ব্যবসাসূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন থাকা ... বিশদ
এ প্রসঙ্গে কলকাতা পুরসভার বাজার বিভাগের মেয়র পারিষদ আমিরুদ্দিন ববি বলেন, আমি যতদূর শুনেছি, যে সংস্থা ওই মার্কেটের বিদ্যুৎ এবং যাবতীয় রক্ষণাবেক্ষণের কাজের লিজ টেন্ডারে পেয়েছিল, তাদের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের ঝামেলা শুরু হয়েছে। ব্যবসায়ীরা ওই সংস্থার লোকেদের সাহায্য করছেন না এবং রক্ষণাবেক্ষণ বাবদ যে টাকা দিতে হয়, তাও দিচ্ছেন না। এদিকে, এসি মেশিনটিও খারাপ হয়ে গিয়েছে। সেগুলির রক্ষণাবেক্ষণ করবে না বলেই লিজপ্রাপ্ত সংস্থাটি জানিয়ে দিয়েছে। কিন্তু এরকম তো চলতে পারে না। তাই আমি শুক্রবার দুপুর আড়াইটে নাগাদ আমার ঘরে ওই সংস্থাটির আধিকারিক এবং ব্যবসায়ীদের বৈঠকে ডেকেছি। সেখানেই যাবতীয় সমস্যার সমাধান হবে বলে আশা করছি।
ব্যবসায়ীরা এদিন বিক্ষোভের পরে বলেন, রক্ষণাবেক্ষণের টাকা পাচ্ছে না বলে ওই সংস্থাটির অভিযোগ মিথ্যা। কারণ, তাঁরা সময়মতো টাকা দিয়েছেন। কিন্তু দেখা গিয়েছে, যে মাত্রায় রক্ষণাবেক্ষণ প্রয়োজন, তা প্রায় হয় না বললেই চলে। মার্কেটের ভিতরে বিদ্যুতের পরিবাহী যে মাধ্যমগুলি রয়েছে, সেগুলি বেহাল। বৃষ্টি হলেই কোথাও কোথাও জল ঢুকে যায়। যদি পর্যাপ্ত রক্ষণাবেক্ষণ হতো, তাহলে এই হাল হয় না। প্রায় ৩৫০ ব্যবসায়ী এই মার্কেটে রয়েছেন। গত সাতদিনে পাঁচজন ক্রেতা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাঁদের মুখে-চোখে জল দিয়ে সুস্থ করা হয়েছে। কিন্তু বুধবার যে মহিলা কেনাকাটা করতে এসে অসুস্থ হয়েছেন, তাঁর শারীরিক অবস্থার বিরাট অবনতি হয়। সঙ্গে সঙ্গে বড়বাজারের একটি বেসরকারি হাসপাতালের আইটিইউ-তে ভর্তি করা হয়। বৃহস্পতিবার খোঁজ নিয়ে জানা গেল, ওই মহিলার শারীরিক অবস্থা এখন স্থিতিশীল।