উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
এমন একগুচ্ছ জনস্বার্থ মামলায় শুরু থেকেই রাজ্য অভিযোগ অস্বীকার করে এসেছে। কিন্তু, রাজ্যের লিগাল সার্ভিসেস অথরিটির রিপোর্ট সম্পূর্ণ অন্য কথা বলছে বলেই এদিন জানিয়েছে হাইকোর্টের বেঞ্চ। সেই কারণেই উপদ্রুত এলাকা ঘুরে দেখে মানবাধিকার কমিশনকে রিপোর্ট দাখিল করতে বলা হয়েছে। উল্লেখ্য, হাইকোর্টের বেঞ্চ আগে তিন সদস্যের এক কমিটি গঠন করে দিয়েছিল। যাতে ঘরছাড়া মানুষ ঘরে ফিরতে পারে, তা দেখার জন্য। সেখানে রাজ্যের লিগাল সার্ভিসেস অথরিটি(সালসা) ছাড়া ছিল রাজ্য ও জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। সালাসা’র রিপোর্ট অনুযায়ী তারা ৩২৪৩টি অভিযোগ পেয়েছে। সেগুলি থানায় পাঠানো হলেও সাড়া মেলেনি। এই অবস্থায় জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে নির্দেশ দিয়ে বেঞ্চ বলেছে, রাজ্যকে সবরকম সহযোগিতা করতে হবে। ৩০ জুন মামলার পরবর্তী শুনানি। এদিকে, পশ্চিমবঙ্গে ভোট পরবর্তী হিংসার অভিযোগ নিয়ে মামলার শুনানি থেকে নিজেকে সরিয়ে নিলেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি ইন্দিরা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুক্রবার মামলাটি বিচারপতি ইন্দিরা বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিচারপতি এম আর শাহর ডিভিশন বেঞ্চে শুনানির জন্য ধার্য ছিল। কিন্তু ভার্চুয়াল শুনানিতে বিচারপতি বলেন, ‘এই মামলা শুনতে আমার সমস্যা রয়েছে। তাই আমি এটি শুনব না।’