যে কোনও ব্যবসার বৃদ্ধি ও অর্থকড়ি আয় বৃদ্ধি। ধর্মাচরণে মনযোগ বৃদ্ধি। বন্ধুর শত্রুতায় ক্ষতি। ... বিশদ
কৌশিকীর বাবা মৃণালকান্তি সরকার বলেন, মেয়ে নিট পরীক্ষা দিয়েছে। তাঁর আশা, নিটে মেয়ে দেশের ১০০ জনের মধ্যে থাকবে।
কৌশিকীর বাড়ি গাজোলের বিধানপল্লীতে। বাবা মৃণালকান্তি আলাল হাইস্কুলের শিক্ষক। মা চণ্ডীকা লাহা মেহেন্দিপাড়া জুনিয়র বেসিক স্কুলের শিক্ষিকা। তাঁদের মেয়ে এবারের উচ্চ মাধ্যমিকে বাংলায় ৯৫, ইংরেজিতে ৯৭, জীববিদ্যায় ৯৮, রসায়নে ১০০, পদার্থ বিদ্যায় ৯৬ নম্বর পেয়েছেন।
তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৮৬। এক নম্বরের জন্য এবারের মেধা তালিকায় ঠাঁই হল না তাঁর। কৌশিকী বলেন, মেধা তালিকায় নেই বলে আমার আক্ষেপ নেই। আমি যা পরীক্ষা দিয়েছি, সেরকমই ফল এসেছে। তবে লক্ষ্যে অবিচল তিনি। বললেন, আগামীদিনে ভালো করে পড়ে চিকিৎসক হতে চাই। পরীক্ষার আগে রোজ ৮ ঘণ্টা করে পড়তেন তিনি।
স্কুলের প্রধান শিক্ষক সুনীলচন্দ্র মণ্ডল বলেন, গত বছর সে মাধ্যমিকে রাজ্যের মধ্যে দ্বিতীয় হয়েছিল। তাঁকে নিয়ে আমাদের এবারও আশা ছিল। রাজ্যে দশম স্থানাধিকারীর প্রাপ্ত নম্বর ৪৮৭। আমাদের স্কুলের ছাত্রীর নম্বর ৪৮৬। সে গোটা রাজ্যের মধ্যে একাদশ হয়েছে। আমরা গর্বিত।