প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। তবে তা বাস্তবায়িত হওয়াতে সমস্যা আছে। ... বিশদ
এই চাল জেলাগুলিতে জেনারেল রিলিফ (জি আর) খাতে বিপর্যয় ব্যবস্থাপনা ও অসামরিক প্রতিরক্ষা দপ্তরের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। প্রশাসনের উদ্যোগে তা গরিব মানুষের মধ্যে বিলি করা হবে। ভিনরাজ্য ও রাজ্যের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা পরিযায়ী শ্রমিকরা যাতে খাবার পান, সেইজন্যই ওই চাল দিতে নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একইসঙ্গে রেশন কার্ড না থাকা গরিব মানুষদেরও এই চাল দেওয়া হবে। বিনামূল্যে বিলি হলেও ওই চালের দাম বিপর্যয় ব্যবস্থাপনা দপ্তর মিটিয়ে দেবে খাদ্য দপ্তরকে। প্রতি কেজি চালের দাম ধরা হয়েছে ৩২ টাকা ৫০ পয়সা। প্রতি কুইন্টাল ধানের সরকারি সংগ্রহ মূল্য ১,৮১৫ টাকা। সেই হিসেবে তার থেকে উৎপাদিত চালের কেজি প্রতি দাম হয় সাড়ে ৩২ টাকা। এক নির্দেশিকায় একথা জানানো হয়েছে। এতদিন সমবায় দপ্তরের আওতাধীন সংস্থা কনফেড জি আর খাতে চাল সরবরাহ করত। লকডাউন পরিস্থিতিতে এই দায়িত্ব খাদ্য দপ্তরকে দেওয়া হয়েছে। রেশন ছাড়াও স্কুলের মিড ডে মিল প্রকল্প, অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের জন্য প্রয়োজনীয় চাল খাদ্য দপ্তর সরবরাহ করে।