মাঝে মধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযো ... বিশদ
এ প্রসঙ্গে দলের এক রাজ্য কমিটির সদস্য বলেন, শুক্রবার ২৪টি জেলা সভাপতির নাম ঘোষিত হয়েছে। যার মধ্যে মাত্র ছয়টি জেলায় সভাপতি বদল হয়েছে। অর্থাৎ ১৮টি সাংগঠনিক জেলায় পুরনোদেরই সভাপতি হিসেবে আরও এক দফায় দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সভাপতি নির্বাচন ঘিরে বিভিন্ন জেলায় মারাত্মক ক্ষোভ-বিক্ষোভ চলছে। শুক্রবারের ঘোষিত তালিকায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আগের সভাপতিদেরই নাম রাখা হয়েছিল বলে তা নিয়ে বেশি বিতর্ক হয়নি। কিন্তু ১৪টি সাংগঠনিক জেলা নিয়ে বিস্তর গণ্ডগোলের আশঙ্কা করছে গেরুয়া শিবির। সভাপতিদের নাম নিয়ে শীর্ষ নেতৃত্বের মধ্যেও আলোচনা চলছে। ওই নেতার কথায়, এই মুহূর্তে আমাদের ১৮ জন এমপি দিল্লিতে রয়েছেন। যাঁদের মধ্যে একাধিক এমপি এই সাংগঠনিক পরিবর্তনের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে রয়েছেন। সবথেকে বড় কথা, রাজ্য সভাপতি নিজে থাকতে পারছেন না। তাই প্রাথমিকভাবে আমরা ঠিক করেছি, যে কোনও পর্যায়ে নেতৃত্বের নাম ঘোষণার প্রক্রিয়া আপাতত বন্ধ থাকবে। ১৪ তারিখ দিলীপ ঘোষ কলকাতায় ফিরলে তা ফের চালু হবে। এদিকে, সংসদে বাংলার এমপি’দের দলনেতা খগেন মুর্মু শনিবার দিল্লি থেকে ফোনে জানান, আমাদের প্রত্যেক সদস্যই সিএবি নিয়ে এই দু’দিন পড়াশোনা করবেন। কেন্দ্রীয় নেতাদের নির্দেশে কেউই কলকাতা কিংবা রাজ্যে যাননি। একমাত্র মহিলা এমপি লকেট চট্টোপাধ্যায় শনিবার কয়েকটি দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দিতে মালদহ গিয়েছিলেন, তিনি আবার ফিরে আসছেন। লোকসভায় সিএবি পাশ করানো আমাদের প্রথম অগ্রাধিকার। এক্ষেত্রে সোমবারই প্রমাণ হয়ে যাবে, উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্ব দেওয়ার ক্ষেত্রে তৃণমূল-সিপিএম-কংগ্রেসের সদিচ্ছা আদৌ রয়েছে কি না।