শরীর-স্বাস্থ্যের প্রতি নজর দেওয়া প্রয়োজন। কর্মক্ষেত্রে উন্নতির সম্ভাবনা। গুপ্ত শত্রুতার মোকাবিলায় সতর্কতা প্রয়োজন। উচ্চশিক্ষায় বিলম্বিত ... বিশদ
গত সপ্তাহে সংসদে তেলেঙ্গানার ওই তরুণী চিকিৎসককে গণধর্ষণ এবং হত্যার ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ করেছিলেন সপা সাংসদ। জয়ার বক্তব্য ছিল, এই ধরনের লোকেদের (গণধর্ষণে অভিযুক্তরা) প্রকাশ্যে গণপিটুনি দেওয়া উচিত। তিনি বলেন, ‘কতবার এইধরনের ঘটনা ঘটার পর আমি সেটার প্রতিবাদ করেছি, জানি না। কিন্তু আমার মনে হয় এবার সময় এসে গিয়েছে। নির্ভয়া হোক, কাঠুয়া হোক বা তেলেঙ্গানার ঘটনা, মানুষ এখন সরকারের কাছে নির্দিষ্ট এবং যুক্তিযুক্ত জবাব চাইছে।’ শুধু তাই নয়, এরপর সরাসরি সরকারকে নিশানা করে রাজ্যসভার এই সাংসদ প্রশ্ন তোলেন, ‘সরকার কী করছে? কীভাবে এর মোকাবিলা করা হবে? নির্যাতিতারা সুবিচার কীভাবে পাবেন? একদিন আগেই তেলেঙ্গানার ওই এলাকায় একইরকমের একটি ঘটনা ঘটেছিল। কেন এই ঘটনাগুলিকে আটকানো যায়নি?’
গৌতম গম্ভীর: এই বর্বররা ক্ষমার যোগ্য ছিল না।
আসাদউদ্দিন ওয়াইসি: আমি ব্যক্তিগতভাবে এই ধরনের এনকাউন্টারের বিরুদ্ধে। এমনকী, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনও বিষয়টি নিয়ে ভাবছে।
বাবা রামদেব: পুলিস সাহসের সঙ্গে পদক্ষেপ নিয়েছে এবং সুবিচার হয়েছে। তবে, এর উপর যে আইনি প্রশ্নগুলি উঠছে, তা ভিন্ন বিষয়। কিন্তু আমি নিশ্চিত দেশবাসী এখন পরম শান্তি পেয়েছে।’
আইনজীবী করুণা নন্দী: আইনি প্রক্রিয়ার উপর থেকে মানুষের বিশ্বাস উঠে যাওয়ার দায় সরকারকেই নিতে হবে।
অনুপম খের: তেলেঙ্গানা পুলিসকে অভিনন্দন। জয় হো!
আইনজীবী বৃন্দা গ্রোভার: পুলিস যা করেছে, তা একেবারেই গ্রহণযোগ্য নয়। এই ঘটনায় পুলিসের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করে নিরপেক্ষ তদন্ত হওয়া উচিত।
মায়াবতী: হায়দরাবাদ পুলিসের পদক্ষেপ সত্যি প্রশংসাযোগ্য।
বি এস ইয়েদুরাপ্পা: ঘটনাস্থলে পৌঁছে অভিযুক্তরা পুলিসের উপর হামলা চালিয়ে পালানোর চেষ্টা করে। তাই প্রাণ বাঁচাতে এই এনকাউন্টার অবশ্যম্ভাবী ছিল।