কর্মপ্রার্থীদের বিভিন্ন দিক থেকে শুভ যোগাযোগ ঘটবে। হঠাৎ প্রেমে পড়তে পারেন। কর্মে উন্নতির যোগ। মাঝেমধ্যে ... বিশদ
এদিন সকাল সকাল বেড়িয়ে পড়েন ফিরহাদ। টিকাকরণ শুরু আগেই পৌঁছে যান পিজি হাসপাতালে। প্রায় ৪০ মিনিট সেখানে ছিলেন পুরমন্ত্রী। ফিরহাদের সামনেই পিজিতে প্রথম করোনা ভ্যাকসিন নেন রাজা চৌধুরী, অমৃত পয়রা নামে দুই চুক্তিভিত্তিক প্রুপ ডি কর্মী সহ আরও অনেকেই। কৌতুহল ছিল হাসপাতাল জুড়ে, ছিল চাপা উত্তেজনাও। সেখানে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকে ফিরহাদ হাকিম ভরসা জুগিয়েছেন টিকা নিতে আসা প্রথম সারির করোনা যোদ্ধাদের। বেরোনোর সময় তিনি বলেন, আমি ট্রায়ালে নিজে দুটো টিকা নিয়েছি। সুস্থ আছি, এনার্জি আরও বেড়ে গিয়েছে। প্রথমসারির করোনা যোদ্ধাদের বলেছি, ভ্যাকসিন নিন। সুস্থ থাকুন। লড়াই চালাতে হবে। আশা করব, এই টিকা আগামী দিনে করোনামুক্ত বাংলা তথা ভারত গড়ে তুলবে। ইতিমধ্যেই ফিরহাদের অ্যান্টিবডি টেস্টে হয়েছে। তার জন্য তাঁর রক্তের নমুনা মুম্বইতে পাঠানো হয়েছে বলেই জানিয়েছেন তিনি।
পিজি থেকে সরাসরি নিজের ৮২ নম্বর ওয়ার্ডে চলে আসেন পুরমন্ত্রী। সেখানে চেতলায় মেয়রস হেলথ ক্লিনিকে টিকাকরণের আয়োজন হয়েছিল। ১১টা বেজে ৪৫ মিনিটে সেখানে পৌঁছন ফিরহাদ। সেখানেও আধঘণ্টার বেশি সময় ছিলেন তিনি। পুরসভার চিকিৎসক-স্বাস্থ্যকর্মীদেরও ভ্যাকসিন নিতে উৎসাহ দিয়েছেন ফিরহাদ হাকিম।