যে কোনও ব্যবসার বৃদ্ধি ও অর্থকড়ি আয় বৃদ্ধি। ধর্মাচরণে মনযোগ বৃদ্ধি। বন্ধুর শত্রুতায় ক্ষতি। ... বিশদ
অভিযোগ, রায়গঞ্জের আব্দুলঘাটার বাসিন্দা পল্লব ঝাঁ ২০১২ সাল থেকে চাকরি দেওয়ার নাম করে বহু মানুষের কাছ থেকে টাকা তোলেন। টাকা দিয়েও অনেকে চাকরি পাননি। এরপর করোনার সময় মৃত্যু হয় অভিযুক্ত পল্লব ঝাঁয়ের। ইটাহারের বাসিন্দা লক্ষ্মণ হাঁসদার অভিযোগ, বিভিন্ন এজেন্টের মাধ্যমে আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষদের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা তুলেছে পল্লব ঝাঁ, তার স্ত্রী লক্ষ্মী ঝাঁ এবং ভাই বিপ্লব ঝাঁ। গ্রুপ সি, ডি, প্রাইমারি ও আপার প্রাইমারিতে চাকরি দেওয়ার নাম করে তিনশোরও বেশি আদিবাসীদের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা তোলে তারা। চাকরি না পেয়ে প্রার্থীরা জেলা ও পুলিস প্রশাসনের দ্বারস্থ হলেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। এমনকী পল্লববাবুর মৃত্যুর পর তার ভাই এবং স্ত্রী টাকা ফেরৎ দেওয়ার কথা বললেও টাকা ফেরত দেননি। এদিন অবশ্য পল্লবের পরিবারের সদস্যরা কেউই বাড়িতে ছিলেন না। রায়গঞ্জ থানার আইসি বিশ্বাশ্রয় সরকার বলেন, সেখানে অপ্রীতিকর ঘটনা রুখতে পুলিস গিয়েছিল। তবে দু’পক্ষ নিজেদের মধ্যে কথা বলে সমস্যা মিটিয়ে নিয়েছে।