বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে আজকের দিনটা শুভ। কর্মক্ষেত্রে আজ শুভ। শরীর-স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। লটারি, শেয়ার ... বিশদ
এবার কঠোর নিরাপত্তার কারণে এদিন নো ম্যানস ল্যান্ডে যৌথ মঞ্চে ভাষা দিবসের অনুষ্ঠান করা হয়নি। দুই দেশের সামান্য কয়েক জন প্রতিনিধি নো ম্যানস ল্যান্ডের শহিদ মঞ্চে শ্রদ্ধা জানান। এরপর দুই দিকের দুই মঞ্চে ভাষা দিবসের অনুষ্ঠান হয়। এপার বাংলা থেকে মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদল বেনাপোলের ভাষা দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যায়। পেট্রাপোলের ভাষা দিবসের অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদল যোগ দিতে আসে। সেই প্রতিনিধিদলে বাংলাদেশের পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় রাষ্ট্রমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য, যশোরের সংসদ সদস্য শেখ আফিলউদ্দিন, মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল হক মঞ্জু সহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন। পেট্রাপোলের অনুষ্ঠানে মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয়বাবু ছাড়াও জেলা পরিষদের সভাধিপতি বীণা মণ্ডল, কর্মাধ্যক্ষ এ কে এস ফারহাদ, বনগাঁ পুরসভার চেয়ারম্যান শঙ্কর আঢ্য সহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন। স্থানীয়দের দাবি, অন্যান্য বছরের থেকে এবারের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছিল অনেক কঠোর। বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিবিজি) এবার কাউকে ঢুকতে দেয়নি।
এদিন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক বলেন, বাঙালিকে কখনও দ্বিধাবিভক্ত করা যায় না। কেন বেড়া থাকবে? সব খুলে দেওয়া হোক। আমরা বলছি এই বেড়াটা চলে যাক। জার্মানিকে ভাগ করা হলেও, আবার জার্মানির মিলন হয়েছিল। আমি একথা বলতে পারি, আগামী ২৫ বছর হোক কিংবা ৫০ বছর, দুই বাংলা এক হয়ে যাবে। কোনও কাঁটাতার থাকবে না। আমরা এক ও ঐক্যবদ্ধভাবে চলব। সিএএ ও এনআরসির বিষয়ে বলেন, বাংলায় এইসব হতে দেবেন না মুখ্যমন্ত্রী। বাংলাদেশের মন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য বলেন, আমরাও চাই সব বেড়া উঠে যাক। সকলে মিশে যাক। দুই বাংলার মানুষ মিশে গেলে আরও উৎকৃষ্ট হবে বাংলা ভাষা।