার নিতে হাজির হয়েছেন নোবেল জয়ীরা। তাঁরা একযোগে জলবায়ু রক্ষায় ব্যবস্থা গ্রহণের আর্জি জানিয়েছেন। নোবেল জয়ী অর্থনীতিবিদ এস্থার ডাফলো বলেছেন, জলবায়ু রক্ষা করতে ব্যবহারে পরিবর্তন আনতে হবে। বিশেষ করে ধনী দেশের আচরণে পরিবর্তন আনা জরুরি।