শরীর-স্বাস্থ্যের প্রতি নজর দেওয়া প্রয়োজন। কর্মক্ষেত্রে উন্নতির সম্ভাবনা। গুপ্ত শত্রুতার মোকাবিলায় সতর্কতা প্রয়োজন। উচ্চশিক্ষায় বিলম্বিত ... বিশদ
ন্যূনতম বেতন নিয়ে একই মত প্রকাশ করেছেন টি বোর্ডের ডেপুটি চেয়ারম্যান অরুণ রায়ও। তাঁর মতে, দিনে ৭০-৮০-১০০ টাকা করে দেওয়া হয়। যা মোটেও উপযুক্ত নয়। বরং মেশিন কম সময়ে ওই কাজ করে দিতে পারে। কিন্তু সেক্ষেত্রেও সীমাবদ্ধতা রয়েছে। ভালো মানের চায়ের পাতা তোলার ব্যাপারে তারা কী বুঝবে! এদিকে, রাজ্যের চা বাগানের ১৫ শতাংশ জমি পর্যটন শিল্পে ব্যবহার করার যে কথা ঘোষণা করা হয়েছে, তাকে স্বাগত জানিয়েছেন চা শিল্পের সঙ্গে যুক্ত কর্তারা। টি অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্ডিয়ার সভাপতি মুদিত কুমারের বক্তব্য, চা বাগানের জমিকে বিকল্প কাজে ব্যবহার করতে এ রাজ্য যে পদক্ষেপ করেছে, তাকে আমরা সাধুবাদ জানাচ্ছি। টি বোর্ডের ডেপুটি চেয়ারম্যানের কথায়, এমনটা করতে পারলে তো ভালোই। এতে কর্মসংস্থান হবে। উত্তর-পূর্বে টি ট্যুরিজম বড়সড় ব্যাপার। অনেকেই প্রকৃতির মাঝে থাকতে চান। চা বাগানই সেই সুযোগ দিতে পারে। চা বাগানের অংশকে পর্যটনের কাজে ব্যবহার করা হলে, ভালো হবে।
অরুণবাবুর আর্জি, যে সব জায়গায় দার্জিলিং চা পরিবেশন করা হয়, সেখানে তারা যেন এই চায়ের লোগো ব্যবহার করে। এই প্রচারের মাধ্যমে দার্জিলিংয়ের চাকে আমরা জনপ্রিয় করতে চাই। হোটেল-রেস্তরাঁগুলির প্রতি এই বিশেষ আবেদন জানিয়েছেন তিনি। এদিনের অনুষ্ঠানে জলপাইগুড়ির সাংসদ জয়ন্ত রায় উপস্থিত চিলেন। উত্তরবঙ্গে চায়ের অর্থনীতিকে চাঙা করতে চা শিল্পের সঙ্গে যুক্ত প্রত্যেকের কাছে আর্জি জানান তিনি। তিনি বলেন, রাজ্যের চা বাগানগুলির অবস্থা খারাপ। কিছু বন্ধও হয়ে গিয়েছে। এই শিল্পকে না বাঁচালে শ্রমিকদের অবস্থার পরিবর্তন হবে না।