উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
পানীয় জল সরবরাহে চলতি অর্থবর্ষে বরাদ্দ হয়েছে ৪০৮.১২ কোটি টাকা। গত বছর যা ছিল ৪০৫.৩৭ কোটি টাকা। জঞ্জাল সাফাই বিভাগে ৬০৬ কোটি টাকা। গত বছর ছিল ৬০৩.৯২ কোটি টাকা। স্বাস্থ্য খাতে গত বছর বরাদ্দ ছিল ১৫৮.৮৬ কোটি টাকা। চলতি বছর বরাদ্দ বেড়ে হয়েছে ১৬৩.৪৭ কোটি টাকা। নিকাশি ব্যবস্থায় গত বছরের বরাদ্দ ২৭৩.৫৮ কোটি টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ২৮০.৩২ কোটি টাকা। রাস্তা উন্নয়নে গত বছর ৩২১.৫৯ কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল। এবার বেড়ে হয়েছে ৩২৫.০৭ কোটি টাকা। বাড়ানো হয়েছে বরো ইন্টিগ্রেটেড ফান্ড অর্থাৎ বরো অঞ্চল উন্নয়ন তহবিল। গত বছর ১৭.৬০ কোটি টাকার বদলে এবছর বরাদ্দ হয়েছে ২১.৬০ কোটি টাকা। শহরকে আলোকোজ্জ্বল করতেও বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে। ১২৩.০২ কোটি টাকা বরাদ্দ বাড়িয়ে করা হয়েছে ১২৬.৭৬ কোটি টাকা।
স্বাভাবিক নিয়মে অবশ্য এবছর পুর-বাজেট হয়নি। নির্বাচন হয়নি। পুরবোর্ড নেই। পুরসভা চালাচ্ছে প্রশাসক বোর্ড। এই অবস্থায় কাউন্সিলারদের নিয়ে অধিবেশন ডাকা সম্ভব নয়। তাই প্রশাসক বোর্ড বাজেটে সিলমোহর দিয়েছে। বাজেট বিবরণী পড়ে শোনান ফিরহাদ হাকিম। তিনি বলেন, প্রথাগত নিয়মে বাজেট করা সম্ভব নয়। তাই সংক্ষিপ্ত বাজেট বিবরণী পেশ করেছি। গত ফেব্রুয়ারিতে অন্তর্বর্তীকালীন বাজেট পেশ করা হয়েছিল। ৩০ সেপ্টেম্বর যার মেয়াদ পূর্ণ হতে চলেছে। তার আগে বাজেট করে আগামী ৬ মাসের ব্যয় বরাদ্দ না করলে কাজকর্ম বন্ধ হয়ে যেত। ভোট কবে তা এখনও স্পষ্ট নয়। কিন্তু জনপরিষেবা সচল রাখতেই হবে। আমরা ভোটে যেতে ভয় পাই না। মানুষের পাশে রয়েছি। তৃণমূল ভোটের জন্য প্রস্তুত আছে। উল্লেখ্য, মামলা রয়েছে। যদিও প্রশাসক বোর্ডকেই আপাতত কাজ চালিয়ে যেতে বলেছে আদালত। ফলে, প্রথাগতভাবে না হলেও, আইনি দিক বজায় রেখেই এদিন বাজেট পেশ করা হয়েছে। - নিজস্ব চিত্র