কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ও মানসিক কষ্ট। দূর ভ্রমণের সুযোগ। অর্থ প্রাপ্তির যোগ। যে কোনও ... বিশদ
পুলিস সূত্রে খবর, সুরেশ হায়দরাবাদে নিজের ফ্ল্যাটেই থাকতেন। ইসরোর শাখা সংস্থা ন্যাশনাল রিমোট সেন্সিং সেন্টারে তিনি কর্মরত ছিলেন। তাঁর পরিবারের বাকি সদস্যরা চেন্নাইতে থাকেন। মঙ্গলবার তাঁরা সুরেশের সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পেরে, তাঁর সহকর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন। তারপর সহকর্মীরা ওই বিজ্ঞানীর ফ্ল্যাটে যান। কিন্তু, অনেক ডাকাডাকি করেও সাড়া পাননি। তাঁরা দরজা ভেঙে দেখেন, ফ্ল্যাটের মেঝেতে রক্তাক্ত অবস্থায় সুরেশের দেহ পড়ে আছে। ইতিমধ্যেই হায়দরাবাদ পুলিস এই ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে। আবাসনের সিসিটিভি ফুটেজও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।