বিদ্যার্থীরা পড়াশোনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পাবে। নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস বাড়বে। অতিরিক্ত চিন্তার জন্য উচ্চ ... বিশদ
এদিন বিরোধী দলনেতা কংগ্রেসের আব্দুল মান্নান এবং বাম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তী সাংবাদিকদের বলেন, আমরা যে আশঙ্কা করছিলাম, সেটা অচিরেই সত্য বলে প্রমাণ করতে নেমে পড়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। করোনার মতো মহামারীর পরিস্থিতিতে সেই তথ্য গোপন করার রাস্তায় হাঁটছে সরকার। সরকার গঠিত কমিটির সদস্য চিকিৎসকরা যদি ভুল তথ্য দেন, তাহলে তাঁদের অবিলম্বে বরখাস্ত করুন মুখ্যমন্ত্রী। নাহলে ড্যামেজ কন্ট্রোলে নেমে তাঁর নির্দেশে যদি মুখ্যসচিব আক্রান্ত বা মৃতের প্রকৃত সংখ্যা নিয়ে ভিন্ন পরিসংখ্যান দেন, তাহলে তাঁকে সরিয়ে দেওয়া উচিত। না হলে দেড় ঘণ্টার ব্যবধানে দুটি সাংবাদিক বৈঠকের তথ্য শুনে বাংলার মানুষ বিভ্রান্তিতে। আসলে ডেঙ্গুর মতো করোনা নিয়েও মুখ্যমন্ত্রী তথ্য গোপন করতে চাইছেন। সেটা এদিন দিনের আলোর মতো পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে।
অন্যদিকে বিজেপি’র রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, এ এক আজব সরকার চলছে রাজ্যে। মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলা আরম্ভ হয়েছে। ডেঙ্গুতে মারা গেলে তার কারণ হিসেবে অজানা জ্বর বলা হয়েছে। আর এখন করোনায় মৃত্যুকে নিউমোনিয়া বা কিডনির অসুখ বলে চালানো শুরু হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে আমরা কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। কারণ, ডেঙ্গু আর করোনা যে এক নয়, সেটা মুখ্যমন্ত্রীকে বুঝতে হবে।