মাঝে মধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযো ... বিশদ
সূত্রের দাবি, করিমপুরে গিয়ে ইতিমধ্যেই খামতি সংক্রান্ত তথ্য জোগাড় করে ফেলেছেন দলের অন্যতম সাধারণ সম্পাদক সঞ্জয় সিং। উত্তরবঙ্গের পর্যবেক্ষক তথা দলের আর এক সাধারণ সম্পাদক রাজু বন্দ্যোপাধ্যায় এই মুহূর্তে কালিয়াগঞ্জের বিপর্যয়ের কারণ খুঁজতে এলাকায় ঘুরছেন। আর এক সাধারণ সম্পাদক সায়ন্তন বসু শুক্রবার রাতেই খড়্গপুরের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। আগামী ১০ ডিসেম্বরের মধ্যে এই তিনটি রিপোর্ট দলের সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) সুব্রত চট্টোপাধ্যায়ের কাছে জমা পড়বে। তারপর সেই রিপোর্ট কাটাছেঁড়া হবে। সূত্রের খবর, এনআরসি আতঙ্ক বলে হারের যে কারণ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে ঘুরছে, তার সঙ্গে একমত নয় দলের রাজ্য ও কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিভ্রান্তি তৈরির চেষ্টা এবং দলের অন্দরে বিভীষণদের ভূমিকাও এক্ষেত্রে খতিয়ে দেখা হবে। এই বিষয়গুলি মাথায় রেখেই সংশ্লিষ্ট সাংগঠনিক জেলা সভাপতি থেকে মণ্ডল স্তরের নেতৃত্বে বদল আনা হয়েছে। যা নিয়ে স্থানীয় স্তরে ক্ষোভ তৈরি হলেও তাতে বিন্দুমাত্র বিচলিত নয় গেরুয়া শিবিরের প্রথম সারির ম্যানেজাররা। নতুন জেলা সভাপতিদের নাম শুক্রবারই ঘোষণা হয়েছে। আগামী ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে দিলীপ ঘোষ ফের একবার দলের রাজ্য সভাপতি হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব নেবেন।