উচ্চবিদ্যায় ভালো ফল হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে সুযোগ আসবে। কোনও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
এ বিষয়ে দপ্তরের মন্ত্রী বিনয়কৃষ্ণ বর্মন জানান, ২০১১ সালের আগে এসসি, এসটি, ওবিসি সব মিলিয়ে বছরে ২ লাখ ৫০ হাজার সার্টিফিকেট ইস্যু করা হত। এখন সেই পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ লাখের বেশি। মুখ্যমন্ত্রী অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়েছেন এখানে। তাঁরই নির্দেশে এই গবেষণা চলছে। এখনও পর্যন্ত ৫৮ হাজার ছাত্রছাত্রীর রক্ত সংগ্রহ করা হয়েছে। চার মাস সময় লাগছে এর বিস্তারিত রিপোর্ট পেতে। ঠিক হয়েছে, আমরা চার ধরনের কার্ড পাঠাব বাড়িতে।
দপ্তরের এক আধিকারিক জানান, তাদের মধ্যে বিবাহ ও অন্যান্য সামাজিক সংযোগ নিয়ে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সমীক্ষায় উঠে এসেছে। তাদের ওই কার্ডে পরামর্শ দেওয়া হবে রক্তে কী উপাদান থাকলে কার সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া উচিত নয়। হিমোগ্লোবিন কম থাকলে কী ধরনের খাবার খাওয়া দরকার। আয়রন ট্যাবলেট ও অন্যান্য ওষুধ তাদের বিতরণ করা হবে। যে কার্ড দেওয়া হবে তা দেখিয়ে সরকারি হাসপাতাল থেকে ওষুধ সংগ্রহ করতে পারবে তারা। সেই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। আরও বিস্তারিত এই গবেষণা হবে। দেশে কোথাও এভাবে রক্ত পরীক্ষা করে গবেষণা হয়েছে বলে আমরা কোনও তথ্য পাইনি। দেশে প্রথম এই কাজ হচ্ছে।