মাঝে মধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযো ... বিশদ
ছোটবেলায় দিদিকে দেখে খেলায় আগ্রহ তৈরি হয়েছিল ঈশিতার। বাবা কলমিস্ত্রি গোকুল বিশ্বাস ও মা মীরা বিশ্বাস একটি শপিং মলের কর্মী। দম্পতির তিন মেয়ের মধ্যে ছোট ঈশিতা। দ্বিতীয় শ্রেণীতে পড়ার সময় তাঁর প্রতিভা চোখে পড়ে কোচ মিঠুন সরকারের। তারপরেই সোনার মেয়ের গড়ে ওঠার শুরু। বিরাট সাফল্যের পর কোচ বলছেন, ওর প্রতিভা ছিল। সঙ্গে ছিল পরিশ্রম করার ক্ষমতা আর নিষ্ঠা। তাতেই ওর উন্নতির পথ তৈরি হয়েছে। মেয়ের সাফল্যে চোখে জল এনে দিয়েছে বিশ্বাস দম্পতির। তাঁরা চাইছেন ওলিম্পিক্স পদক। আর ঈশিতা বলছেন, আমার কাজ নিজেকে তৈরি করা। বাকিটা নিয়ে ভাবি না।